প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা
পরিধি ব্যাপক। কারণ প্রতীক মাত্রই সংকেত, কিন্তু
তীয়ত, প্রতীক অপেক্ষা সংকেতের কোনাে
প্রতীক নয়। অর্থাৎ সংকেত হলেই তা প্রতীক হবে এমন নয়। পূর্বেই
সংকেতযাত্রই
আলােচনা করেছি যে প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম সব সংকেতই সংকেত। কিন্তু কেবল কৃত্রিম
সংকেতকেই যুক্তিবিদরা প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করেছেন। অর্থাৎ ইচ্ছাকৃতভাবে
. অতীয়ত, সংকেত ও সাংকেতিক বিষয়ের মধ্যকার সম্পর্ক প্রত্যক্ষ। কিন্তু যুক্তিবিদগণ প্রতীক
হােক যে কোনাে নির্দেশক চিহ্নই হবে সংকেত।
হকে কোনাে কিছুর নির্দেশক হিসেবে গ্রহণ করা হলে তা হবে প্রতীক। আর
সহকতভাবেই হােক বা স্বাভাবিকভাবেই
* ভার হয়ে সম্পর্ককে প্রত্যক্ষ বলে মনে করেন না। তাঁদের মতে, এ সম্পর্ক পরােক্ষ।
কত, তীক ও সংকেত উভয়ই অন্য কোনাে বিষয়ের নির্দেশক হিসেবে কাজ করলেও
এতক প্রভাবে তার বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত না হয়ে ধারণার মাধ্যমে তার বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত
হয় বিষয় প্রতীককে সংকেতের একটি অংশ হিসেবে অভিহিত করা যায়। অর্থাৎ সংকেতকে
আমি হেণি হিসেবে ধরা হয় তাহলে প্রতীক হবে সংকেতের একটি উপশ্রেণি।
হক এ সংকেতের মধ্যে উপযুক্ত পার্থক্য থাকলেও একথা অনস্বীকার্য যে, প্রকৃতপক্ষে
একই বিষয় একই সঙ্গে একজনের কাছে সংকেত আবার অন্যজনের কাছে প্রতীক হিসেবে
পরণিত হতে পারে। এ জন্য প্রতীক ও সংকেতকে সম্পূর্ণরূপে পৃথক দুটি বিষয় হিসেবে
উল্লেখ করার কোনাে যৌক্তিকতা নেই। কারণ পূর্বেই বলেছি এরা উভয়ই অন্য বিষয়ের
শেক হিসেবে কাজ করে। এদিক থেকে সূক্ষ্মভাবে কিছুটা হলেও প্রতীক ও সংকেতের
0
1
Written by
soyed
soyed
3 years ago