কমিশোনারের মেয়ে
part 30
আমি:এই এখন পর্যন্ত রেডি হও নাই কেনো আর কী টাওয়াল পেচিয়ে আছো কেনো তারাতাড়ি চেনজ করে আসও ওরা সবায় ওয়েট কোরছে বাইরে তোমার জন্যো।
নুপুর:কী গো ওই দিকে তাকালে কেনো এদিকে তাকাও।
আমি: পারব না।
নুপুর:ওকে একটা হেল্প করে দিবে পিলিচ পিলিজ না করো না পিলিজ
আমি:ওকে বলো কী খারাপ কীছু না হলে করে দিবো।
নুপুর:ওরা তো সবায় রেডি হয়ে নিচে চলে গেছে তাই না।
আমি:হুম।তো।
নুপুর:আমার ড্রেচের চেইন আমি লাগাতে পারি না একটু দারাও আমার ড্রেচটা পড়া হয়ে গেলে চেইন না লাগিয়ে দিয়ে যাবে পিলিজ না করো না।
(মেয়েটা বিপদে পোড়ছে না হলে বিনয় ভাবে বোলত না। বিপদে না পোড়লেেআমাকে বিপদে ফেলেয় কোরিয়ে নিতো)
আমি:ওকে তারাতাড়ি পড়ো।
(নুপুর ড্রেড পাড়া হয়ে গিয়ে আমাকে বোল্লো)
নুপুর:আটকিয়ে দাও।
আমি:ঔদিকে ঘোড়ো।
নুপুর:ওকে।
(তারপগ চেইন আটকাতে গিয়ে নুপুরের মোহয় পড়ে গেলাম চুল শ্যাম্প কোরছে এতসুন্দর গ্রাণ বের হচ্ছে একদম।মাতাল করে দিচ্ছে তবে না এমন কীছুই করা যাবে না নিযেকে অনেক কষ্টে কন্ট্রল করে নিলাম।এবং চেইন লাগিয়ে দিলাম)
নুপুর:আমাকে কেমন লাগছে।
আমি:পেত্নির মত।
নুপুর:কী পেত্নির মত দারাও দেখাচ্ছি।
(কে শোনে কার কাথা আমি চলে আসলাম কীছুক্ষণ পড়ে নুপুর ও আসল এবং সবায় মিলে বর্ষার পানি দেখতে গেলাম নৌকায় করর বিলে এবং আমাদের এই দিকে অনেক পদ্মা ফুল ফোটে সেগুলো দেখতে অপূর্ব লাগে।যেটা বলে বুজাতে পারব না সবায় পদ্মা ফুল দেখে অবাক)
নুপুর:আমি ফুল নিবো।
আমি:না ওখান থেকে নেওয়া যাবে না সামনে থেকে নেও দেখছ না বাধ দিয়েছে মাছ ধরার জন্যো তাই যেতে দিবে না সামনে থেকে নিও।
নুপুর:না আমি এখান থেকে নিবো ফুল।
আমি:দেখো নুপুর এটা তোমার শহর না গ্রমা এবং এখনে সমাজের আলাদা নিয়ম আছে যেটা দেখছ বাঁধ দিয়ে রেখেছে ওটা প্রভাশালি যারা তাদের ওখানে গেলে ঝামেলা হবে আর আমি ঝামেলাই জড়াতে চায় না।
(মানে হয়ছে কী পদ্মা ফুল যেখানে বেশি হয় সেখানে মাছ থাকে বেশি আর গ্রামের জারা প্রভাব শালি ব্যাক্তি বর্গ থাকে তারা সেখানে বাঁদ দেয় এবং মাছ ধরে আর নুপুর বায়না কোরছে ওখান থেকে পদ্মা তুলবে আর ওখান থেকে পদ্মা তুলতে কোনো দিন দিবে না কারণ ওখান থেকে পদ্মা তুলতে হলে বাধ পেরিয়ে যেতে হবে এবং মাছ বের হয়ে যাবে)
নুপুর:ওখান থেকে নিবো মানে ওখান থেকে নিবো এটায় শেষ কথা।
আমি:নুপুর ঝামেলা হয়ে যাবে।
নুপুর:যেটা হবার হবে আমি দেখে নিবো।
(আমি বাঁধের কাছে যেতেয় কীছু ছেলেপেলে নৌকার কাছে আসল। দেখলাম আমাদের ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এর ছেলে ও আসছে)
আমি:ভাই একটু ভিতরে যেতে দেওয়া যাবে কী।
চেয়ারম্যানের ছেলে:পাগল হয়েছিস না কী আর এরা কারা বাঁধের কাছে কী এখান থেকে চলে যা তারাতারি।
আমি:ভাই বাঁধের পাশে গিয়ে কয়টা ফুল তুলেয় চলে যাবো।
চেয়ারম্যানেরর ছেলে:আশরাফুল দেখ আগের অনেক রাগ তোর উপর আছে কোনো প্রমাণ ছিলো না তাই কীছু বলি নাই তাই ভালোয় ভালোয় বোলছি এখান থেকে চলে যা গেনজাম করিস না আর তুই গ্রামের ছেলে তুই তো জানিস আমি কী কোরতে পাড়ি।
আমি:ভাই যদি একটু।
চেয়ারম্যানেরর ছেলে:আর একটা কথা বোল্লে মেরে একদম।এখানে শুইয়ে দিবো।
নুপুর:তাই না কী সেই শক্তি তোর তাই না।
আমি:নুপুর চুপ করো সিনক্রেট করো না।
চেয়ারম্যানেরর ছেলে :কে রে এই মেয়েটা এতবড় বড় কথা বোলছে চেনে আমাকে কে আমি।
নুপুর:তোকে আমি কী চিনব তুই আমাকে চিনিস আমি কে।
c ছেলে:মেয়ে বলে কী হাঁসব না কাঁদব। এই মেয়ে শোন আর একটা কথা বোল্লে এমন থাপ্পোর দিবো না এখান পড়ে থাকবি।
নুপুর:তুই আমাকে থাপ্পোর দিতে চাস এত বড় সাহস তোর।
চেয়ারম্যান এর ছেলে:তো কী বোলব রে ছেমরি যা ভাগ এখান থেকে।
আমি:ভাইয়া ওনার সাথে গেনজামে না জরানোই ভালো।
নুপুর:আমাকে যেতে বোল্লি ওকে তাহলে শোন আমি আজকে এখান থেকে মানে বাঁদ না কী বলে ওটা পার হয়ে ফুল নিয়ে তারপড়ড় বাড়িতে যাবো।
চেয়েরম্যানের ছেলে :মেয়ে বলে কী হাহাহাহাাহা ওকে করে দেখা পারলে
আমি:ভাই আপনে পিলিজ সিনক্রেট কোরবেন না। আর নুপুর তুমি ও থামো।
নুপুর:ওয়েট দেখাচ্ছি দারাও
(নুপুর ওর ভাইয়ের কাছে ফোন দিলো)
নুপুর:ভাইয়া এখান কর একটা ছেলে আমাকে মারতে চেয়েছে।
ভাইয়া:কেনো
নুপুর:(সব বোল্লো)
ভাইয়া:কী এতবড়ড়।সাহস কার কে নাম কী লোকেশন বল আমি আসছি।
নুপুর:আমারর ফোন ট্রেক করে তুমি আসো।
ভাইয়া :ওকে ওই ছেলে যেনো এখান থেকে না যায় ধোরে রাখ।
নুপুর:ওকে ভাই।
(তারপড় ফোন কেটে দিলো)
নুপুর:তুই কে আমি।জানি না যদি এক বাবার ছেলে হয়ে থাকিস তাহলে ৫০ মিনিট ওয়েট কর তারপড় দেখবি আমি কে।
চেয়ারম্যানের ছেলে:তোর কোন বাপ আছে ডাক আমি দেখবনে কে কী করে।
নুপুর:আমি যদি আমার বাবা কে বলি তোকে মেরে ফেলবে তাই ভাইয়াকে বোলছি তুই দাড়া।
চেয়ারম্যানের ছেলে :তোর ভাই কে রে আসতে বল দেখব এক নজর।
আমি:ভাই আপনে দয়া করে চলে যান ওনার ভাই খুব পাওয়ার ফুল মানুষ ভাই দয়া করে চলে যান।
চেয়েরম্যানের ছেলে :কুত্তার বাচ্চা তুই চুপ থাক।
নুপুর:তুই আশরাফুলকে বকা দিয়ে বড় ভুল কোরলি যে মুখ দিয়ে বকা দিছিস আমি যদি তোর দাত না ভেঙে দেই আমার নাম।নুপুর না। তুই একটু দারা।
(আমি চলে আসতে চাইলাম বাট আসতে দিলো না নুপুর)
আমি:দেখো নুপুর সিনক্রেট করো না।
নুপুর:ওর এত।বড়।সাহস ও তোমাকে বকা দেয় কুত্তা ও চেনে তুমি আমার কে হও আর আমি কে ওকে তো আজকে আমি।দেখাবো আমি।কে।
রাব্বি:তুই চুপ থাক আশরাফুল তোকে বকা দিছে না ওকে শাস্তি পেতে হবে ও যেমন পাওয়ার ফুল আমরা ও কম।যায় না নুপুর না ফোন দিলে আমি নিযে চাচ্চু কে ফোন দিতাম ওকে বুঝাতাম ও কাকে কী বোলছে ও জানে না।
(নৌকার সবায় রেগে যায়)
আমি:দেখ ভাই থাম।দয়া করে একে তো একজন কে থামাতে পারছি না আবার তুই শুরু কোরলি।
নুপুর:কারো কীছু করা লাগবে না ভাইয়া আসতেছে।
(দেখতে দেখতে ৫০ মিনিট পাড় হয়ে গেলো কীন্তু নুপুরের ভাই আসল না আমি ও চায় না আসুক কারণ আসলে অনেব পবলেম।হয়ে যাবে)
চেয়ারম্যানেরর ছেলে:কী রে ছেমরি কোই তোর ভাই।
নুপুর:আর ওকটু ওয়েট কর।
চেয়ারম্যানেরর ছেলে :বুজছি তো যে কথা বোলছিলি মোনে হচ্ছেলো তোর ভাই কাটেন দার কোই এ পর্যন্ত আসলো না হয়ত ভয় পেয়েছে এখন বাড়ি যা।
(এমন সময় দেখলাম দুইটা নৌকা আসছে আমাদের দিকে আমি দেখেয় বুজতে পারলাম নুপুরের ভাই এরা)
নুপুর:অনেক বড়।বড় কথা বোলছি দেখ আমার ভাই চলে আসছে এখন পালানোর পথ পাবি না।
চেয়ারম্যানেরর ছেলে:কোথায় তোর ভাই।
(ছেলেটা ও দেখলো দুই নৌকা ভর্তি মানুষ।নুপুরের ভাই আসল)
ভাইয়া:কোন ছেলে ।
(নুপুর হাত দিয়ে দেখিয়ে দিলো।ওমনি কোনো কথা না বলে হকিস্টিক নিয়ে ভাইয়া চেয়েরম্যানের ছেলের হাতে বাড়ি মারে এবং চেয়েরম্যানের ছেলের সাথে থাকা ছেলেগুলো ভয় করে পানিতে ঝাপদিয়ে পালালো)
ভাইয়া:তুই না কী আমার বোনকে মারবি যা মার দেখি আমার সামনে।
চেয়ারম্যানেরর ছেলে: ভালো কোরছিস না আমাকে মেরে আমাকে ছেড়ে তে তুই জানিস না আমার হাত কতটা লম্বা।
ভাইয়া:হাহাহাহাহাহাহহাহা আচ্ছা এই কথা তোর কোন বাপ আছে ডাকদে দেখি তোকে কে বাঁচায়।
চেয়েরম্যানের ছেলে:ওকে দারা ফোন কোরছি।
ভাইয়ে:তোদের এখান কর কাকে ফোন দিতে হবে বল ও হ্যা হয়ত ছাত্রলীগ করিস তাই না তোদের এই উপজেলার ছাত্রলিগের সভাপ্রতি কে তাকে ফোন দে।
চেয়েরম্যানের ছেলে:সভাপ্রতি আমার খালাতো ভাই আর উপজেলার ভাইস চেয়েরম্যানে আমার কাকা।
ভাইয়া:তাহলে কোন বাপকে ফোন দিবি দে।
চেয়ারম্যানের ছেলে :ওকে কাকা কে ফোন দিচ্ছি দারা তারপড় দেখ তোকে কী করে।
(তারপড় ফোন দিলো ওর কাকা কে)
চেয়ারম্যানের ছেলে:কাকা একটা ছেলে আমাকে ধরে খুব মারছে চিনি না কে কোথা থেকে আসছে।
(ভাইয়া ফোনটা কেড়ে নিলো)
ভাইয়া:কী সব বাজে ছেলেপেলে সাথে রাখিস যে মানুষ চিনে কথা বলে না।
ছেলেটার কাকা:কে তুই যে আমার সাথে এভাবে কথা বোলছিস।
ভাইয়া:নাম শুনলে আবার মাফ চাবি না তো। আর তোরা চুনো পুঠি হয়ে আমাকে চিনবি কেমন করে তোর বাপ মানে তোদের এমপির কাছে ফোন দিয়ে বল মুন্না এসেছে।
ছেলেটার কাকা:তুই আমার ভাতিজার গায়ে হাত দিছিস তোকে মেরে ফেলব।
ভাইয়:তোর বাপের থেকে আগে শোন আমি।কে তারপড় লাফালাফি কর কেমন।
ছেলেটার কাকা:আমি একাই পারব তোর মত ছেলেকে মারতে।
ভাইয়া:চেষ্টা করে দেখ
(তারপড় ছেলেটাকে খুব মার মারলো এবং সবায় বাড়ির দিকে রওনা হোলাম)
নুপুর:ভাইয়া তুমি কী বাড়িতে চলে যাবে।
ভাইয়া:হুম।
নুপুর:না জাবে না আবার যদি সমস্যা করে ওরা।
ভাইয়া:এখানে কীছু ছেলেদের বলে যাচ্ছি কীছু হবে না আর আমার নাম শুনলে কেউ কীছু বলার সাহস কোরবে না।
নুপুর:ওকে তবে আমার শোশুড় বাড়ি দেখে যাও।
(আমি তো আবাক)
ভাইয়া:না আজকে না অন্যো একদিন আজকে সম্মিলন আছে একটা।
নুপুর:ওকে।
ভাইয়া:আর ভাইয়া তোমাকে বোলছি আমার নাম্বারটা নাও কীছু হলে আমাকে ফোন দিবা।
আমি:আমাকে বোলছেন।
ভাইয়া:তো তোমার কী মোনে হয় কাকে বোলছি।
আমি:হুম দিন (ওই ছেলেকে মারা দেখে আমার হাওয়া বের হয়ে গেছে)
(তারপড় নাম্বার দিলো নাম্বার নিলাম। ভাইয়া ও চলে গেলো গ্রামের সবার মুখে মুখে হয়ে গেছে কথাটা বাড়িতে আসতেই)
নুপুর:কেমন দিলাম।
আমি:আমি বোলেছিলাম সিনক্রেট না কোরতে।
নুপুর:ওই বাদর টা তোমাকে বকা দিলো কেনো তাই রাগ হয়ছিলো আমার জান কে বকা দিবে আর আমি বসে থাকব কোনো দিন না।
আমি:(মোনে মোনে)যেদিন আমাকে ফেলে রেখে চলে গিয়েছিলে সেদিন এই আদার কোথায় ছিলো তোমাকে কোনো দিন মানব না।
নুপুর:কী এত ভাবছো।
আমি:ছেলেটাকে মারা ঠিক হলো না।
নুপুর:বেশি বুজতে যেও না কেমন। ও ভুল কোরছে তাই শাস্তি দিছি।।
আমি:ভালো।
(তারপড় রুমে গেলাম যে যার যার এমন সময় বাবা আসল)
বাবা:কী শুনছি তোরা না কী চেয়েরম্যানের ছেলেকে মারছিস।
আমি:আমরা না নুপুরের ভাইয়া আসছিলো।
বাবা:এক কথায় তো হলো না কী।
আমি:মানা কোরছিলাম তবু শোনে নাই।
বাবা:শুনবে কেনো ঠিক কাজ কোরছে। মানুষের হক মেরে খায় ওরা একটা শিক্ষা পাবারই ছিলো।
আমি:তুমি বোলছ এই কথা।?! আর তুমি এত কীছু জানলে কী ভাবে।
বাবা:নুপুর বোলছে।
আমি:মানুষের সাথে গেলজাম করা আমার পছন্দ না তুমি জানো না।
বাবা:জানি তবে আজকে যেটা নুপুর কোরছে ঠিক কোরছে।
আমি:যদি এখন চেয়ারম্যান আমাদের বাড়িতে এসে গেলজাম করে।
বাবা:পারবে না এতবড় ক্ষমতা নাই চেয়ারম্যানেরর আমি জানি আর যদি থাকবেই তাহলে এতক্ষণ চলে আসত।
আমি:সেটা ও ঠিক।
বাবা:গোসল করে খেতে আয়।
আমি:হুম
(গোসল করে আসলাম এসে খেতে।গেলাম দেখলাম সবায় আসছে গল্পো কোরছে)
আমি:আমাকে সবায় ভুলেয় গেছে।
সবুজ:তোকে ভুলে গেলাম কেমন করে তোকে নিয়ে কথা হচ্ছে।
আমি:এখন গল্পো রাখেন সবায় ভাত খান কেমন।
রাব্বি:হুম।
(আমি খেতে বোসলাস সাথে নুপুর ও)
নুপুর:আম্মু আমাকে খাইয়ে দাও।
মা:আমার কাছে আসো।
আমি:(মোনে মোনে) ঢং দেখলে বাচি না।
(নুপুরের কাশি দিয়ে উঠলো)
নুপুর:দেখছ আম্মু তোমার ছেলে আমাকে বকা দিচ্ছে মনে মনে।
আমি:মানে।
নুপুর:তুমি বকা না দিলে আমার খাবার ঠেকে যেতে লাগছিলো কেনো আমি সিওর তুমি বকা দিচ্ছো মোনে মোনে।
আমি:দেখো না জেনে কোনো কথা বোলবে না। আমি কেনো তোমাকে বকা দিতে যাবো।
নুপুর:আমি চিনি না মোনে কোরেছো তোমাকে আমি আম্মুর হাতে খাবার খাচ্ছি এটা দেখে তোমার সহ্যো হচ্ছে না।
আমি:(মোনে মোনে)নুপুর যানলো কেমন করে যে আমি বকা দিচ্ছি।
নুপুর:কী কথা বলো না কেনো। দেখছি আম্মু তোমার ছেলে আমাকে একটু ও দেখতে পাড়ে না।
আমি:তেমন কীছু না। তবে আমার কাছের প্রায় সব মানুষই দল বদল কোরছে।
মা:আর একটা কথা বোলবি না তুই চুপ করে খা।
আমি:সত্যি কথা বোলছি যে তাই এমন কোরছ জানি তো।
(এমন সময় বাবা আসল)
বাবা:বাজারের ব্যাগটা কোথায়।
আমি:বাজারের ব্যাগ দিয়ে কী কোরবে।
বাবা:একজন মেহেমান আসবে তাই বাজর কোরতে যাবো।
আমি:আমি।তো বাজার করে আনছি কে আসবে ওগুলো দিয়ে হয়ে যাবে।
বাব:হবে না।
(এটা বলে বাজারের ব্যাগ নিয়ে বাজার কোরতে চলে গেলো বুজতে পারলাম না কে আসবে বিকালের দিকে আমরা সবায় গির্জার দিকে গেলাম।মানে।আমাদের এখানে খ্রিষ্টান আছে আর খ্রিষ্টান পাড়ার রাস্তা ভালো + সব সময় আগে যেতাম আড্ডা দিতাম তো সবায় কে নিয়ে গেলাম।বেড়াতে আর)
(আর এদিকে নুপুরের বাবা আমাদের বাড়িতে আসে এবং)
বাবা:কেমন আছেন।
নুপুরের বাবা:ভালো ভাই আপনি কেমন আছেন।
বাবা:আল্লাহ অনেক ভালো রাখছে ভিতরে আসেন।
নুপুরের বাবা:আপনি আসলেই মহৎ একজন মানুষ আপনের বিষয়ে খোজ খবর নিয়ে যতটা যানতে পেড়েছি তার চেয়ে ভালো আপনি কারণ আপনের সাথে আমি যেটা কোরছি অন্যো কেউ হলে এতক্ষণ অপমান কোরে তারািয়ে দিতো।
বাবা:আরে ভাই ওসব বাদ দিন।
(নুপুরের বাবা ভিতরে গেলো এবং খেতে দিলো মা। খাওয়া শেষ করে)
বাবা:এখন বলেন আপনি আমার কাছে কেনো এসেছেন।
নুপুরের বাবা:ভাইজান আপনি তো জানেন কম।বেশি সব আমি অনেক বড় ভুল করে ফেলেছি আর সে জন্যো হাত জোড় করে ক্ষমা চাইতে এসেছি আর একটা জিনিস চাইতে এসেছি।
বাবা:আরে ভাই কী কোরছেন আপনি ভুল কোরেছেন ঠিক আছে।তবে ভুলটা বুজতে পেড়েছেন এটায় অনেক আমি মাফ করে দিয়েছি।
নুপুরের বাবা:ভাইজান আমার চাওয়াটা আপনের রাখতেই হবে।
বাবা:সমস্যা নাই আপনের চাওয়াটা যদি আমি দেবার ক্ষমতা রাখি তাহলে দিবো।
নুপুরের বাবা:আপনের ছেলেটাকে আমি আমার জামায় বানাতে চাই। দয়া করে না কোরবেন না আমি জানি ভুল কোরছি। আমার মা মরা মেয়ে আপনের ছেলেকে অনেক ভালোবাসে আপনি হয়ত জানেন আর আপনি যদি রাজিহন তাহলে আমি জানি আপনের ছেলে ও রাজি হবে।
বাবা:(অনেক সময় ভেবে)দেখেন ভাই আমার ছেলেকে আমি চিনি। আপনি যেটা কোরেছিলেন সেটার জন্যো ও তিন বছর বাড়িতে আসে নাই। আমি জানি আমার ছেলে ও আপনের মেয়েকে ভালোবাসে তবুও আশরাফুল খুব তেরা প্রকৃতির মানুষ এখানে আমি বোল্লে ও আমার কথা রাখবে এবং এমন ও হতে পাড়ে ও কোথাও চোলে যেতেতে পাড়ে তার কারণ ছোট বেলা থেকে দেখে আসছি ওকে কীছু যোর করে কোরতে বোল্লে ও পালিয়ে যায় ছোট বেলায় কীছু বোল্লে নানির বাড়িতে চলে যেতো আপনি যেটা বোলেছেন আমি।মানলাম তবে এভাবে হবে না কীছু একটা ভেবে মানে আমাদের এমন কীছু কোরতে হবে যাতে করে আশরাফুল নুপুরকে যে ভালোবাসে সেটা বলে গ্রহণ কোরবে আর তা না হলে বিয়ে দিলে দুইজনই অসুখি হবে।
নুপুরের বাবা:তাহলে আপননি রাজি আমি।ধরে নাচ্ছি
বাবা:হুম।
নুপুরেররবাবা:তাহলে এখন কী কোরলে ওদের মিলিয়ে দেওয়া যায় সেটা ভাবেন।
মা:একটা উপায় আছে।
নুপুরের বাবা:বলেন ভাবি কী সেই উপাই।
মা:জানি না উপায়টা কাজ কোরবে কী না তবে কাজ হলে ও হোতে পাড়ে।
বাবা:বলো শুনি।
মা:তারপড় সব বুঝিয়ে বোল্লো।
বাবা:হুম এটা ভালো একটা বুদ্ধি কী বলেন।
নুপুরের বাবা:হুম গ্রেট আইডিয়া তাহলে এভাবেই আমরা কাজ কোরব দেখা যাক কী হয়।
বাবা:হুম।
নুপুরের বাবা:তাহলে এখনি সব রেডি করে ফেলি।
বাবা:হুম তাই করেন।
(তারপড় সব কিছু ঠিক কোরল বাবা মা আর নুুপুরের বাবা মিলে । এবং আমি বাদে সবার ফোনে ম্যাছেজ করে সব বুঝিয়ে দিলো। কীন্তু আমি গুন অক্ষরে ও কীছু জানতে পারলাম না এবং নুপুরের বাবা সব ঠিক করে দিয়ে চলে গেলো)
(আর এদিকে)
রাব্বি:দোচ ভালো লাগছে না চল বাড়িতে যাবো (বুদ্ধির একটা অংশ)
আমি:মানে এতক্ষণ না ভালো লাগলো হটাৎ কী হলো।
নুপুর:আমার ও ভালো লাগছে না।
আমি:ওকে তাহলে সবুজ নদী জুথী তোরা ও বল ভালো লাগছে না।
জুথী:দোচ চল আজকের মত বাড়িতে যায়।
আমি:ওকে চল।
(বাড়িতে আসলাম আসার পড়ে বাবা)
বাবা:তুই এতবাড় একটা কাজ কোরলি আমাকে জানালি না পারলি এটা কোরতে।
আমি:মানে কী কোরছি আমি কীছু বুজছি না।
বাবা:এটা কী
(একটা কাগজ দেখিয়ে বোল্লো আমি তো দেখে থ হয়ে গেছি এই কাগজ এখানে আসল কেমন করে।কী বুজলেন না তো এটা হলো আমাদের বিয়ের কাগজ মোনে আছে কী কলেজ লাইফে আমাদেন বিয়ে হয়ে ছিলো সেই কাগজ এটা)
আমি:বাবা এটা এখানে কেমন করে এটা তো সেই সাড়ে তিন বছর আগে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা
বাবা:কী ভাবে আসবে তোর ব্যাগে পেয়েছি। আমার ভাবতে খারাপ লাগছে যে এটা তুই কেমন করে পারলি একটা মেয়েকে বিয়ে কোরছিস ভালো কথা বোল্লে কী হত আমাদের নুপুর মা এদিকে আসো।
(নুুপুর কাছে গেলো)
বাবা:মা তুমি তো আমাকে বোলকে পারতে।
নুপুর:আপনের ছেলে আমাকে মানা কোরছিলো।
আমি:এ্য।
মা:হ্যা। আজ থেকে আর লুকায়ে থাকতে হবে না আজ থেকে একসাথে থাকবি দুইজন।
(আমার আর বুজতে বাকি রোইল না আমি ফুল দমে ফেঁসে গেছি বাঁচাতে হবে ইয়েচ আইডিয়া)
আমি:নুপুর কে আমি মানি না আমার বৌউ হিসাবে।
মা:কাগজে কথা বোলবে বেশি কথা বলিস না।
আমি:কীসের কাগজ মানি না ওসব আমি।
মা:আজকে চেয়ারম্যানের ছেলেকে মারছিস ওরা প্রতিশোধ নেবার জন্যো মুখিয়ে আছে আর এখন যদি নুপুর কে না মানিস তাহলে নুপুর যদি চেয়ার ম্যানের কাছে এই কাগজ নিয়ে গিয়ে বিচার দেয় তাহলে কী হবে বুজতে পারছিস তো।
আমি:(মোনে মোনে)মা যেটা বোলছে সেটা ও ঠিক।
বাবা:নুপুর কে মেনে নে আর বৌউ মা যাও ঘড়ে যাও।
আমি:আমি এই বিয়ে মানি না এবং যেহুতু বিপদে পোড়েছো মোনে রেখো আমি উকিলের কাছে যাবো এবং ৩ মাসের ভিতর নুপুর কে ডির্ভস দিবো।
বাবা:সেটা পড়ে।দেখা যাবে।
আমি:আমি বিয়ে কোরছি সেটা আমি মানি তবে ওকে আমি।ডির্ভস দিবো।
বাবা:এ বিষয়ে আর একটা কথা শুনতে চায় না রাত অনেক হয়েছে সবায় খেয়ে যে যার রুমে যাও।
(কোন কথা না বলে খেতে গেলাম আর ভাবতে লাগলাম এমনি যে টর্চারটা না করে আমার ওপর এখন তো এক ঘড়ে এক খাটে থাকব আল্লাহ বাঁচাও আমারে।এসব ভাবতে ভাবতে খেয়ে উঠলাম আমার আগে নুপুর খাওয়া শেষ করে কোথায় জেনো গেলো আমি খেয়ে ভাবলাম ওর আগে রুমে গিয়ে দরজা বন্ধো করে দিলে আর ঢুকতে পারব না যে ভাবা সেটায় কাজ দোউর দিয়ে রুমে ঢুকে দরজা লাগিয়ে দিলাম)
(এটা আমি কী দেখছি সব ঠিক আছে তো না কী সপ্নো দেখছি আমার রুম ফুল দিয়ে সাজানো কেনো না মোনে হয় সপ্নো দেখছি)
0
3