কমিশোনারের মেয়ে
part:29
(যেয় না ঘড়ে যাবো ওমনি চোখ আটকে গেলো এ আমি কাকে দেখছি চোখ ঠিক আছে তো) (কী বুজলেন না তো আসলে নুপুর কে দেখে এটা বোলছি)
আমি:দোচ তোদের সাথে ইনি কেনো।
রাব্বি:আজব তো বন্ধুের সাথে বন্ধু আসবে না এটা কেমন কথা।
আমি:না মানে তোদের কথা আলাদা বাট এই ম্যাডাম একটু আলাদা মানে গ্রামের পরিবেশের সাথে যাবে না।
রাব্বি:সব মানিয়ে নিবে আমরা যদি পাড়ি নুপুর কেনো পারবে না।
আমি:কীছু ভিন গ্রহের প্রাণি থাকে তারা পাড়ে না।
নুপুর:মানে কী বোলতে চায়ছো তুমি।
আমি:দেখেন ম্যাডাম আপনের তো এসি রুমে থেকে অভ্যাস আপনি কী আর টিনের চালার ঘগে থাকতে পারবেন। আবার মোনে করেন আপনের সাওয়ারে গোসল করে অভ্যাস আপনি কী টিউবয়েলে গোসল কোরতে পারবেন।
কী পাবেন না আমি যানি সে জন্যোোবোলছিলাম
নুপুর:তুমি শিখিয়ে দিলে সব পারব।
আমি:এই যে ম্যাডাম শুনেন চামরার মুখ দিয়ে বলা সহজ। সেটা করে দেখানো ওতটা সহজ না। আর আপনাকে বলে তো লাভ নাই।
রাব্বি:আবার কী শুরু কোরলি ভিতরে চল তো।
আমি:আমি কীছু শুরু করি নাই আর তোদেরর সাথে উনা কে না আনলে ও পাড়তি
রাব্বি:আর শুনতে পারছি না অনেক ঝগড়া হয়েছে এবার চল।
আমি:হুম চল।
(তারপড় ভিতরে গেলাম আব্বু আম্মু আসল)
আমি:মা তোমার সাথে পারিচয় করিয়ে দেয় আসো।
মা:হুম।
আমি:এটা হলো রাব্বি তারপাশের টা সবুজ হিরা জুথী আর নদী।
(পিছন থেকে বাবা)
বাবা:সবায় কে তো চিনলাম।এই মেয়েটা কে ওর নাম কী বোল্লি না তো।
আমি:ও হচ্ছে মানে।
বাবা:মানে কী।
আমি:বাবা ও হচ্ছে নুপুর।
বাবা:ওহ আচ্ছা তাহলে তোমরা সবায় হাত মুখ ধুয়ে এসো সবায় একসাথে আজকে খাবো।
রাব্বি:ওকে আংকেল।
(সবায় চলে যাবার পড়ে মা আমাকে ডাক দেয়)
মা:নুুপুর এখানে কী ভাবে এলো।
আমি:সে বিশাল ঘটনা মা।
বাবা:তারমানে এই সেই মেয়ে
আমি:!!!!!!!!!!
মা:হুম এই শেই মেয়ে যার জন্যে আজকে আমার ছেলের জীবনটা নষ্ট হয়ে গেছে তোমার পায়ের অবস্থা এমন সব এই মেয়ের জন্যো।
বাবা:মেয়েটার কোনো দোষ নেই সব দোস ওর বাবার।ও তো ছোট বাচ্চা।
আমি:(মোনে মোনে)ও বাচ্চা না ছায় এখানে এসেছে আমাকে জালাতে আমি জানি।
মা:তবু ও ওই মেয়েটার জন্যো আজকে আমাদের এই অবস্থা।
বাবা:এই বিষয়ে যেনো একটা কথা আর না শুনি যে ভাবেয় হোক এই বাড়িতে আসছে এবং মেহেমান কে যে ভাবে সম্মান করা হয় সে ভাবে সম্মান করো কেমন।
মা:হুম।এতটা মহৎ হবার জন্যো আজকে এই অবস্থা আমাদের।
আমি:মা চুপ করো।
(এমন সময় সবায় চলে আসল)
আমি:চলো সবায় খাবে।
রাব্বি:ওকে চল।
আমি:আচ্ছা তোরা শহরে যেমন করে খাওয়া করিস তেমন করে খাবি না কী আমাদের গ্রামের ট্রেডিশনে খাওয়া কোরবি বল।
রাব্বি:ভাই শহরে থেকে সবায় বোর হয়ে গেছি গ্রামে যেমন করে সবায় খায় তেমন করে খাবো।
আমি:ওকে।
(তারপড় একটা মুদুর বিছিয়ে সবায় কে বোসতে দিলাম এবং প্লাট + খাবার দিলাম মানে শহরে কীন্তু সবায় চেয়ারে বসে খাই কীন্তু গ্রামে বেশির ভাগ মানুষ মাটিতে মাদুর বিছিয়ে তারওপর বসে সবায় একসাথে খাওয়া করে যায় হোক ওরা তো সবায় শহরের মানুষ সব সময় টেবিলে খায় আজকে মাটিতে তাই একটু হলে ও আন ইজি ফিল কোরছে। সবায় খাচ্ছে নুপুর ও আমার পাশে বোসেছে।)
আমি:খাবার কেমন হয়েছে।
সবুজ:অনেক সুন্দর।
আমি:জুথী বেবি খাবার কেমন হয়েছে।
জুথী:অনেক ভালো চুপ করে বসে খা।
রাব্বি:তুই যে বোলতি আন্টির হাতের রান্না অনেক সুন্দর আসলেই তাই অনেক সুন্দর হয়েছে।
আমি:বাবা কোথায়।
মা:একটু বাইরে গেছে তোমরা খেয়ে নাও চলে আসবে একটু পড়।
আমি:্ওকে।
নুপুর:আম্মু আমি তো কাটা বেছে খেতে পাড়ি না।
আমি:যত সব ঢং।
নুপুর:দেখেছো আম্মু তোমার ছেলে আমাকে শুধু বকে।
আমি:এই ওয়েট ওয়েট আমার মা তোমার আম্মু কেমন করে হলো।
নুপুর:হুম যেমন করে হয়েছে তেমন করে তোমাকে বোলব কেনো।
আমি:আমার মা কে তুমি আম্মু বলে ডাকবে না।
নুপুর:আম্মু দেখছেন আপনের ছেলে আমাকে কেমন করে বোকছে আমার তো মা নাই তাই আপনাকে আম্মু বোলছি।
মা:দারাও মা আমি ওকে বকা দিয়ে দিচ্ছি।
রাব্বি:আন্টি সব সময় টমেন জেরির মত।দুইজন ঝগড়া করে।
মা:আশরাফুল তুই ওকে বকা দিচ্ছিস কেনো।
আমি:তোমাকে আম্মু বোলবে কেনো আমি আমার মায়ের ভাগ কাউকে দিতে পারব না হুম।।
মা:তাই বলে এভাবে বকা দিবি।
আমি:হুম দিবো।
মা:নুপুর মা আমার আমি।তোমাকে বোলছি শুনো তুমি সব সময় আমাকে আম্মু বোলবে ওকে কোনো সমস্যা নাই আর যদি ও তোমাকে কীছু বলে আমাকে বোলবে ওকে আমি শাস্তি দিবো।
((((
নুপুর:হুম আম্মু তুমি অনেক ভালো। আম্মু আমি কাটা বেছে খেতে পারছি না।
(
মা:আশরাফুল যেহুত।তোমাকে বকা দিয়েছে ওর শাস্তি হলো তোমার মাছের কাটা বেছে দেওয়া।
নুপুর:আম্মু আমি তো কখন ও মানে এমন করে খাই নি আপনের ছেলেকে একটু বোলবেন আমাকে খাইয়ে দিতে।
মা:হুম। আশরাফুল নুপুর কে খাইয়ে দে।
আমি:এটা কেমন বিচার না এটা মানি না আমি কাটা ও বেছে দিতে পারব না আর খাইয়ে ও দিতে পারব না।
(এমন সময় আব্বু আসল)
আব্বু:কী বিয়াদবি হচ্ছে তোমার মা তোমাকে বোলছে সেটায় কোরবে।,(ধমকের সুরে। আর আব্বুকে আমি খুব ভয় পাই)
আমি:হুম
(মোনে মোনে)(নুপুর তুমি আজকে এসে আমামার বাবা মাকে পটায় ফেলছো পাড়ে ও বটে তুমি)
নুপুর:ভাবো কী তুমি আম্মু আব্বু বোলছে না খাইয়ে দিতে তারাতাড়ি খাইয়ে দাও।(ধমক দিয়ে)
আমি:পাকনা গজায়ছে তাই না। আমার বাড়ি আমার ঘর আর আমার সাথে ধমক দিয়ে কথা বলো সাহস বেড়ে যাচ্ছে দিন দিন।
নুপুর:আম্মু আব্বু দেখছ খাইয়ে দেয় না আমাকে। (অভিমানি সুরে)
আমি:ওই তোমার মা নাই তাই আমার মা কে আম্মু ডাকছ মেনে নিলাম।তবে আমার বাবা কে আব্বু ডাকছ কীসের জন্যো।
নুপুর:আমার ইচ্ছা হয়ছে ডাকছি তাতে তুমার কী হুম।
আমি:আমার কী মানে এবার বেশি হয়ে যাচ্ছে।
আব্বু:কী বেশি হয়ে যাচ্ছে আর একটা কথা ও না ঠিক আছে।
আমি:হুম।
(মাছ বেছে দিয়ে নিযের হাতে নুপুর কে খাইয়ে দিচ্ছি আর নুপুর বাচ্চাদের মত করে খাচ্ছে। খাওয়া শেষ করার পড়ে আমি না খেয়ে চলে আসলাম পিছন থেকে অনেক ডাকছিলো মা খাওয়ার জন্যো তাবু শুনি নাই ঘড়ে এসে বসে আছি এমন সময় রাব্বি আসল)
আমি:ভিতরে আয়।
রাব্বি:না খেয়ে চলে আসলি কেনো।
আমি:দেখলি না কেনো আর এই আপদ টাকে কেনো সাথে আনছিস।
(আর এদিকে আমি না খেয়ে চলে এসেছি বলে নুপুর আম্মুর থেকে ভাত তরকারি নিয়ে আমার রুমে দরজার পাশে এসে সব শুনছে)
রাব্বি:দেখ ওর বাবা দোষ কোরছে আর নুপুর কী জানতে যে তুই ওসব করিস নাই।
আমি:তুই তো ভিডিও দেখছিস সেদিন কত করে বোঝাতে চেয়েছি কীন্তু ও বোঝে নাই। ও যদি আমাকে ভালোবাসতে তাহলে একটা বার খোজ নিতে পারত।
রাব্বি:তোকে খুব বেশি ভালোবাসতো বলেয় এতটা রাগ হয়েছিলো সেদিন হয়ত নুপুরের সব ভুলে যা মেয়েটাকে আপন করে নে।
আমি:সেটা কোনো দিন না। আজকে ওর জন্যো আমার বাবার একটা পা নষ্ট হয়েগেছে যদি ও বা বিদেশ থেকে উন্নতমানের চিকিৎসা করালে ঠিক হয়ে যাবে ওত টাকা তো নাই।আমি বাবার দিকে তাকালেই ঘেন্না হয় ওর প্রতি সেদিন যদি শহর থেকে না চলে যেতাম তাহলে হয়ত আমার বাবা মারা যেতো না না ওকে আমার আপন করে নেওয়া সমভব না।
রাব্বি:আমি জানি তুই এখন ও নুপুর কে ভালোবাসিস।
আমি:এসব বাদ দে। তুই কেনো এই আপদ টাকে নিয়ে আসলি।
(এমন সময় নুপুর আমার রুমে ঢুকলো)
নুপুর:রাব্বি ভাইয়ে আপনেক হিরা আপু ডাকছে।
রাব্বি:বুজছি আর বোলতে হবে না আমি চলে যাচ্ছি।
আমি:রাব্বি তুই যাবি না এখানে থাক আমি হিরাকে ফোন দিয়ে এখানে আসতে বোলছি।
রাব্বি:না ভাই হিরা খুব রাগি শেষে আমার সাথে পড়ে ঝগড়া বাধাবে আর তুই তারাতাড়ি রেডি হয়ে নে বেড়াবো তোদের এইদিকে বুজলি।
আমি:কীছু হবে না আমি ফোন দিচ্ছি(কে শুনে কার কথা রাব্বি চলে গেলো। এবং নুপুর গিয়ে আমার ঘড়ের দরজা বন্ধো করে দিলো)
আমি:দরজা বন্ধো কোরলে কেনো।
নুপুর:আদর কোরব বলে।
আমি:টাসসস টাসসস।বিয়াদবি করার একটা লিমিট থাকে এটা গ্রাম শহর না ওকে।
নুপুর:আমাকে মারলে তুমি।
আমি:হুম মারলাম (নুপুরের চোখে পানি টলমল কোরছে)
নুপুর:মারতেই পাড়ো সমস্যা নাই। এখন ভাত খেয়ে নাও।
আমি:খাবো না।
নুপুর:না খেলে কীন্তু খারাপ হয়ে যাবে এখন একবার মারছো কীছু বলি নাই।
আমি:কী খারাপ হবে। ভালোয় ভালোয় বোলছি ঘড় থেকে বের হও।
নুপুর:আমি যানতাম তুমি সোজা কথা শুনবে না। তুমি যদি না খাও তাহলে আমি চিৎকার দিবো এবং বোলব তুমি আমাকে জোর করে ইয়ে কোরতে চেয়েছো।
আমি:এই তুমি কী এভাবে ফাঁসানে ছাড়া কীছু পাড়ো না।
নুপুর:পাড়ি তো ভালোবাসতে তবে তুমি।তো আমাকে আপন করে নিচ্ছো না।
আমি:তোমাকে কেনো আপন করে কোনো দিন নিবো না এই সপ্নো দেখা বন্ধো করো।
নুপুর:সেটা পড়ে দেখা যাবে।
আমি:এখান থেকে এখন যাও।
নুপুর:আমি চিৎকার কোরব।
আমি:করো।
নুপুর:ওই কে কোথায় আছো
আমি:এই থামো আমি খাচ্ছি। তোমার মান সম্মান না থাকতে পাড়ে আমার আছে।।
নুপুর:দেখেছো তুমি যদি আগেয় খেতে চাইতে তাহলে তোমার সামনে আমি।খারাপ ও হোতাম না আর কী বোলব না বলি তুমি খাও।
আমি:আমি খাচ্ছি বাট আমাদের দিকে তাকাবে না শেষে পেট খারাপ কোরবে।
নুপুর:মানে কী এসবের আমি।খেয়েছি আর চোখ লাগবে না তুমি খাও।
আমি:নুপুর আমার সাথে তুমি কেনো এমন কোরছ কোনো দিন সমভব না।তুমি যেটা চায়ছো।
নুপুর:সে পড়ে দেখা যাবে।
আমি:ওকে দেখো।
(বাধ্যে ছেলের মত খেয়ে নিলাম কারণ গ্রামে আগে যে সব কাজ কোরছি এখন আবার এসে যদি কীছু করি সবায় বোলবর আসতে না আসতেই আবার খারাপ কাজ শুরু করে দিয়েছি যায় হোক খাওয়া শেষ কোরলাম)
নুপুর:বাবু শুনো।
আমি:এখানে বাবু কোথায় পেলে।
নুপুর:কেনো তোমাকে বাবু বোলছি।
আমি:ঢং কোরবে না এখন দরাজা খোলো আর বাইরে যেতে দাও।
নুপুর:বাইরে যাবার আগে আরও একটা কাজ কোরতে হবে তোমার না হলে বাইরে যেতে দিবো না।
আমি:আবার কী দেখো মেজাজ খারাপ হচ্ছে কীন্তু।
নুপুর:ওকে বেশি না ১০ মিনিট আদর কোরবে আমাকে তাহলে যেতে দিবো।
আমি:তুমি কী আমার বিয়ে করা বৌউ যে আদর কোরব হা যাও বিয়ে করে ফেলো তারপগ স্বামির আদর খাও কানের কাছে প্যান প্যান কোরবে না।
নুপুর:বিয়ে কোরলে তো আমি।তোমাকে কোরব ছো বিয়ের আগে আদর করো মানে বিয়ের পড়ে যে টুকো আদর এখন কোরবে সেটুকো বিয়ের পড়ে কোমন আদর কোরবে কেমন।
আমি:বেহায়া পারব না।
নুপুর:আঁ আঁ আঁ আঁ(কান্না শুরু কোরল অনেক জোড়ে)
আমি:থামো থামো কী কোরছ থামো।
নুপুর:আগে বলো আদর কোরবে ওকে শুনো ৫ মিনিট আদর কোরবে তোমার কোরতে হবে না আমি কোরব পিলিজ পিলিজ।
আমি:পারব না।
নুপুর:ও আম্মু গো(অনেক জোড়ে)
আমি:তোমার দোহায় লাগে কেনো এমন টরচার কোরছ আমি ছোট মানুষ আমাকে ছেড়ে দাও
নুপুর:ওলে আমার ছোট বাবুটারে আসো তাহলে একটু আদর করি।
আমি:পড়েছি বিপদে কীছু করা নাই (আছতে আছতে)
নুপুর:বির বির করে কী বলো।
আমি:কোই কীছু না তো শোনো এখন না পড়ে আদর করো কেমন এখন তো আমরা বেড়াতে যাবো।
নুপুর:না বাবু সেটা হচ্ছে না পড়েরটা পড়ে এখন করটা এখন।
আমি:ওকে বাট ২ মিনিট।
নুপুর:এতকম সময় ওকে তবু ভালো।
আমি:(মোনে মোনে) ভালো না ছাই লুচ্চা মাইয়া ছোট বাচ্চা ছেলেকে পেয়ে এমন টরচার কোরছে।
নুপুর:কী হলো কাছে আসো।
(আমি ওর কাছে যেতেয় আমার পায়ে ওপর উঠে দারালো। আমার চোখে চোখ রেখে দুই ঠোট এক করে দিলো।ছাড়তে চায় না পড়ে অনেক কষ্টে ছাড়ালাম)
আমি:এটা ফিকচিন হয়ছে আমার সাথে ২ মিনিটের কথা বলে ৮ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড ওসব বাজে কাজ কোরছ।
নুপুর:কোরছি তো কী হয়ছে ১০০ বার কোরব হাজার বার কোরব।
আমি:আমার চুল ছিড়ে ফেলোছো তুমি।
নুপুর:চুল না ধোরলে তো তুমি ছাড়িয়ে নিতে তাই চুল ধোরছি বাবু রাগ করো না।আবার আদর করার সময় চুল ধোরব না কেমন।
আমি:আবার আদর কোরবে মানে আর কোনো দিন না লুচ্চা মাইয়া কোনে কর এখন সমনে থেকে যাও আর যদি বিলে বেড়াতে চাও তাহলে রেডি হও।
নুপুর:তারমানে তুমি রেডি হবে রাইট।
আমি:তো কী মনে হয়।
নুপুর:আমার সামনে রেডি হও আমি।তোমার রেডি হওয়া দেখব।
আমি:মাইয়া বলে কী। ওরে কেউ আমারে ধর।তুমি এখান থেকে যাবে না কী মাইর খাবে এখন।
নুপুর:আমি দেখলে কীছু হবে না দেখি না একটু।
আমি:তোমার লজ্জা না থাকলে ও আমার লজ্জা আছে তুমি যাও বোলছি।
নুপুর:ওকে ওকে যাচ্ছি তবে একটু চোখ বন্ধো কোর তারপড় যাবো।
আমি:কেনো চোখ বন্ধি কোরতে হবে।
নুপুর:চোখ বন্ধো কোরতে পারলে দেখতে পাবে।
আমি:ওকে (চোখ বন্ধো কোরলাম সাথে সাথে নুুুপুর কিস করে চলে গেলো আর ওমনি মা এর সামনে পড়ে গেলো)
মা:কী রে পাগলি মেয়ে ও খেয়েছে।
নুপুর:হুম আম্মু খেয়েছে।
মা:হুম এমনি এমনি খেয়েছে না কী কোনো পালিশমেন্ট খাবার পড়ে খেয়েছে।
নুপুর:সে অনেক কথা আম্মু পড়ে বোলব
মা:তোর চুল এমন এলো মেলো কেনো।
নুপুর:(মোনে মোনে)আপনের ছেলে যে রকম।ফাজিল কিস করার সময় এমন কোরেছে আপনাকে কী ভাবে বলি বলেন আপনে তো আম্মু)
মা:কী হলো বল কী এত ভাবছিস
নুপুর:কোই সব তো ঠিকই আছে আমি যায় আমার আবার বের হতে হবে।
মা:হুম।যা।
(নুপুর চলে যাবার পড়ে আমি ও রেডি হয়ে নিলাম তারপড় সবায় কে ডাক দিলাম সবায় আসল তবে নুপুর আসছে না)
রাব্বি:নুপুর কোথায়
হিরা:জানি না তো।
আমি:জুথী তুই গিয়ে একটু দেখে আয়।
জুথী:আমি কেনো যাবো তুই যা তুই গেলে তারাতাড়ি আসবে মানে বকা দিলেয় চলে আসবে।
আমি:ওকে।
(নুুুপুরের রুমে ঢুকেয় আমার চোখ কপালে উঠে গেলো)
continue....
কমিশোনারের মেয়ে to erokomi hobe like dialm amakeo diyen kintu