বোনের_ফাজিল_বান্ধবী

0 1
Avatar for soyed
Written by
3 years ago

গল্পঃ- 💝বোনের_ফাজিল_বান্ধবী 💔

পর্বঃ১

সকালে মনের সুখে ঘুমাচ্ছি,,,,, সকাল বেলার ঘুমের মত মজা আর কিছুই নেই।শান্তি মত ঘুমাচ্ছি সকাল বেলা।

হঠাৎ করে আমার মাথার নিচে থেকে বালিশ চলে গেল।তারপর উপর থেকে কম্বল চলে গেল।আমি তো ভাবছি আমার রুমে ভূত আসলো?

তারপর তাকিয়ে দেখি ভূত না পেত্নি এসব করেছে।

পেত্নি টা আমার চুলে ধরে বলল।

পেত্নি : ওই উঠ।কয়টা বাজে খবর আছে তোর?

আমি : যাতো পেত্নি এখন ডিস্টার্ব করিস না।

পেত্নি : আবার পেত্নি বলছিস।দারা আম্মুকে পাঠাচ্ছি।

আমি : না না দরকার নেই উঠছি।তুইনা আমার আপন পেত্নি সকাল সকাল আম্মুর হাতে উত্তম মাধ্যম খাওয়াবি।

পেত্নি : আবার পেত্নি বললি।আম্মু..........­......(বলার আগেই মুখ চেপে ধরলাম)

আমি : বললাম না উঠছি পেত্নি।

পেত্নি : দারা তুকে পেত্নি দেখাচ্ছি।

বলেই আমার দিকে আসছিল। আমিও বিছানা থেকে উঠে দিলাম এক দৌর। ওয়াশ রুমে চলে গেলাম।

এখন আমার পরিচয়টা দেই।আমি আবির। অনার্স ২য় বর্ষে পড়ি।আর পেত্নি হলো আমার ছোট বোন মাহি।এবার ইন্টার ২য় বর্ষে পড়ে। আমার আর মাহি সারাক্ষণ ঝগড়া চলতেই থাকে।মাহি সেই লেভেলের ফাজিল আমাকে সারাক্ষণ আম্মুর ভয় দেখায়।আমি আবার আম্মুকে ভয় পাই।

আপনাদের কাছে পরিচয় দিতে দিতে ফ্রেশ হয়ে আসলাম।খাবার টেবিলে এসেদেখি আব্বু বসে আছে।

আব্বু : এইতো নবাব জাদা এসে গেছে।

আমি : বুঝতে হবে আব্বু তোমার ছেলে নবাব জাদা।(আব্বুর সাথে ফ্রি)

মাহি এসে বলল

মাহি : এটা তোর গুন বলে নি। লজ্জাত একটুও নেই।

আমি : তুই চুপ থাক।

আম্মু এসে বলল

আম্মু : আবির আজকে ফজরের নামাজ পরেছিস?

আমি : ইয়ে মানে আম্মু......

মাহি : না আম্মু পরে নি।

আম্মু :তাহলে আজ সকালের নাস্তা বন্ধ।

আমি : ধুর ভালো লাগে না। বলেই রুমে চলে গেলাম।

মাহি আমার রুমে আসল

মাহি : নাস্তা করতে দেয় নি আহারে!

আমি আব্বুর কাছে গিয়ে বললাম।

আমি : আব্বু টাকা দাও।

আব্বু : কিসের টাকা আজতো শুক্রবার ভার্সিটি নেই।

আমার একটা কাজের জন্য লাগবে দাওনা।

তারপর বাইরে গিয়ে নাস্তা করলাম।

বন্ধুদের সাথে আড্ডাদিয়ে বাসায় আসলাম। তারপর দুপুরে নামাজ পরে এসে খেতে বসলাম।

আম্মু : আবির আজ আমি আর তোর আব্বু এক জায়গায় যাবো। বাসায় থাকিস সন্ধায়, মাহি একা থাকতে পারবে না।

আমি : আচ্ছা।

তারপর খেয়ে ঘুম দিলাম। বিকালে আড্ডা দিতে চলে গেলাম।

সন্ধা হয়ে গেল ঘরির দিকে তাকিয়ে দেখি ৭ টা বাজে। তাই তারাতাড়ি বাসায় আাসলাম। কলিং বেল চাপলাম। ভেতর থেকে কোনো সারা নেই। আবার চাপলাম

ভিতর থেকে মাহি বলল।

মাহি : কে?

আমি : পেত্নি আমি।দরজা খোল।

মাহি : এতক্ষণে আসার সময় হল।

আমি : মনে ছিলনারে।

মাহি : তাহলে বাইরে থাকরে।

আমি : আচ্ছা চলে যাচ্ছি, আজ আর আসবো না।

তারপর দরজা খুলে বলল।

মাহি : আয়।

ভিতরে গিয়ে দেখলাম একটা মেয়ে মাহির সাথে।

মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।মেয়েটাও অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে।

আবাক হবার কারন হলো

কিছুদিন আগে......

আমি ভার্সিটি যাচ্ছি। রাস্তায় দেখলাম একটা বোতল পরে আছে। বোতল টা দেখেই নিজেকে নেইমার মনে হলো।

দিলাম বোতলে এক লাথি।

আরে বাহ বোতল তো উরছেই।

গল্প পড়ে কেউ কেটে পরবেন না,

গল্প সাজাতে কষ্ট হয় নিযের সময় নষ্ট করে আপনাদের জন্য গল্প লিখি,,,

সবার কাছে অনুরোধ! সবাই লাইক কমেন্টস করবেন। আপনাদের লাইক কমেন্টস দেখলে মন চায় সারাদিন গল্প লিখি😊😊

ধন্যবাদ ইতিঃ( গল্পের সেই ছেলেটি)গল্পের মাঝে বিরক্ত করার জন্য দুঃক্ষিত।

ভাবতেছি এত ভালো ফুটবল খেলা কবে শিখলাম।

সামনের দিকে তাকিয়ে দেখি সুন্দরী পরি থু্ক্কু মেয়ে বোতল হাতে রেগে আসতেছে আমার দিকে।

মেয়ে : এটা কি খেলার জায়গা?

আমি : (তাকিয়ে আছি রাগলে কত কিউট লাগে মেয়েটাকে)

মেয়ে : এভাবে হা করে তাকিয়ে কি দেখছেন?সুন্দরী মেয়ে দেখলে হুস থাকে না।

আমি : কে সুন্দরী আপনি?

মেয়ে : হ্যা।

আমি : আপনিতো দেখতে পেত্নির মতো।

মেয়ে : কিহ আমি পেত্নি।

বলেই ঠাসসসস করে আমার গালে কি যেন একটা দিল,,কি দিল মনে পরছেনা,,, হ্যা আচ্ছা মনে পরেছে থাপ্পর বসিয়ে দিল।

আমিও কম কিসে।

আমি : ঠাসসসস।

সুন্দর গালটা লাল করে দিয়ে দৌর। ঐখান থেকে কেটে পরলাম।

আমার ঘুর কাটলো মাহির ডাকে।

মাহি : ভাইয়া এ হচ্ছে আমার বান্ধবী শান্তা।

শান্তা এ হচ্ছে আমার ভাই আবির।

শান্তা : হাই ভাইয়া কেমন আছেন?

আমি : ভালো আপনি?

শান্তা : ভালো। আর আমি আপনার ছোট আমাকে তুমি করে বলতে পারেন।

আমি : আচ্ছা।

তারপর আমি রুমে গিয়ে মোবাইলে গেম খেলছি। একটু পর মাহি এসে বলল।

মাহি: ভাইয়া শান্তাকে বাসায় দিয়ে আস তো।

আমি : ও একা যেতে পারে না?

মিলি : তুই কি পাগল ও একা যেতে পারবে রাতের বেলায়।

আমি ভাবছি এই গুন্ডি মেয়ে কখন কি করে বলা যায় না। ঐদিন কি থাপ্পরটাই না দিল।

আমি : আচ্ছা...........

চলবে,,,,,,,,,,,👇👇👇👇

1
$ 0.06
$ 0.06 from @TheRandomRewarder
Avatar for soyed
Written by
3 years ago

Comments