বেশ্যার আত্মচিৎকার

0 9
Avatar for soyed
Written by
4 years ago

#বেশ্যার আত্মচিৎকার

#পর্ব ১

#

10 বছর বয়সে রোড এক্সিডেন্ট মারা রাজা রানীর মা বাবা।

মা বাবা মারা যাওয়ার পরে রানী সম্পূর্ণ একা হয়ে যায়।

রানী কিছুদিন তার এক দুঃসম্পর্কের চাচার বাড়িতে থাকে,,,

কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই চাচার কামুক দৃষ্টি রানীর উপরে পড়ে।

হঠাৎ একদিন রানীকে বাসায় একা পেয়ে চাচা তার কামুক দৃষ্টি সমঝোত করতে পারেনি।

হায়নাদের মতো লেলিয়ে পরে ছোট রানীর উপর।

রানী তো খুব ছোট চাচা কি করছে রানী বুঝে উঠতে পারছে না।

রানী - চাচা আমার ব্যাথা লাগে।

চাচা - একটু আদর করি।

রানী -এভাবে কিভাবে আদর করে,,,খুব কষ্ট হইতাছে চাচা।

চাচা - একটু কষ্ট কর,,,তোকে স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিব,,,তুই পড়ালেখা করবি।

রানী - হাচা আমি আবার পড়ালেখা করমু।

চাচা - আরে হ এহন একটু কষ্ট কর।

রানী - আচ্ছা।

কিছু দিন পর ছোট রানীর ভমি ভমি ভাব হতে শুরু করে মাথা ঘুড়ায় পেটের আকার

টাও পরিবর্তন হতে থাকে।।

চাচা বুঝতে পারছে অলরেডি রানী প্রেগন্যান্ট হয়ে গেছে।।

চাচার তো মাথায় হাত এইবার যেই ভাবেই হউক ছোট রানী টাকে ঘর থেকে

বের করতেই হবে।

চাচা শহরের এক নারী খদ্দেরের সাথে কথা বলে।

২০ হাজার টাকা দিবে রানী কে তাদের কাছে দিয়ে দিতে বাকি টা উনারা বুঝে নিবে।।

চাচা খদ্দেরের কথায় রাজি হয়ে যায়।।

চাচা - রানী চল তোকে শহরে বড় স্কুলে ভর্তি করাবো।

তুই বড় স্কুলে লেখাপড়া করবি।।

রানী - হাচা চাচা আমি অনেক অনেক খুশি।

চাচা - তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে ঝা।

রানী - আচ্ছা চাচা।

এতোক্ষন যেই চাচার কথা বলছি উনার নাম করিম মাতাব্বর,,,,

উনার বউয়ের নাম হাজেরা বেগম।।।

হাজেরা বেগম রানী কে প্রচন্ড ভালোবাসে।

কারন রানী দেখতে পরীদের মতো,,,মায়াবি চেহারা মিষ্টি হাসি,,,হরিনি চোখ।

সব মিলিয়ে অসাধারন।

খুব মিষ্টি করে কথাও বলে রানী।

রানী কে শহরে পাঠাবে শুনে হাজেরা বেগম করিম মাতাব্বরের কাছে

জানতে চায় ঢাকা কেন পাঠাবে রানী কে।

#চলবে।

#

1
$ 0.01
$ 0.01 from @TheRandomRewarder

Comments