আলী ইমাম
জন্ম: 31 ডিসেম্বর, 1950 সালে প্রথম, লেখার মধ্যে দুটি শব্দ আমাকে অভিভূত করেছিল। আমি মনে করি প্রথম লেখার স্মৃতি সমস্ত লেখকের কাছে অমর। এটিকে কখনও ভোলা যায় না। এবং যদি সেই প্রথম নিবন্ধটি কোনও উপায়ে প্রকাশিত হয়, তবে কোনও প্রশ্ন নেই, হ্যাপি উইল টগল। তাঁর জীবনের প্রথম নিবন্ধটি সরাসরি একটি ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছিল, লেখকের সন্ধান পাওয়া যায় না। কারণ লেখাই লেখার একটি উপায়। যদি এটি ভাল হয় তবে এটি মুদ্রিত করা উচিত। বিশ্বের অনেক বড় লেখক প্রথম দিকের লেখা পত্রিকা থেকে ফিরে এসেছেন is এবং যারা কৈশোরে লেখালেখি শুরু করেছিলেন, তাদের কাছে একটি অশোধিত হস্তাক্ষর হওয়া স্বাভাবিক। লোকগুলিকে বোঝানোর জন্য, সেই বইগুলি পড়তে এবং নতুন পৃষ্ঠাগুলির গন্ধ নেওয়ার জন্য কী দুর্দান্ত উপায়। বিভূতি ভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রেমেন্দ্র মিত্র, লীলা মজুমদার, বুদ্ধদেব বোস, সুকুমার দে সরকার রচিত এই সিরিজের বইগুলি তখন আমাকে মুগ্ধ করেছিল।
আমার ভিতরে একটি কৌতুকপূর্ণ কৌতুকপূর্ণ গল্প তৈরি করা হয়েছে। আমি এই গল্পটি চারপাশে লেখা শুরু। তারপরে স্কুলের ছাত্ররা সন্দেশ, শিশু সাথী এবং রাঙ্গমেশাল আমার স্যারস আমার ভিতরে নিতিময় কৌতুকপূর্ণ গল্প তৈরি হয়েছে। আমি এই গল্পটি চারপাশে লেখা শুরু। তারপরে স্কুলের ছাত্ররা সন্দেশ, শিশু সাথী এবং রাঙমেশাল আমার সর্বকালের সঙ্গী। এই ম্যাগাজিনগুলি আমার শিশুতোষ চিত্র জাগিয়ে তুলেছিল। আমার বুকে অপু ও দুর্গার ছবি। আমি তাদের সমবেদনাপূর্ণ ভালবাসায় নিজেকে হারিয়েছি। আমার স্বপ্নের যাত্রা সত্য হয়েছিল।
১৯6363 সালের কথা বলতে গেলে মাসিক পুরবি Dhakaাকা থেকে বের হত। এটি সম্পাদনা করেছেন আমিনুজ্জামান। একদিন আমি একটি গল্প লিখে পুরবির অফিসে পাঠিয়েছিলাম। কিছু দিন পরে আমি এটি প্রাচ্যের পাতায় মুদ্রিত দেখতে পেয়েছি the গল্পটির নাম অহংকার। আমার বিশ্ব সুখ এবং আনন্দে ভরা ছিল। আমি লিখতে উত্সাহিত হয়েছিল।
আমি আর শাহরিয়ার কভার ডিজাইন দেখে এক সাথে বললাম, আরে, আমি অপু আর দুর্গা দেখি! এই শুনে হাসিম ভাই হাসলেন। অপুর কাঁধে মাছ ধরার জাল। হাতে কয়েকটি সাপ ঝুলছে। এই ম্যাগাজিনের প্রথম সংখ্যায় আমার একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিল