#অহংকারি_মেয়ে
#সিজন_২
#২১_তম_পর্ব
২০ তম র্পবের পর থেকে
আমিঃদিন ফাইল টা
বর্ষাঃনি
আমিঃফাইল টা নিয়ে ছিরে ফেললাম
বর্ষাঃএটা কি করলি
আমিঃআর কোনটা কাজ করতে হবে দিন, এটা বলে আরো ৫ টা ফাইল দিরে ফেলি
বর্ষাঃতোর সাহস কি করে হলো এতো দামি ফাইল ছিরে ফেলার।এটা বলে আমার কাছে আসলো
আমিঃঠাস ঠাস ঠাস করে থাপ্পর মারি বর্ষা কে
বর্ষাঃগালে হাত দিয়ে দাড়িয়ে পড়ে,,
আমিঃআমি তো আপনাকে মারি তাই মারলাম,,
এটা বলে সেখান থেকে ওঠে চলে আশি
বর্ষা আমার দিকে তাকিয়ে রয়
আমিঃসেখান থেকে চলে আসি
বর্ষাঃ বর্ষা কিছু বলতে চেয়ে বলতে পারলো না
আমি সোজা ছাদে এসে পড়ি
আরোহিঃছাদে কেনো তুমি
আমিঃআচ্ছা চলে যাচ্ছি তাহলে
আরোহি:আমি কি তাে বলেছি .তুমি এখান থেকে চলে যাও ,
আমিঃনা .
আরোহিঃতাহলে চলে যেতে চাইলে কেনো
আমিঃ.....................................
আরোহিঃকি হলো বলো
আমিঃআচ্ছ আর একটা কথা বলি তোমাকে
আরোহিঃহুম বলো কি কথা
আমিঃতোমার বোন বর্ষা কি আগে থেকেই রাগি
আরোহিঃওহহহ ভুজেছি .হুম কিছুটা রাগি .কিন্তু এখন আর তেমন টা রাগ নাই ,.
আমিঃমানে কি বলো এখন রাগ নাাই তোমার বোন এর .
আরোহিঃতাই তো আপৃু এখন খুব শান্ত শিষ্ট .
আমিঃআরোহির কথা শুনে আমি সেখান থেকে ওঠে চলে আসি .
বলে কি আরোহি ,যে মেয়ে আমার সাথে রাগি ভাব ছারা কথা বলতে পারে না .তার বলে এখণ রাড় নাই .
আরোহিঃকি ব্যাপার কই যাও
আমিঃতোমার কথা শূনে .আর থাকতে পারলাম না .এটা বলে চলে আশি নিচে
আরোহি আমাকে মিথ্যা কথা বললো
কিছুটা গুরাগুরি করে রাতে বাসায় আসলাম
বর্ষাঃকই গেছিলি
আমিঃকোনো .
বর্ষাঃআমার সাথে র্তক্য করিশ সাহস তো কম না তোর
আমিঃ..........................
বর্ষাঃতখণ তুই ফাইল গুলো ছিরলি কেণো
আমিঃআমাকে কি আপনার রোবট মনে হয় যে যা বলবেন তাই করবো
বর্ষাঃতোর জন্য কতো রকম কষ্ট করতে হলো .তুই তখন কেনো করলি
আমিঃ...........................কোন কিছু না বলে গিয়ে সুয়ে পড়ি .
বর্ষাঃআমার কথা তোর কানে যায় না
আমিঃ....................
বর্ষাঃকি হলো কথা কস না কেনো .
আমিঃআপনি কি চান হ্যা বলেন তো
আমি ও তো একটা মানুষ .যেই দিন থেকে আসছি সেদিন থেকেই আমার ওপর অত্যাচার করতাছেন .আমার ওপর যদি আপনার এতই রাগ থাকে তাহলে আমাকে মেরে ফেলেন তাহলে যদি আপনার আমার ওপর রাগ টা কমে .আমি ও মানুষ .আপনার এই অত্যাচার আর ভালো লাগে না .
বর্ষাঃআমার দিকে তাকিয়ে রইলো
আমিঃআপনাকে দেখে বুঝা যায় না যে আপনি এমন অভিনয় পারেন ,আমার একটা মাত্র বুলের
কারনে আপনি আমার সাথে কতো কি করলেন .না জানি আরো কতো দিন করবেন .
তোর কথা বলার ধরন তো দেখছি পালটে গেছে কারন টা কি বলতো আমাকে
আমিঃ......আমার কিছু হয় নি..
বর্ষাঃকালকে বড় একটা কাজ আছে,সো কালকে তারাতারি রেড়ি হবি ,আর কাজ টা হলে আমাদের কম্পানি আরো এগিয়ে যাবে.আর আরোহি কে রেখে তারাতারি চলে আসবি .
আমিঃওকে
বর্ষাঃ.মনে থাকে যেনো
আমিঃ..............................শুয়ে পড়ি
পরদিন সকাল বেলা
আরোহি কে নিয়ে র্ভাসিটি তে রেখে আসি.আসার পথে তিথি কে দেথি
আমিঃকেমন আছো তিথি .
তিথিঃআপনি কে আর আমার নাম দরে কেনো ডাকছেন
আমিঃপ্লিজ তিথি আমার কিছু কথা আছে তোমার সাথে .
তিথিঃআমার নাই আপনার সাথে কথা .আর আমি কোন বিশ্বাস ঘাতক এর সাথে কথা বলতে চাই না .
আমিঃস্যতিই আমি বিশ্বাস ঘাতক এটা বলে তিথির থেকে চলে আসি .
হয়তো তিথি আমাকে এখন আর সয্য করতে পারে না .
কেমনে সয্য করবে আমি তো একটা বিশ্বাস ঘাতক ..কোন একটা বিশ্বাস ঘাতক কে কেমনে বিশ্বাস করবে
গাড়ি টা নিয়ে চলে আসলাম এসে দেখি বর্ষা দাড়িয়ে আছে
বর্ষাঃএতো সময় লাগলো কেনো তোর .
আমিঃরেখে তো আসা লাগবে নাকি
বর্ষাঃওকে চল তারাতারি
আমিঃওকে চলেন
বর্ষাঃতুই নিশ্চয় তিথির সাথে কথা বললি তাই তো
আমিঃসো আপনার কি তাতে .আর আপনি আমার ব্যাপারে না জানলে ও চলবে
বর্ষাঃচুপ মুখে মুখে কথা ..আর কোন কখনো তিথির সাথে কথা বলা দেখা করা এগুলা করবি না
আমিঃ>.........................
বর্ষাঃআমার কথা কানে যায় না তোর
আমিঃনামেন এসে পড়েছি .আপনার অফিসে
বর্ষাঃও কে আয় আমার সাথে
আমিঃওকে আমি বর্ষার সাথে যাইতে লাগি .
বর্ষাঃএকটা রুমে গেলো সাথে আমাকে নিয়ে গেলো
রুমের ভিতর গিয়ে দেখি ‘১ জন বসে আছে
তারা বর্ষা কে দেথে
welcome borsha welcome
borsha:Thank you sir
স্যারঃআমকে স্যার বলে লজ্জা দিয়েন না আর আর আপনার অফিসের সকল কিছু নিয়ে আসছেণ কি .
বর্ষাঃহুম স্যার
স্যার ঃতা আপনি বিয়ে করছেন তাহলে , তো শুনলাম আপনি একটা গ্রামের ছেলেকে বিয়ে করেছেন ,,
বর্ষাঃজি
স্যারঃএটা একটা কাজ করছেন আমার ছেলেকে দিয়ে তো আপনার বিয়েূ হলে আপনার আমার ২ কম্পানি এক হতো তহলে ২ কম্পানি মিলে আরো অনেত এগিয়ে যেতা .আর আপনি তা না করে একটা সাধারন ছেলেকে বিয়ে করে নিলেন.
এখন আপনার সম্পদ এর অর্ধেক তো আপনার সেই স্বামি পাবে তো আপনার এতো কষ্ট করে লাভ কি
বর্ষাঃঃএখানে এসব কথা বলা জন্য আসি নাই .যেটার জণ্য আসছি সেটা কমপ্লিট করি ....
স্যারঃআপনার একটু ও কি কষ্ট হয় না .আর আপনি তো শিক্ষিত মেয়ে এটা বুজলেননা
বর্ষাঃনা সমস্যা নাই .আমি যেটার জন্য আসছি সেটা করি কেমন স্যার
স্যারঃতুমি একটা কাজ করো তাকে র্ডিবোস দিয়ে আমার ছেলেকে বিয়ে করে নাও দেথবে ২ কম্পানি এক হয়ে অনেক এগিয়ে যাবে ,বাংলাদেশে এক নাম্বার এ স্থান হবে
আমিঃস্যার আপনার তো দেথছি তাহলে অনেক লুভ .টাকার জন্য দেখছি একটা মেয়ের বিয়া হওয়া সত্তেও আপনি আবার তাকে ব
ব
বলছেন সে যেনো তাকে র্ডবোস দেয় আর আপনি আপনার ছেলেকে তার সাথে বিয়ে দিতে পারেন এখানে তো আপনার লোভ করা প্রকাশ পায়
স্যারঃwhat do you mean
আমিঃআস্তে আস্তে .আমি তেমন টা ইংরেজি পাই না তাই একটু কম কম ইংরেজি বলেন .
স্যারঃ বর্ষা কে ্এেই ছেলে ,
বর্ষাঃঃআমার স্ত্রেরেটারি
স্যারঃএতো বড় কথা তার .আর একে আপনি এখানে কেনো আনছেন
বর্ষাঃঃসব বাত দেন আর .কাজ গুলো করেন
এটা বলে ফাইল গুলো স্যার এর হাতে দিতে লাগে
আমিঃতখন বর্ষার হাত থেকে ফাইল গুলো নিয়ে নেই
বর্ষাঃআমার দিকে রাগি ভাবে তাকায়
আমিঃফাইল গুলো দেখে অভাব হয়ে যাই .বর্ষা এগুলো করে কি ,আর এই কাজ টা করলে তো র্বষার অফিসে অনেক লস হয়ে যাবে .এটা কেনো করতাছে
স্যারঃএটা কেমন অসভ্যতা .আর কেমন স্ক্রেরেটারি হ্যা আদব কায়দা জানে না
আমিঃম্যাডাম আপনি এটা কি করছেন হ্যা এইকাজ টা করলে তো আপনার কম্পানির অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে
বর্ষাঃআমার কথা শুনে আমার দিয়ে রাড়ি ভাবে তাকায়
আমিঃদেখুন এমন টা করবেন না তাহলে আপনার কম্পানি টার অনেক অনেক ক্ষতি হবে এরা চাচ্ছে আপনার কম্পানি যাতে লস থায় আর তার পরে ..আপনাদের কম্পানি তে কোন ব্যাংক ঋন দিবে না পরে এরা আপনাদের ঋন দিবে তাতে আপনারা খুশি হন তার পর যখন আপনারা তাদের ঋণ শোধ করতে পাবেন না তথন তারা আপনাদের কম্পানি তাদের নামে নিয়ে নিবে
স্যারঃবর্ষা দেখুন কি বলছে আপনার সহকারি .আর এমন কথা বললে কিন্তু আমরা আপনার কম্পানির হয়ে কাজ করবো না
বর্ষাঃওঠে আমার কাছে আসলো এসে ঠাস ঠাস ,আর একটা কথা বলবি তো তোর খবর আছেে
আমিঃআপনি আমাকে যাই করেন এই ফাইল গুলো দিয়েন না .পরে কিন্তু প্রস্থাবেন
স্যারঃবর্ষা আপনি একে সরান তো .কিছু বুজেনা জানো হুদাই কথা বলে ...
আমিঃআপনি ভেবে দেখেন ম্যাডাম
বর্ষাঃআমি আসতাছি রেখে আশি
স্যারঃওকে
বর্ষাঃচল আমার সাথে
আমাকে টেনে বাইরে নিয়ে আসলো
আর এক হায়গায় নিয়ে আমাকে দাড় করালো .
বর্ষাঃতোর সাহস তো কম না
আমিঃদেখুন এটা তাদের চাল .আর আপনি তাদের ফাদে পাড়া দিবেন না..
বর্ষাঃঠাস ঠাস .আমাকে তুই বিজনেস করা শিখাবি নাকি যে কি করতে হবে না হবে তোর কাছ থেকে যানতে হবে
আমিঃনা তবে আপনি খুব বড় বুল করছেন
বর্ষাঃঠাস ঠাস .আর এখানে থাকবি তুই
এটা বলে বর্ষা চলে যেতে লাগে
আমি বর্ষা হাত টেনে দরি .
বর্ষাঃঠাস ঠাস
আমিঃএটু শান্ত হয়ে দাড়ান দেখুন কিছু শুনতে পান নাকি
বর্ষাঃশান্ত হয়ে দাড়ালো
পাশের রুম থেকে কিচু কথা আছে যে এই রকম
বর্ষা এর অফিসের সাথে ডিল করছি ,যেটা বর্ষা যদি রাজি হয় তাহলে .তার কম্পানি লস খাবে তখন আমি তাদের ঋন দিবো আর যখণ ঋন শোধ না করতে পারবে তখন তার কম্পানি আমার নামে লিখে নিবো .আর বর্ষা এর প্রতি আমার শোধ নেওয়া হবে
আমিঃদেখলেন তো
বর্ষাঃঃআমার হাত ধরে সেখান থেকে চলে .স্যার এর রুমে নিয়ে গেলো
বর্ষাঃস্যার আপনারা যে এমন একটা চকরান্ত সাজাবেন আমার জানা ছিলো না
স্যারঃকি বলো বর্ষা
বর্ষাঃপাশের রুমের একজন এর মুখে শুনলাম ...
আমিঃআপনাদের এমন অসৎ কাজে কম্পানি বানানো থেকে .সৎ বাবে কম্পানি তৈরি করেন
আর বর্ষা ম্যাডামের কম্পানি ১ বছর এর মধ্যে অনেক উন্নত করে ফেলবো .আর আপনারা দেথে নিবেন
এটা বলে সেখান থেকে চলে আশি.....
বর্ষাঃদাড়া তোকে আমি বলতে বলেছি যে ১ বছর এর মধ্যে উন্ন্ত করে ফেলবো
আমিঃনা
বর্ষাঃঠাস ঠাস ঠাস তাহলে বললি কেনো .তুই জানিস কতো টা প্ররিশ্রম করা লাগে .আর এসব না জেনে তুই বলে দিলি
আমিঃআমি করে দিবো
বর্ষাঃএখনো আমাদের কম্পানি অসেক ঋনি আছে
আমঃতো সব আমি দেখব শুধু আপনি দেথে যান ,,,
তারপর বাসায় আসতে যাবো
সামনে তাকিয়ে দেখি .১ টা ছেলে দাড়িয়ে আছে
আমিঃতাকে দেখে অভাক হয়ে যাই .আর ছেলেটা আমাদের দিকে আসতাছে
আমিঃএ তো সেই ছেলে যাকে ক্লাবে দেখছিলাম
বর্ষাঃঃতুই তাহলে আমার সাথে .আমার কম্পানির ক্ষতি করতে চায়ছিলি
ছেলেটা ঃহুম তো পারলাম না তোর্ এই স্ক্রেরেটারির জন্য তুই ২ বার রি বেচে গেলি না হলে আজ তুই সমাজে মুখ দেখাতে পারতি না ..আর ছারছি না তোকে আজ
আমিঃএই দাড়া আমাকে কি তোর চোখে পড়ে না ...আমি থাকতে তুই আমার ম্যাডাম কে ক্ষতি করবি আর আমি দেথবো
ছেলেটা ঃতুই তো সেই চালাক দাড়া তোর খবর আঘে করছি
আমিঃনাক ভরাবর দিলাম ঘুশি .আর বর্ষা কে নিয়ে এসে পড়ি...
আমিঃআপনার তো দেথছি বালো বালো বন্দু সব..যারা আপনাকে ক্ষতি করার জন্য গুরে ..
বর্ষাঃকোন কথা না বলে চলে গেলো
তারপরের দিন
আমিঃতিথি কে আমার সাথে নিয়ে একটা জায়গায় আসলাম জুর করে
তিথিঃআমাকে এখানে আনার মানে কি
আমিঃঃপ্লিজ তিথি আমার কথা শূনো
তিথিঃতোর মতো ছেলের সাথে আমার মিশা ঠিক হয় নি ,তুই একটা প্রতারক
আমিঃহুম আমি একটা প্রতারক ক্নিতু সেটার কারন হলো আমি গরিব আমার বাবার জন্য যে টাকা প্রয়োজন সেটা আমার আমাদের কাছে নাই ,তাই একটা চাকরি নিয়েছিলাম কিন্ত সেখানে কি হয়েছে তুমি জানো .
আমি যা করেছি সব আমার বাবাকে বাচানো জন্য করেছি.আসলে আমি এটা প্রতারক না হলে তোমর মতো একটা মেয়েকে ঠকাই .আমার কোন ক্ষমা নাই . তুমি দেইখো আমি তোমাকে যে ঠকালাম তার জন্য একদিন তোমাকে ঠকানো ফল পাবো ,,,,,তুমি ভালো থাকো ...
আমিএকদিন না না একদিন শাস্থি পাবোই এটা
বলে চলে আশি তিথির কাছ থেকে
wait dor next part
ভুল হলে মাপ করবেন .
3
8
বর্তমান সমাজে এমন মেয়ের অভাব নেই। আর এরা একটু অহংকারী হয়। হইলেও কিছু করার নাই। কারন জীবনটা তাদের সাথে পার করতে হবে।