কি এক অদ্ভুত পরিস্থির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি আমরা সমগ্র পৃথিবীর মানুষ। মহামারীর কথা গল্পে, ইতিহাসের পাতায় পড়েছি, শুনেছি কিন্তু সেটা চাক্ষুস করতে হবে বাস্তবে আমরা কেউ ই ভাবি নি কখনো সেভাবে। লকডাউন, কোয়ারেন্টাইন এই শব্দগুলো আমাদের অভিঙ্গতার অভিধানে জমা হচ্ছে।
করোনা ভাইরাস নতুন কিছু শিখিয়ে দিচ্ছে প্রতি নিয়ত। আমাদের জীবন শৈলী বদলাতে বাধ্য করছে। অনেক খারেপ অভ্যা আঙুল তুলে দেখিয়ে দিচ্ছে। ভালো অভ্যাস শেখার সুযোগ করে দিচ্ছে।
করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণ করার পন্থা বলা হচ্ছে সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখা, অন্তত যতোদিন না এই মহামারীর প্রকোপ কমানো যাচ্ছে।
বলা হচ্ছে নিজের বাড়িতে নিজের নিজের পরিবারের সাথে থাকুন। স্লোগান দেওয়া হচ্ছে সামাজিক দুরুত্ব বজায় থাকুক কিন্তু মানসিক নৈকট্য বাড়ুক।
আচ্ছা তাও আমরা অনেকেই খুশি নই কেন?? সন্তুষ্টি হতে পারছি না কেন? ভেবে কি দেখেছি?? ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার একটা কারণ অবশ্যই। কিন্তু তার বাইরেও আর কোনো কারন আছে কি না আমরা ভেবে দেখেছি কখনো??
হঠাৎ একদিন খবরে দেখানো হলো ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স নাকি বাড়ছে লকডাউনে? সংবাদ মাধ্যমগুলোতে পড়লাম লইয়ারদের কাছে ডির্ভোস ফাইল রিকুয়েস্ট জমা পড়ার হার বেড়ে যাচ্ছে নাকি?? অনেকেই সারাক্ষন বাড়িতে থাকতে পারছে না বলে সরকারের দেওয়া নিয়ম অমান্য করে যাচ্ছে।
কেন রে ভাই সরকার যেসব সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সব তো আমাদের ভালোর জন্যই তাই নয় কি? সরকার লকডাউন দিয়েছে সংত্রুমন টা রোধ করার জন্য। কারণ এই মহামারী রোধ করার একমাত্র উপায় হচ্ছে সামাজিক দুরুত্ব নিশ্চিত করা। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখা এবং নিজে সচেতর হই এবং অন্যজনকে সচরতন করি। কারণ আমাদের সুরক্ষা আমাদের হাতেই।
1
19
Ami kokhono vabi nai ami amn kichu nija cokha dakbo sotti obak kora bisoi ja golpar boiya potam tv te daktam seta amada sathai hocha