কোভিড-১৯ বর্তমানে সবার কাছেই পরিচিত একটা নাম। যেটা গত কয়েকমাস আগেই মহামারী রূপ নিয়েছে। কখন একটি রোগকে মহামারী ঘোষনা করা হয়? যখন একটা রোগ পাচটি দেশ বা ষাটটি অন্চলে ছড়িয়ে পরবে তখন ঐ রোগকে মহামারী ঘোষনা করা যায়। আর এ কোভিড-১৯ ইতোমধ্যে ২১৩ দেশে ছড়িয়ে পরেছে। আর এ মহামারীতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯৩ লক্ষ মানুষ আত্রুান্ত হয়েছে এবং প্রায় সাগে চার লাখের উপর মানুষ মারা গিয়েছে। তবে সস্থির খবর হলো এটা যে, আগের তুলনায় এটাতে মৃত্যুর হার অনেকটা কমেছে। বর্তমানে মৃত্যু হার কমে ৯% এ অবস্থান করছে এবং প্রায় ৫০ লাখের মতো মানুষ এই মহামারী থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ইউরুপের পর এবার এই মহামারীর নতুন কেন্দ্র স্থল হয়ে উঠেছে ল্যাটিন আমেরিকা এবং দক্ষিন এশিয়ার কিছু দেশ। বর্তমানে আত্রুান্ত ও মৃত্যুর দিক দিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্রে আর তারপরেই আছে ব্রাজিল। ব্রাজিলে এখন প্রতিদির গড়ে প্রায় ত্রিশ হাজার মানুষের করোনা শনাক্ত হচ্ছে এবং এই যখন ব্রাজিলের অবস্থা তখন সরকার বড় বড় শহরের লকডাউন খোলে দেওঢা হয়েছে। যার ফলে এখানে সংত্রুমন আরো বাড়তে পারে বলে আশা করছে বিশেঙ্গরা। কারণ লকডাউন অথ্যাৎ ঘরের বন্দিই পারে এই মহামারির সংত্রুমন কমাতে। তাই আমরা সবাই সচেতন হই এবং সরকারের দেওয়া সকল নির্দেশনা মেনে চলি। তাহলেই আমরা এই মহামারি কে প্রতিরোধ করতে পারবো। মনে রাখতে হবে, ব্যাক্তি সচেতনাতাই মহামারী প্রতিরোধের একমাত্র উপায়।
1
17
আমরা যদি একটু সতর্কভাবে চলাফেরা করি তাহলে আমরা এই মহামারী হতে মুক্তি পেতে পারি। কিন্তু আমাদের খাদ্য অভাবের কারণে প্রতিনিয়ত ঐ রোজগারের পথে যেতে হয় আর যার কারণে আমাদের জীবনটা বেশি হুমকির মুখে পড়ছে।