কে না চায় সফলতা। এক্ষেত্রে সকলেই এর প্রেমিক। কেউ থাকতে চান না পিছিয়ে। একধাপ এগিয়ে যাওয়ার গল্প কার না ভাল লাগে। এক কথায় সফলতার গল্পটা সৃস্টির সূচনা থেকেই মানুষ্যকুলকে ঘিরে আবর্তিত।
জীবনে সবাই সুখী ও সফল হতে চায়। সফলতা বলতে আমরা বুঝি ভালো ফ্ল্যাট, সুন্দর বাড়ি, দামী গাড়ি, আর্থিক নিশ্চয়তা সর্বোপরি একটি সুন্দর ও গোছানো জীবন যাপনের অধিকারী হওয়া। সফলতা শব্দটি মুখে যতো সহজে উচ্চারণ করা যায় ততো সহজে বাস্তব জীবনে প্রতীয়মান করা যায় না। মুখে বলার চেয়ে করাটা খুব কঠিন। সফলতা বয়সের ভারে বাধা নয়। আপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, যেখানেই বসবাস করেন না কেন আপনার প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তিই আপনাকে সফল করতে পারে। প্রতিটি মানুষের সফলতার ক্ষেত্র আবার ভিন্ন। চাইলে যেকোন পেশা থেকেই সর্বোচ্চ সফল হওয়া যায়।
আর এই জীবনে সফল হতে হলে সফল মানুষের পথ অনুসরণ করতে হবে। অদম্য প্রচেষ্টা নিয়ে সামনের পথে এগুতে হবে। চলুন জেনে আসা যাক সফল মানুষদের সফলতার মূলসূত্র কী ছিল। কেনই বা তারা সফল হয়ে অমরত্বের জায়গা দখল করে আছেন।
১। আপনি সফল, তা মনের গভীরে ফুটিয়ে তুলুন
সফলতার একটি সূত্র হচ্ছে আপনি নিজেকে প্রথম থেকেই সফল ভাবুন। আপনি নিজেকে যে অবস্থানে দেখতে চান, জীবনে যা কিছু পেতে চান তার চিত্র মনের গভীরে ভালো করে ফুটিয়ে তুলুন। আপনার কল্পনার জগতে আপনি যা কিছু ভাববেন তা বাস্তবে আপনার হাতে ধরা দিতে বাধ্য।
আইনস্টাইন বলেছিলেন, “Imagination is more important than knowledge” অর্থাৎ কল্পনা জ্ঞানের চেয়েও অধিক গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কল্পনার জগত যত রুচিশীলভাবে সাজানো হবে আপনার সফলতা তত তাড়াতাড়ি আপনাকে ধরা দিবে। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, একজন ইঞ্জিনিয়ার যখন একটি ব্রিজ বা সেতু বা বাড়ি নির্মাণ করেন তার আগেই পরিকল্পনা করে রাখেন তারপর উক্ত কাজে হাত দেন। পূর্ব পরিকল্পনা থাকলে কাজটা অধিক সুন্দর ও আকর্ষণীয় হবে। কোন প্রকার পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া কাজ করলে কাজে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা ৯৮%।
একারণে বলা যায় কল্পনা করুণ, সুন্দর মানসিকতা গড়ুন, এবং ইতিবাচক থাকুন। এ তিনটি কাজ সফলতার পথ সহজ করে দেয়।
I am really so happy to read it.