প্রতিদিনই যদি আমরা একইভাবে ভালোবাসি অথবা একইভাবে ঝগড়া করি, তাহলে দুটোই একটা সময় নিজেদের কাছেই বিরক্ত লাগবে, এজন্যই মাঝেমধ্যে নীরবতা পালন করি। আচ্ছা, তোমাকে যদি বলা হয়, তোমাকে বিশেষ কোনও দিন পালন করতে হবে না, তো কতদিন একইভাবে নিজের নিয়মে বাঁচতে পারবে? কোনও কিছু বাধ্য হয়ে করা ব্যাপারটা অবশ্য ভিন্ন কথা। নিশ্চয়ই অনেক কিছুই, এমনকি আমাদের অপছন্দের কাজটিও অনেক সময়ই আমরা বাধ্য হয়ে না বরং কখনও কখনও আনন্দের সাথেই করি, একটু গভীরে চিন্তা করে দেখলে এটা বুঝতে পারবে।
এত কথা বলার কারণ হচ্ছে, পৃথিবীর অন্য যে কেউ যা খুশি করুক অথবা না করুক, আমার তাতে আসলেই কিছু এসে যায় না, বরং অনেকেই অনেক বিষয় আদিখ্যেতা করে, আমার সেটা সম্পূর্ণ অপছন্দ। কিন্তু আমার বিশেষ কেউ যদি বিশেষ কোনও কিছু ভুলে যায়, তবে আমার কাছে সেটা অবশ্যই অগ্রহণযোগ্য। আমি জানি, তুমি আমাকে ভালোবাসো, এবং তুমি ভালোবাসা প্রমাণ করতে অপছন্দ করো। সব কিছুই ঠিক আছে। কিন্তু আমি হচ্ছি তোমার থেকে অনেক অনেক দূরে। দূরে থাকার কারণে, কাছে থাকলে যেটা হয়তো পালন করা যেত, দূরত্বের কারণে সেটা কখনও হবে না, কিন্তু দূর থেকে অন্তত কিছু জিনিস তো করাই যায়।
আমি চাইনি, তুমি আমার জন্যে হুট করে ঢাকা থেকে যশোর চলে আসবে, অথবা এ-ও চাইনি এবং চাইনা কখনওই যে, তুমি ওখানে থেকে দামি কোনও গিফট পাঠাবে। সবাইকে দেখিয়ে না হোক, দুজন একা বসে কেক কাটব, তুমি আমার জন্য কেক নিয়ে বসে থাকবে...এসব কিছুই চাইনি, চাই না, এমনকি কোনও দিন এমন হবে, সেটাও আশা করি না, কল্পনাও করি না, করবও না। কিন্তু ওখানে থেকেও যেটা চাইলেই তুমি করতে পারতে, সেটা হচ্ছে, তুমি অন্তত একটা ফোন করতে পারতে, অন্তত একটা মেসেজ করতে পারতে, একটা ভিডিয়ো-কল করতে পারতে। আসলেই অন্য কারও কাছে কিছু আশা না করলেও ভালোবাসার মানুষ হিসেবে এতটুকু তোমার কাছে আশা করা এবং পাওয়া আমার অধিকার, আমার প্রাপ্য।
অন্য সবাই ভুলে যাবে, এটা খুবই খুবই স্বাভাবিক, কিন্তু তুমি ভুলে যাবে, এটা অস্বাভাবিক। এটা আমি মানতে পারি না। তুমি এখন বলতেই পারো, তুমি এভাবে সম্পর্ক রাখতে পারবে না, এসব মেনে চলতে পারবে না, তোমার যা যা খুশি, তার সবই তুমি বলতে এবং করতে পারো, কারণ সেইসব ক্ষমতা তোমার আছে। তুমি চাইলেই সব কিছু করতে পারো, আর এটার জন্য অবশ্যই অবশ্যই কোনও ইস্যু তোমার প্রয়োজন নেই। কিন্তু বলো তো, তাহলে আর কী নিয়ে সম্পর্কটা সুস্থ, স্বাভাবিক, সুন্দর করে রাখা যায়? তুমি তো অনেক দূরে, দূরের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে অনেক বিষয় আমাদের মনে রাখা উচিত। একটা টেক্সটও করার সময় তুমি পাবে না, অন্য কোনও দিন না হোক, অন্তত এই দিনটাতেও একটা ভিডিয়ো-কল করার সময় তোমার হবে না, এসবও মেনে নিতে হবে আমাকে? আমি অন্তত এটা আশা করিনি যে তুমি আমার জন্মদিনটাও ভুলে যাবে।
আমি জানি, তুমি এখন হুংকার দিয়ে উঠবে। তোমার যা যা খুশি, যা যা বলার, বলতে পারো। অথবা একইভাবে ঝগড়া করি, তাহলে দুটোই একটা সময় নিজেদের কাছেই বিরক্ত লাগবে, এজন্যই মাঝেমধ্যে নীরবতা পালন করি। আচ্ছা, তোমাকে যদি বলা হয়, তোমাকে বিশেষ কোনও দিন পালন করতে হবে না, তো কতদিন একইভাবে নিজের নিয়মে বাঁচতে পারবে? কোনও কিছু বাধ্য হয়ে করা ব্যাপারটা অবশ্য ভিন্ন কথা। নিশ্চয়ই অনেক কিছুই, এমনকি আমাদের অপছন্দের কাজটিও অনেক সময়ই আমরা বাধ্য হয়ে না বরং কখনও কখনও আনন্দের সাথেই করি, একটু গভীরে চিন্তা করে দেখলে এটা বুঝতে পারবে।
এত কথা বলার কারণ হচ্ছে, পৃথিবীর অন্য যে কেউ যা খুশি করুক অথবা না করুক, আমার তাতে আসলেই কিছু এসে যায় না, বরং অনেকেই অনেক বিষয় আদিখ্যেতা করে, আমার সেটা সম্পূর্ণ অপছন্দ। কিন্তু আমার বিশেষ কেউ যদি বিশেষ কোনও কিছু ভুলে যায়, তবে আমার কাছে সেটা অবশ্যই অগ্রহণযোগ্য। আমি জানি, তুমি আমাকে ভালোবাসো, এবং তুমি ভালোবাসা প্রমাণ করতে অপছন্দ করো। সব কিছুই ঠিক আছে। কিন্তু আমি হচ্ছি তোমার থেকে অনেক অনেক দূরে। দূরে থাকার কারণে, কাছে থাকলে যেটা হয়তো পালন করা যেত, দূরত্বের কারণে সেটা কখনও হবে না, কিন্তু দূর থেকে অন্তত কিছু জিনিস তো করাই যায়।
আমি চাইনি, তুমি আমার জন্যে হুট করে ঢাকা থেকে যশোর চলে আসবে, অথবা এ-ও চাইনি এবং চাইনা কখনওই যে, তুমি ওখানে থেকে দামি কোনও গিফট পাঠাবে। সবাইকে দেখিয়ে না হোক, দুজন একা বসে কেক কাটব, তুমি আমার জন্য কেক নিয়ে বসে থাকবে...এসব কিছুই চাইনি, চাই না, এমনকি কোনও দিন এমন হবে, সেটাও আশা করি না, কল্পনাও করি না, করবও না। কিন্তু ওখানে থেকেও যেটা চাইলেই তুমি করতে পারতে, সেটা হচ্ছে, তুমি অন্তত একটা ফোন করতে পারতে, অন্তত একটা মেসেজ করতে পারতে, একটা ভিডিয়ো-কল করতে পারতে। আসলেই অন্য কারও কাছে কিছু আশা না করলেও ভালোবাসার মানুষ হিসেবে এতটুকু তোমার কাছে আশা করা এবং পাওয়া আমার অধিকার, আমার প্রাপ্য।
অন্য সবাই ভুলে যাবে, এটা খুবই খুবই স্বাভাবিক, কিন্তু তুমি ভুলে যাবে, এটা অস্বাভাবিক। এটা আমি মানতে পারি না। তুমি এখন বলতেই পারো, তুমি এভাবে সম্পর্ক রাখতে পারবে না, এসব মেনে চলতে পারবে না, তোমার যা যা খুশি, তার সবই তুমি বলতে এবং করতে পারো, কারণ সেইসব ক্ষমতা তোমার আছে। তুমি চাইলেই সব কিছু করতে পারো, আর এটার জন্য অবশ্যই অবশ্যই কোনও ইস্যু তোমার প্রয়োজন নেই। কিন্তু বলো তো, তাহলে আর কী নিয়ে সম্পর্কটা সুস্থ, স্বাভাবিক, সুন্দর করে রাখা যায়? তুমি তো অনেক দূরে, দূরের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে অনেক বিষয় আমাদের মনে রাখা উচিত। একটা টেক্সটও করার সময় তুমি পাবে না, অন্য কোনও দিন না হোক, অন্তত এই দিনটাতেও একটা ভিডিয়ো-কল করার সময় তোমার হবে না, এসবও মেনে নিতে হবে আমাকে? আমি অন্তত এটা আশা করিনি যে তুমি আমার জন্মদিনটাও ভুলে যাবে।
আমি জানি, তুমি এখন হুংকার দিয়ে উঠবে। তোমার যা যা খুশি, যা যা বলার, বলতে পারো।
Allha amader duniay diecen ake oporer jonno and kawk tini jora cara kore pathanni duti badhon aksathe sarajibon ak chader nice tar sathe thakte hobe tai eke oporer bojhatai eke oporer mene colai kammo