মা: "এক, সুনন্দ তোমার আত্মীয় নন। তিনি আমার বন্ধু। আপনি এত বছর ধরে তার সাথে দেখা করেছেন। আপনি কেবল শুনেই জানেন। আপনি সেখানে থাকতে আপত্তি করবেন না আমার মতামত হ'ল আপনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলে আপনি সেখানে যান home বাড়িতে গিয়ে সুনন্দার মাসির সাথে দেখা করুন the বাড়ির দিকে তাকান her তার সাথে কথা বলুন এবং সিদ্ধান্ত নিন কী করবেন। লোকেরা খুব সহজ এবং মনের দিক থেকে ভাল। আপনি নিজের পছন্দ মতো যেখানেই থাকতে পারেন I আমি নিশ্চিত আপনি নিজের মন দিয়েই সিদ্ধান্ত নেবেন The
গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি এখন খুব বেশি সময় ধরে রাখার নয় possible যত তাড়াতাড়ি সম্ভব থাকার জন্য একটি জায়গা খুঁজে বের করুন এবং আপনার গবেষণা শুরু করুন ""
শ্রুতি: "ঠিক আছে মা। হর্ষদা আজ তাড়াতাড়ি আসছে। সে এলে আমরা বাড়ি দেখতে যাব। আপনার খালার নাম্বারটি প্রেরণ করুন এবং তাকে বলুন যে আমি আজ আসব। তাহলে কি?"
মা: "এটি আমার ভাল মেয়ের মতো, এখন ফোনটি নীচে রাখি I আমি ঘুমাতে চাই। বাই।"
শ্রুতি: "বিদায়, শুভরাত্রি। তোমাকে মিস করছি আমি।"
-------------------------------------------------- -------------------------------------------------- --------------
শ্রুতি এবং হর্ষদা পরিকল্পনা অনুসারে সুনন্দার মাসির সাথে দেখা করলেন। প্রথমবারের মতো, তারা দু'জন রাজি হয়েছিল এবং বাড়িটি দেখলেই তা পছন্দ করেছে liked শ্রুতি তার দেওয়া ঘরটি পছন্দ করত। পুনের কেন্দ্রীয় অংশে থাকা সত্ত্বেও, বাঙালিটি যেমন নির্জন, শান্তিপূর্ণ ও প্রাকৃতিক দৃশ্য ছিল তেমনি দেখে শ্রুতির মনে কোনও সন্দেহ ছিল না।
-------------------------------------------------- -------------------------------------------------- -----------
শ্রুতি নতুন বাড়িতে থাকতে আসতে 5--। দিন হয়ে গেল। এখানে তিনি সুন্দরভাবে ঘূর্ণিত ছিল। চাচাত ভাই গ্রামে গিয়েছিল। একবার তিনি ভিতরে আসেন, বাড়িতে না থাকায় শ্রুতি তার সাথে দেখা করতে পারেননি। শ্রুতি আর বাংলোয় চলেনি। তার ঘর, ডাইনিং টেবিল এবং বাগান সব একই জায়গায় ছিল। কুকের দাদা এখানে খুব সুস্বাদু খাবার রান্না করতেন। তাই সে খুব খুশি হয়েছিল। তার গবেষণা কাজটিও বেশ ভালভাবে শুরু হয়েছিল।
বেদ গ্রাম থেকে ফিরে এসেছিল। নিজের বাড়িতে কোনও মেয়ে আসার ধারণা তিনি পছন্দ করেননি। শ্রুতির সামনে যাওয়া এড়িয়ে গিয়েছিল সে। সে তার সম্পর্কে কিছুই পছন্দ করেনি। শুধু তাই নয়, সুনন্দার চাচি যদি তার কথা বলতেন তবে তিনি তাকে উপেক্ষা করবেন।
তিনি চেয়েছিলেন তার মা পেয়িং গেস্টকে লাথি মারবে। অবশ্যই তিনি সুনন্দার মাসির কাছে এই কথাটি বলেন নি। সে কি ভাল লাগছে না, তাহলে সেই মেয়েটিকে এখানে থাকতে দাও! বিষয়টি কী তফাত করেছিল সে কারণে তিনি বিষয়টি রেখে গেছেন।
-------------------------------------------------- -------------------------------------------------- -----------
আজ আদিত্য বুঝতে পেরেছিল যে শ্রুতি সৌম্য থেকে পুনে এসেছিল। তাই শ্রুতিকে অনেক মিস করছিলাম। তিনি তার সাথে দেখা করতে চেয়েছিলেন, তবে তিনি তাঁর কাছে কী রেখেছিলেন তাও জানতে চেয়েছিলেন। তবে আমি যখন তাকে দেখলাম তখন একটাই প্রশ্ন ছিল আমার জাব ইত্যাদি জিজ্ঞাসা করা উচিত কিনা সন্ধ্যা কাঁচি কাটার সময় তার স্মৃতিশক্তি দেখে তিনি বিরক্ত হয়েছিলেন। অফিসের কাজ শেষ করে বাড়ি যাওয়ার পরিবর্তে আদিত্য তার প্রিয় ক্যাফেতে গেলেন। এটিই সেই একই ক্যাফে যেখানে তিনি শ্রুতিকে প্রস্তাব করেছিলেন। কফির অর্ডার দেওয়ার দরকার পড়েনি। সেখানে যে ছেলেটি কাজ করেছিল সে পরিচিত ছিল। আদিত্যর পছন্দের বিশেষ ফিল্টার কফি নিয়ে কিছুক্ষণ পরেই তিনি পৌঁছে গেলেন। চুপচাপ কফি চুমুক দিয়ে শ্রুতিকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া আদিত্য যখন ক্যাফেটির কাচের বাইরে দেখল তখন হতবাক হয়ে গেল। কারণ তার বাইকটি ক্যাফার সামনে পিজ্জার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ছিল।
আদিত্য একই হেলমেট, বাইকার জ্যাকেট, গ্লাভস, স্পোর্টস জুতা নিয়ে বেরিয়ে আসছিল, বলছিল, "আমার বাইকটি নিয়ে এখানে কে এসেছিল? চাবিটি বাড়িতে আছে, আমি গাড়ি নিয়ে এসেছি। নিশ্চয়ই এটি চুরি করা হয়নি। স্যুটে থাকা এক ব্যক্তি পিজ্জা ঘর থেকে বেরিয়ে এসে তার চোখের সামনে চলে গেল।
আদিত্য: "নাম্বারটি একই, এটি আমার গাড়ি"
আদিত্য ক্যাফে থেকে দৌড়ে গাড়ি থেকে উঠে বাইকের দিকে চলে গেল। গাড়ি চলে যাওয়ার সাথে সাথে তিনি বাইকের পিছনে তাড়া করছিলেন। অবশেষে বাইকটি একটি বাংলোয়ের সামনে এসে থামল।
আদিত্য: "আমার বাইকটি নিয়ে কে ঠিক বাড়ি এলো? তো সে ঘরে .ুকল।"
দেখবেন, ঘরে ডাইনিং টেবিলে পিৎজার বক্স ছিল। সেখানে কেউ ছিল না। সে ভিতরে গেল। জ্যাকেটের একটি লোক পেছনের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিল।
আদিত্য: "কে আপনি? আমার অনুমতি ব্যতীত আপনি আমার বাইকে স্পর্শ করলেন কেন?"
রাগে আদিত্যের কথায় এই বাক্যটি শুনে লোকটি ফিরে গেল।
দুজন অবাক হয়ে একে অপরের দিকে তাকাতে লাগল। দেখে মনে হচ্ছিল তারা হতবাক। কাউকে কি বলব বলুন।
ঠিক তখনই সুনন্দার খালা সেখানে এসে হাসলেন। "ওহে বেদ, আজ এত তাড়াতাড়ি আপনি এখানে কিভাবে পেলেন? ........................................ .................................................. ................................. ”