কাজলা জিপে জাকাদজা। এই জন্য প্রতীকী খুক্তিবিদ্যার ক্ষেত্রে সব সাধারণ
কাজের শখ বা বাক্য ব্যবহার না করে প্রতীক ব্যবহার করা কয়। লেখ্য যে, আকারগত
এলএই অমূর্ত (afist)। এদিষক্ত থেকে প্রতীকী যুক্তিবিদ্যাও অমূর্ত। বস্তুত কোনাে
অর্থ হয় ভাই, খলা তা বাস্তব ঘটনাবলির বিবরণ বা ব্যাখ্যা না হয়ে কতগুলো
* মুখৎস্য লিয়ায় বা সুরের সমষ্টি হয়। যেহেতু অবৈধ যুকির সাধারণ আকার বা
প্রতীকী কিসিন্দার মূল আলােচ্য বিষয় এবং এসব আকার বা নিয়মাবলি হচ্ছে
এ জানা প্রতীকী খুক্তিবিদ্যাকেও অমূর্ত বলা হয়।
প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার বৈশিষ্ট্য
Characteristics of Proposition
আর যুক্তিবিদ্যার স্বরূপ-বিশ্লেষণ থেকে এ বিষয়টি সুস্পষ্ট যে, প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার
জরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যটি হচ্ছে এর আকারগত দিক। আর এই আকারগত বৈশিষ্ট্যের
হতীকী যুক্তিবিদ্যায় প্রচলিত ভাষার পরিবর্তে কেবল প্রতীক ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার প্রবর্তনগণ যুক্তির বৈধতা বা অবৈধতা প্রমাণের ক্ষেত্রে উচ্চতর
হয়ে। ৰাতিরেকে যান্ত্রিকভাবে প্রতীক ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব আরােপ করেন।
থেকে গণিতের সাথে প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার যথেষ্ট মিল রয়েছে। কারণ প্রতীকী
ফের মতাে গণিতও সম্পূর্ণরূপে আকারগত বিদ্যা। এ অর্থে প্রতীকী যুক্তিবিদ্যাকে
মুক্তিবিদ্যাও বলা যায়। বস্তুত কোনাে বিশেষ যুক্তি বা চিন্তার বৈধতা বা অবৈধতা
ক্তিবিদ্যার আলােচ্য বিষয় নয়, বরং বৈধ বা অবৈধ যুক্ত বা চিন্তার আকার বা
লই প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার মূল আলােচ্য বিষয়। একইভাবে গণিতের ক্ষেত্রেও এ
সমভাবে প্রােেজ্য। কারণ গণিতও কতিপয় নিয়মাবলির প্রয়ােগে গাণিতিক আকার
0
11