ওই মেয়েগুলোর জন্য যারা সবটা দিয়ে ভালোবাসে
মেয়েটার ছোয়ার ভোরেরর মিঠে বাতাসের পরস আছে। আকড়ে ধরতে মন চায়, পাগলামুমি!! বাতাসকে কোনোকালে কেই বা ধরে রাখতে পেরেছে!
মানুষটার বড্ড বেশি রাগ। না সবতেই রাগে না যতিও তবে রেগে গেলে কে আর সামলায়! রাগমাখা দু হাতের শিরাগুলো ফুটে উঠে যখন, একটা শিরশিরানি মাথা চাড়া দেয়। মস্তিস্ক বৃকতি! না ওতে প্রেম খুজে পাই।
মানুষটা ওসব ফুলটুল ভালোবাসে না। পরের বারে এক গুচ্ছ পাপড়ি পাঠাবো গোলাপের। শুকিয়ে গেলে উড়িয়ে দিও হাওয়ায়। মনে করবো এই সাধারনার শেষযাত্রা....
মানুষটা বড্ড অবুঝ, নাকি সাধারনাদের চিঠি নেয় না কে জানে। বলে নাকি ভুল ঠিকানা। কী করে যে বুঝাই তোমায় প্রমিকা, তুমি আমার শেষ ঠিকানা।
মানুষটা বড্ড আনরোমান্টিক, বিদঘুটে। একে তেখে কি করে প্রেম পায়! কি বরে যে বুঝাই মানুষটার নেশাতুর আখিযুগলের নেশায় ডুবেছি যে, সাতাটাও তো শিখি নি না....
মানুষটা বড্ড অগোছালো, তা নিয়া আমার মাথা ব্যাথা নেই এক বিন্দু। আমি বড্ড ভালোবাসি গোছাতে। তার চওড়া বুকে ভাজ যৌনতা নয় একটু স্নেহ খুজি। যেখানে মাথাটা রাখলে স্নায়ুকোষের ঝড়টা শান্ত হয়। অপূর্ণতা গুলো পূর্ণতা পায় হোক না সাময়িক!!
মানুষটাকে ভালোবাসি। নিখুত মানুষ? একদমই না। বরং খুত গুলোতেই প্রেম খুজে পাই। অভিমান হয় মানুষটার উপর, একটুও বুঝে না। মনে পড়ে যায় অভিমানের মেঘ জমলে দুরুত্ব ঘনায়। অভিমান করা বারণ।
আকাশ মেঘলা হয়, প্রেমিকা চোখ বুঝে। আবার একবার ভালোবাসার অনুভুতিগুলো আস্টেপৃষ্টে ধরে। আসে অসময়ের বৃষ্টি।
Good one