জীবন মানে কী?
জন্ম - মৃত্যু এটাই জীবনের গন্ডি। এটাকে মেনে নিলেই সব শেষ।
তবে যারা জীবনকে এই জন্ম - মৃত্যুর গন্ডিতে বেঁধে রেখেছে তারাই জীবনে সবচেয়ে বেশি চেয়ে বেশি বিষন্নতায় ভুগে।
বিষন্নতায় ভুগা এখন কি জাতের ব্যাপার? নয়তো কী?
এই দেখো দেখো আমি বিষন্নতায় ভুগছি। আমি কত বড়ো জাতের মানুষ দেখো।
ব্যাপার টা এমন পর্যায়ে চলে গেসে। কিন্তু বিষন্নতা কাটানোই হলো জীবন। রাব্বে কায়েনাত জীবনে অনেক ধাপে আমাদের পরীক্ষা নিবে। সেখানে বিষন্ন হবেও আবার বিষন্নতা কাটাতে জানতে হবেও। নদীর পার যখন পেড়োতেই হবে, ঘাটে তো উপস্থিত হতে হবে। তো ঘাটে এসে দেখলা নৌকা নেই আছে ভেলা। যেটায় নেই নিরাপত্তা। তাও পার হওয়া অতীব জরুরি হলে ভেলাই শেষ সম্ভল। নাহলে কূলের এপাড়ে দাড়িয়ে কি হায় হুতাশ করলে নদী পাড় হওয়া কী আদৌও সম্ভব?
যাই হোক বিষয় থেকে দূরে আসলাম অনেক।জীবনে বিষন্নতা আসবে। ব্যাপার হচ্ছে বিষন্নতা কাটানো। বিষন্নতা কাটাতে যে পারবেই তাকেই জাতের মনে হয় আমার কাছে। সেই জীবন মানে জানে। রাব্বুল ইজ্জত আল্লাহর শপথ না করে বললেও আমি মানি এটা। শপথ করা গুনাহ। এখানেও ফ্যাক্ট আছে। পরে আলোচনা করবো আরেকদিন।
আমার কাছে জাতের মানুষ মানে বিষন্নতায় ভুগা মানুষটা না। জাতের মানুষ হলো তিনিই যিনি বিষন্নতা কাটিয়ে উঠতে পারেন। জীবনের মানে না জানলেও তিনি জীবনের 'জ' জানেন। তাইতো তিনি বিষন্নতা কাটিয়ে উঠেছেন
বিষন্নতা কাটানোর সর্বোত্তম উপায় নিজ নিজ ধর্ম
মেনে উপাসনা করা।
টাইটেল দিলাম জীবন লিখছি বিষন্নতা নিয়ে। জীবনের স্বার্থকতা এখানে যে তাকে নিয়ে লিখলে কাগজ ফুরাবে, কালি ফুরাবে কিন্তু লেখা ফুরাবেনা। জীবনের বালুকণা থেকেও ক্ষুদ্র একটা ব্যাপার হলো বিষন্নতা কাটাতে জানা। এতেই তোমার কল্যান। নাহলে বিষন্নতার মাঝেই তোমার অন্তিম যাত্রা হবে। জীবনের অতি অতি ক্ষুদ্র একটা অংশ বিষন্নতা কাটাতে জানা। তবেই চলার পথে জীবনে সাফল্য পাবা। জীবন মানে অনেক কিছুই।
তবে বিষন্নতা কাটাতে জানলে জীবন কিছুটা বালুকনার চেয়েও ক্ষুদ্র মানে জানো।
জীবনের মানে জানতে চেয়োনা অযথা।
যে মানে জানার দরকার সেটাও জানো।
আগে জীবনে চলার সরঞ্জাম নাও।
এরপর মানে জানতে চেয়ো। নাইলে একূল অকূল দুইকূলই
হারাবা।
জীবনে সফলভাবে নাহোক স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে চলার জন্য অন্যতম উপায় বিষন্নতা কাটাতে জানা।
টাকা নেই আয় করে এই বিষন্নতা কমাও।
টাকা আছে যথেষ্ট নয়। তাহলে ধৈর্যের সাথে ধাপে ধাপে উপরে উঠো।
তবে হ্যা হারাম কিছুর জন্য বিষন্ন হইও না। দুনিয়া পরকাল দুইটায় হারাবে।
যাই হোক। আজকে এতটুকুই।
শুভরাত্রি
জীবন মানে বাচ্চা ছিলেন একটু বড় হয়ে আবার যখন কৈশোর আহবে তখন ,যৌবন আছে এটা ,, আর এখনো বুড়ো হোন নি তাই জীবন কী বুঝতে পারেন নি আর আমার জীবন হলো খাবার