নিজেদের পড়াশোনার আত্নার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
করোনাভাইরাস কারনে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। গত মার্চ মাস থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষনার হওয়ার পরেই বন্ধ হয়ে যায় দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
নোটিশ: করোনা পরিস্থিতি কারনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বেড়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত হয়েছে।
ঢাকা ১ অক্টোবর ২০২০
বিশ্বব্যাপী চলমান মহামারী করোনার কারনে কওমী মাদ্রাসা ছাড়া দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ৩১ অক্টোবর ২০২০ তারিখ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
এম এ খায়ের
পি আর ও
শিক্ষা মন্ত্রনালয়
এদিকে করোনা পরিস্থিতির কারণে ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে জে এস সি ও পিএস সি পরীক্ষা।
এইচ এস সি পরীক্ষা নিয়ে শুরু হয়েছে টালমাটাল অবস্থা।এইচ এস সি পরীক্ষার্থীরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে পড়ে গেছেন দারুন দুশচিন্তায়।
স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা নিয়ে পড়ে গেছেন বিপাকে। নিজেদের পড়াশোনা এখন প্রায় লাটে উঠে গেছে। ইস্কুল কবে খুলবে? এমন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে বারবার ব্যার্থ হচ্ছেন তারা। এই প্রশ্নের উত্তর কোথাও পাছেন না তারা।
বইপত্র না ধরতে ধরতে প্রায় ধুলো পড়ে গেছে।এদিকে পড়াশোনা না করতে করতে নিজেদের পরিচয় ভুলে গেছেন অনেকে। কেউ কেউ নিজের পড়ালেখাকে কবর দিয়ে ফেলেছে।
এদিকে আজ বৃহস্প্রতিবার ছাত্র সমাজের উদ্যোগে নিজেদের পড়াশোনার আত্নার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মিলাদ মাহফিলে ছাত্র সমাজের উদ্যোগে বৃক্ততা দানের সময় এক ছাত্র বলেন, ‘আমরা জানি না আমাদের বইগুলোর কি হবে? আমাদের বইগুলো এখন মৃতপ্রায়। পড়াশোনাকে কবর দিয়েছি সাতমাস। এখন নিজেদের পড়াশোনার আত্নার মাগফেরাত কামনা করি। পড়াশোনা যেখানেই থাকুক ভালো থাকুক।’
তিনি আরো বলেন, ‘‘সরকারকে ধন্যবাদ এবং বিশেষ করে শিক্ষামন্ত্রীকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। তিনি না থাকলে আজ আমাদের এই দিন দেখতে হতো না’ বলে তিনি মাইক নিয়ে আবেগে কেঁদে ফেলেন।
ইস্কুল যাতে খোলতে না পারে এই ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে অনুরোধ করেন বক্তারা। তারা বলেন করোনার মধ্যে কোন পড়াশোনা নয়।
শুনুন:[প্রকাশিত সংবাদের দায়ভার এডমিন গ্রহন করবেন না। আর খবরটি বিশ্ববাস তো দূরে থাক অবিশ্বাস করার ও কোন প্রশ্নই আসে না!]