চীনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে বাসার চাইনিজ ব্র্যান্ডের ফোন,টিভি ভেঙে বাবার হাতে মার খেয়ে অজ্ঞান যুবক!
দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় বাণিজ্য হয় চীন-ভারতের মাঝে। ভারত চীনের ৯ম বৃহত্তম রফতানি বাজারও। তবে সেই ভারতেই এবার চীনা পণ্য বর্জনের ডাক দেয়া হয়েছে। ভারতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোও এখন সরব চীনের তৈরি পণ্য বর্জনের দাবিতে।
সম্প্রতি ব্রিকস সম্মেলনে ভারত আসেন চীনের প্রেসিডেন্ট। সেখানে তিনি ভারত-পাকিস্তান চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে কথা বলেন। সেখানে তিনি পাকিস্তানের পক্ষেই নিজের সমর্থনের ব্যক্তি করেছিলেন। তারই সূত্র ধরে ক্ষোভ দানা বাঁধে ভারতীয়দের মনে।
সরকারি পক্ষ থেকে কিছু বলা না হলেও সাধারণ ভারতীয় জনগণ চীনা পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এ বিষয়ে সরকারিভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব নয়। বিশ্বের বৃহত্তর রফতানিকারক দেশ চীন ২০১৫ সালে ২,২৭৬.৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি করে। এর মাত্র দুই ভাগ পণ্য আসে ভারতে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে চীনের সঙ্গে ভারতের প্রায় ৭১ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য হয়। এক্ষেত্রে ভারতের বাণিজ্য ঘাটতির আকার ছিল ৫২ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার।
চীনা পণ্য বর্জন করলে এ ঘাটতি আরও বাড়বে। বৃহস্পতিবার ভারতে চীনা দূতাবাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চীনা পণ্য বর্জন করলে তার ফল ভুগতে হবে ভারতের ক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের। এতে ভারতে চীনের লগ্নি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাতেও ধাক্কা লাগবে। সেটা দু’দেশের মানুষের পক্ষে মঙ্গলজনক নয়
চীনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে বাসার চাইনিজ ব্র্যান্ডের ফোন,টিভি ভেঙে বাবার হাতে পিটুনী খেয়ে অজ্ঞান ভারতীয় যুবক।
জানা যায় বাবার পিটুনী খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি এই যুবক!