আচ্ছা ভাইয়া! সোসাল ইঞ্জিনিয়ারিং টা আসলে কি?
এইটা হ্যাকিং এর ভেতরই বা কিভাবে আসল?
সোসাল ইঞ্জিনিয়ারিং বললে বুঝায় মানুষের ব্রেন বা মস্তিষ্ককে বোকা বানানো।
আপনি হয়ত জেনে থাকবেন যত বড় বড় হ্যাকিং এটাক হয় তার বেশির ভাগই করা হয় সোসাল ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যবহার করে। এখন সেইটা ব্যংক হ্যাক বা গুগল হ্যাক বা ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক ই বলেন না কেন।
কারন যত বড় বড় কোম্পানির সারভার আছে সেইগুলো অনেক কয়েক প্রকার সিকিউরিটি ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ধাপে ধাপে কোটি টাকার উপর ফায়ারওয়াল ব্যবহার করা হয়। যেন কেউ সহজে সেইগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে।
তখন হ্যাকাররা সিস্টেমকে টার্গেট না করে সেই সিস্টেমকে নিয়ে যে দেখাশুনা করে বা নিয়ন্ত্রণ করে সেই মানুকে টার্গেট করে ফলে ৮০% ক্ষেত্রেই তারা সফল হয়। এই ঘটনার বাস্তব উদাহরণ হলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৮০০ কোটি টাকার ডাকাতি যা হ্যাকাররা সম্পুর্ন রিমোট ভাবে কাজটি করেছিল। শুধু মাত্র ব্যাংক এর ইমেল এ একটা ফেক স্প্যাম মেইল পাঠিয়ে।
আপনারা যারা হ্যাকিং লাইনে ধারনা রাখেন তারা কেভিন মিটনিক এর নাম শুনেই থাকবেন।তিনি একজন বিখ্যাত এথিক্যাল হ্যাকার। তবুও সে নিজেকে একজন হ্যাকার কম সোসাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে।
কেন জানেন?
সে জানে যে একটা সিস্টেম হ্যাক করার থেকে একজন মানুষের ব্রেন হ্যাক করা বেশি সোজা।
উপরের লেখা টুকু পড়ে আপনার মনে অবশ্যই জানতে আগ্রহ হচ্ছে যে কিভাবে মানুষের ব্রেন হ্যাক করে!
এখানে হ্যাক বলতে ব্রেনকে বোকা বানানো বুজানো হইছে।আবার মনে করেন না যে ব্রেন হ্যাক মানে মানুষকে রোবটের মতো নাচানোর কথা বলছি।
আমরা কিভাবে সোসাল ইঞ্জিনিয়ারিং করে ভিক্টিম থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য বের করে নেই এইটা নিয়ে বিস্তারিত আমি অন্য এক পোস্ট এ লেখব যদি আপনাদের রেসপন্স পাই।
Such a amazing news. I never know about brain hack bit today I know something from you