আমার দৃষ্টিতে নারী পুরুষের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। চিরকালের জন্য উপকারী বিশ্বের বৃহত্তর সৃষ্টির অর্ধেকটি মহিলা দ্বারা তৈরি, অর্ধেক পুরুষ দ্বারা। বিশ্বের পাপ-উত্তাপের অর্ধেক যন্ত্রণা তার চোখে অশ্রু এনেছিল, তার অর্ধেক পুরুষদের, অর্ধেক তার মহিলাদের কাছে।
বিশ্বের বিশাল বিজয়, মহান অভিযানগুলি মা, বোন এবং কনেদের ত্যাগে গৌরবময় হয়েছে। যুদ্ধে কত পুরুষ মারা গিয়েছিল, তা ইতিহাসে লেখা আছে, কত নারী তাকে কাপুরুষের কাছে সমস্ত কিছু দিয়েছিলেন, তার পাশে লেখা নেই।
কত মা দিয়েছেন হৃদয়, কত বোন সেবা দিয়েছেন, নায়কের স্মৃতি স্তম্ভে কে লিখেছেন? বিজয়ী পুরুষের তরোয়াল কোনও কোণে একা ছিল না, এটি অনুপ্রেরণা জোগায়, বিজয়-ভাগ্যবান মহিলাকে শক্তি দিয়েছে।
সেই যুগটি বাসি হয়ে গেছে, সেই যুগটি যখন পুরুষ দাস ছিল, মহিলারা ছিল দাস। পুরুষ যদি স্ত্রীকে বন্দী করে রাখে তবে এই যুগে পুরুষ আপনার তৈরি কারাগারে মারা যাবে।
বেদনার যুগ, মানুষের বয়স, সমতার যুগ, আজ কেউ বন্দী থাকবে না, ঝোল উঠে গেছে।যুগের ধর্ম যদি তাকে নিপীড়ন করে তবে সে তাকে নির্যাতন করবে।
আমার আর্টিকেলটা যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট এবং সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।।
বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি, চির কল্যাণকর। অর্ধেক তার করিয়াছে নারী,অর্ধেক তার নর।তাই নারী পুরুষ সবাই সমান। কাউকেই ছোট ভাবা যাবে না।