গল্পের নাম -- 💕বৃষ্টির দিনে ভালবাসস
part--2
_ বৃষ্টি থেমে জাবার ফলে ইফতি বাসায় চলে গেলো।
আমিও গেলাম।
- ইফতিকে আমি এক বৃষ্টির দিনে প্রোপোজ করছিলাম।
কারন আমি জানতাম ইফতি আমাকেও ভালবাসে।
ইফতিকে প্রোপোস করাই ইফতি অনেক খুশি হয়েছিল। ইফতি আমাকে জরিয়ে ধরে একটা কিস ছুঁড়ে দিলো।
অনেক্ষণ আমাকে জরিয়ে ধরে থাকার পর আমার চোখের দিকে তাকিয়ে একটু যেন লজ্জা পেল।
তাই ইফতি আমাকে ছেড়ে দিলো।
দুইজন, দুইজনার চোখের দিকে অপলক দৃঢটিতে তাকিয়ে আসি। মনে হচ্ছে হাজার বছর পর যেন আমাদের দেখা হয়েছে। দুজন যেন দুজনকে মনের অন্তহীন গহীন থেকে জানা।
বৃষ্টি থেমে যাবার দরুন আমাদের চোখ যেন থেমে গেল।
আমি আবার ইফতিকে জরিয়ে ধরার জন্য তার দিকে আস্তে আস্তে এগুচ্ছি। ইফতি কিছুটা ভয় পাচ্ছে। ইফতি পিছনে হেটছে আর আমি সামনে এগুচ্ছি। ইফতি দেওয়াল ঘিসে দারিয়ে গেলো। মানে ইফতি আর পিছনে জেতে পারছে না।
আমি ইফতির হাত দুটো দেওয়ালের সাথে চেপে ধরে ইফতির কপালে চুমু একেঁ দিলাম।
ইফতির ডাকে আমি কল্পনা থেকে বাস্তবে ফিরে এলাম।
(এতক্ষন আপনারা যেগুলো পরছিলেন সেগুলো কল্পনা ছিল।)
ইফতি - কোথায় হারিয়ে গিয়ে ছিলে।
আমি - ইয়ে মানে,,,, ,,,,,,,।
ইফতি - থাক আর বলতে হবে না। আমার বৃষ্টিতে ভিজতে মন চাইছে চল আমরা ছাদে যায়।
আমি - এতো রাতে বৃষ্টিতে ভিজতে তো শরীর খারাপ করবে।
ইফতি - আমি কোনো কথা শুনতে চাই না। তুমি তো জানো ই, ছোট বেলা থেকে আমার বৃষ্টিতে ভিজার খুব সখ।
- কি আর করার আসে। আমি ইফতির কোনো কথা ফেলতে পারি না। তাই মনের বিরুদ্ধে জোর করে ছাদে জেতে হলো।
ছাটে গিয়ে ইফতি খুব মজা করছে। কারন অনেক দিন পর বৃষ্টি তো তাই।
আমি ইফতির দিকে অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে আসি। ইফতি খুব মিষ্টি একটি মেয়ে। আমি শুধু তার ওই দুষ্টু মুখের মিষ্টি হাসি টুকু দেখছি। ইফতিকে ভিজা চুলে অনেক সুন্দর লাগছে।আমার ভিতর রোমাঞ্চকর হয়ে উঠলো। আমিও ইফতির সাথে তার খুশির শেয়ার হলাম। কিছুটা সময় পর আমি ইফতিকে জরিয়ে ধরলাম। ইফতি আমাকে বলছে ছেড়ে দিতা কিন্তু আমি কোনো কথা শুঞ্চহি না তার। ইফতি চেস্টা করছে আমার হাত দুটি ছাড়াতে কিন্তু পারছে না। ইফতি ব্যর্থ হবার পর আর কিছুই বলছে না। এমন কি নড়াচড়াও করছ্র না।
আমি একটু খেয়াল করে দেখলাম ইফতির ঠোঁট দুটো কাপছে।
আমি আর থেমে না থেকে ইফতির ঠোঁটে আমার ঠোঁট চেপে ধরলাম। অনেক ক্ষণ পর ঠোঁট ছেড়ে দিলাম। ইফতির প্রায় দোম বন্ধ হবার দরুন।
ইফতি আমাকে কিছু বলতে পারছে না। কারন ও জানে আমি রোমাঞ্চকর সময়ে ওর কথা শুনি না।
হঠাৎ বৃষ্টি থেকে গেল। তাই আমি ইফতিকে কোলে তুলে নিয়ে রুমে চলে আসলাম। ইফতি আগ্রহের সাথে আমাকে ফ্রেশ হয়ে আসতে বললো।
আমি ফ্রেশ হয়ে ছুফায় বসে আসি। ইফতি ফ্রেশ হতে গেল।
কিছুক্ষন পর ইফতি বাথরুম থেকে তায়াল জরিয়ে বেরিয়ে আসলো। ইফতি তায়াল ছেড়ে শাড়ি পরবে। তাই আমাকে অন্য রুমে যেতে বলছে।আমি অন্য রুমে জেতে চাইলাম না। তাই ইফতি অন্য রুমে যাচ্ছে। কিন্তু আম তো যেতে দিতে রাজি না। তাই ইফতির হাত ধরে টান দিলাম।
- আজকে আমি তোমাকে শাড়ী পরিয়ে দিবো। (আমি)
- ইস রে, তোমার মনের আশা পুরন হবে না। ( ইফতি)
- কেন( আমি)
- আমার বুঝি লজ্জা করে না।
- লজ্জা করবে কেন?
ইফতি কিছুতেই রাজি না ।
আমি জোর করে ইফতিকে শাড়ী পরিয়ে দিচ্ছি।
সব শেষ , এবার কুচি টা গুজে দিবো। আমি কুচিটা গুজে দিতে যাচ্ছি ঠিক ওই সময় ইফতি আমার হাতটা আটকিয়ে দিলো,,,,,,,,,,,,,,,৷
,,,,,,,,,চলবে,,,,,,,
কমেন্ট করে জানাতে ভুলবে না কেমন হয়েছে?
ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
2
6
বৃষ্টির দিনের ভালোবাসার গল্প শুনতে খুবই ভালো লাগে। সর্বপ্রথম গল্পটি লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ। আরো গল্প লেখার জন্য লেখককে আহ্বান জানাচ্ছি।