দু‘আর মধ্যে শিশুর মত হাউমাউ করে যে কাঁদতে পারে, সে বুঝে—ভালো লাগার অনুভূতি কত তীব্র হতে পারে!
.
শেষ রাতে কাউকে বুঝতে না দিয়ে অজু করে ধীরে-সুস্থে, মনযোগের সাথে দুই রাকাত নামাজ যে পড়েছে, সে উপলব্ধি করতে পেরেছে—অন্তরের পরিতৃপ্তি।
.
কাউকে বুঝতে না দিয়ে নফল রোজা রেখে একা একা চুপে চুপে ইফতার করার অভিজ্ঞতা যার আছে, সে বুঝতে পারে—আল্লাহকে আপন মনে করতে পারার আনন্দ কত মধুর হয়!
.
ইমাম হাফিয ইবনুল কাইয়িম আল-জাওযিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ) কী সুন্দরভাবে বলছেন— “প্রকৃতপক্ষে অন্তরে রয়েছে এক অভাববোধ, যা আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করা ব্যতীত দূর হয় না। অন্তরে রয়েছে এক বিষণ্ণতা, যা আল্লাহকে জানা আর তাঁর প্রতি সৎ থাকা ব্যতীত দূর হয় না। অন্তরে আরোও রয়েছে একটি শূন্যতা, যা তাঁকে ভালবাসা ও তাওবাহ করে তাঁর দিকে ফিরে যাওয়া আর সবসময় তাঁকে স্মরণ করা ব্যতীত পূরণ হয় না। কোন ব্যক্তিকে যদি পুরো দুনিয়া এবং তার সবকিছুই প্রদান করা হয়, তবুও এটি তার সেই শূন্যতা পূরণ করতে পারবে না।”
.
আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন— ‘‘জেনে রেখো, আল্লাহর স্মরণেই হৃদয়সমূহ প্রশান্ত হয়।’’ [সূরা রা‘দ, আয়াত: ২৮]
. subscribe me to get this beautiful articles.
And also like comment it...
Thank you
nice article