"ডিজিটাল বাংলাদেশ" শব্দগুচ্ছটি বর্তমানে আমাদের দেশে সবচেয়ে উচ্চারিত পর্ব। এর অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশন যেখানে ইন্টারনেটের সুনির্দিষ্ট অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা যেখানে বাংলাদেশের সমস্ত সেক্টর সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য পাওয়া যাবে। ‘ডিজিটাল’ শব্দটি ‘অঙ্ক’ এর বিশেষণ। অঙ্কটির অর্থ সংখ্যা।
এটি ফাইল, সংগীত, ভিডিও, একটি চিত্র ইত্যাদি সহ অনেক তথ্য বর্ণনা করে যা কম্পিউটার প্রযুক্তি ব্যবহার করে রেকর্ড বা সম্প্রচারিত হয়। যেমনটি আমরা জানি যে কম্পিউটার প্রযুক্তি বাইনারি নম্বর ‘0’ এবং ‘1’ দিয়ে কাজ করে। ‘0’ অর্থ বন্ধ, মিথ্যা, না, কম বা বিদ্যুতের অনুপস্থিতি। অন্যদিকে, ‘1’ এর অর্থ হ'ল, হ্যাঁ, উচ্চ বা বিদ্যুতের উপস্থিতি।
সাধারণত বাংলাদেশকে ডিজিটালাইজড দেশে রূপান্তর করা সহজ কাজ নয়। তবে, ধীরে ধীরে বাংলাদেশ এখন প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশেষত তথ্যপ্রযুক্তিতে ডিজিটাল হয়ে উঠছে। বাংলাদেশকে অন্যতম একটি ডিজিটাল দেশ হিসাবে তৈরি করার সুবিধা অনেক are মনে করুন, আমরা প্রতিটি সেক্টরে ডিজিটাল তৈরি করলে দুর্নীতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে হ্রাস পাবে।
সরকারের কারণে। ডাটাবেসে প্রতিটি একক তথ্য সংরক্ষণ করবে। ফলস্বরূপ, কেউ দুর্নীতি করতে পারে না। এটি কৃষিকে ই-কৃষি হিসাবে উন্নত করতে সহায়তা করবে। এভাবে ই-বাণিজ্য, ই-মেডিসিন, ই-প্রডাকশন দৃ strongly়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক বৈশ্বিক গ্রামের সাথে সংযোগ করতে সক্ষম হবেন।
আমাদের দেশের বাণিজ্য ও বাণিজ্য সহায়ক হবে। এটি অর্থ ও ব্যাংকিং খাতেও উপকারী।
বেশ কয়েকটি সমস্যা দাঁড়িয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশের পথে। যেহেতু আমাদের কৃষিক্ষেত্র এবং বেশিরভাগ মানুষ নিরক্ষর are আমাদের দেশে ডিজিটালাইজ করতে, আমাদের অবকাঠামোগত বিকাশ করতে হবে। সরকার প্রত্যেক নাগরিককে দক্ষ করে তোলা উচিত। আমাদের সরকারকে সহায়তা করা উচিত। সরকার। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে ভিশন ২০২১ নামে একটি পদক্ষেপ নিয়েছে।
তবে দুর্নীতি ফাটানো সবচেয়ে শক্ত বাদাম। সর্বোপরি, বেশিরভাগ মানুষের কাছে ডিজিটাল বাংলাদেশ শব্দটি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নেই। তবে, ডিজিটালাইজেশন মানে তথ্যের জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মাধ্যমে সমস্ত ইউটিলিটি পরিষেবা অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলা।
সোনার বাংলাদেশ সোনার মাটিতে সোনার ফসল ফলে আমাদের দেশের মাটিতে।