এই পারপাসে আইন প্রণয়ন করলে সমাজে বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পাবে। অহরহ সংসার ভাঙবে। ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধানও তখন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
এক্ষেত্রে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। বাল্য বিবাহ কঠোরভাবে প্রতিরোধ করতে হবে।
দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে একে অন্যকে জৈবিক চাহিদা পূরনের যন্ত্র মনে করা থেকে বের হতে হবে।
তবে বিয়ে মানে শুধু যৌনতাই নয় একজন অন্যজনের পার্টনার।নারীকে যেমন পুরুষের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে হবে তেমনই পুরুষকেও নারীর শারীরিক, মানুষিক অবস্থা অথবা তার স্ত্রী সেক্স করার জন্য প্রস্তুত কি-না, সেটা বুঝতে হবে। এক্ষেত্রে একের অপরের প্রতি সেক্সিফাইজিং মাইন্ড থাকাটা ও জরুরী।
পুরষ সমাজের কিছু অভিযোগ আছে। কিছু নারী উত্তেজনাকর মুহুর্তে বিভিন্ন ডিম্যান্ড করে বসে। নারীর দাবি থাকে তার ডিম্যান্ড না মানলে সে সেক্স করতে দিবে না ।
এই কারণেও অনেক সময় সম্পর্কের অবনতি ঘটে।
নারীকে বুঝতে হবে তুমি কল গার্ল কিংবা কোন নিশিকন্যা নয় যে তোমার সাথে কন্ট্রাক্ট করে বিছনায় যেতে হবে।
যদি তোমার স্বামীর সাথে তুমি এমনটা করো তাহলে আর তুমি তার স্ত্রী থাকলে না। তখন তোমার আর কল গার্লের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
বিঃদ্রঃ এটা অামার মতামত। আপনার মতামত ভিন্ন হতে পারে। সেটা কমেন্ট বক্সে লিখতে পারেন তবে কেউ গালিগালাজ করে নিজের বংশ পরিচয় দিবেন না।
ধন্যবাদ।
Amazing article by you my friend