সেই সকালে শুটিংয়ে বের হন, বাড়ি ফেরেন রাতে। পথে যানজট পেয়ে বসলে তো রাতটাও প্রায় রাস্তাতেই কেটে যায়। তানজিন তিশা বাড়ি ফেরেন শুধু একটু স্বস্তিতে ঘুমাতে। মাসের ২৫ দিনই এভাবে কাটে তাঁর—অভিনয়ে, শুটিংয়ে, ব্যস্ততায়।
আড্ডার শুরুতেই তানজিন তিশা বলেন, ‘সামনে নতুন বছর, ভালোবাসা দিবস। এসব উত্সব ছাড়াও ঈদের কাজও শুরু হয়ে গেছে। প্রচুর চাপ। মাঝেমধ্যে মনে হয় আমি আর আমার পরিবারের নেই, দর্শকের হয়ে গেছি!’
যানজট থেকে ভালো কিছু
কিন্তু এই যে এত এত কাজ। একটি কাজ শেষ করেই পরের দিন আরেক নাটকের সেটে, এভাবে অভিনয়ের মানে প্রভাব পড়ে না? এ ব্যাপারে তিশার কথা হলো, অভিনয়ের মান ঠিক রাখতে নিজেকে কিছু নিয়মের ভেতর বন্দী রেখেছেন তিনি। বললেন, ‘একটি চরিত্র নিয়ে কাজ শুরুর আগে আমি কাজটা নিয়ে পড়াশোনা করি। পড়াশোনার জন্য কাজে লাগাই ঢাকার যানজটকে! বাসায় ফেরার পথে এত যানজট পড়ে যে সেই ফাঁকেই চরিত্র নিয়ে পড়াশোনা করে ফেলা যায়। বাসায় ফিরে শুধু সেই চরিত্রের কস্টিউম গোছাতে হয়। ব্যস! পরদিন সকালে শুটিংয়ে যাওয়ার পথে আবার সেই
Shoundor