বিড়ালের জ্বর

0 12
Avatar for Sanzida
4 years ago

১.বিড়ালের জ্বর হলে সাধারণত তাপমাত্রা বেড়ে যায়, কম খাওয়া বা খেতে চায় না,

২.খেলাধুলা কমিয়ে বা বন্ধ করে দিতে পারে,

৩.পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে ( পানিশূন্যতা চামড়া দেখে বুঝতে পারবেন, চামড়া টান দিয়ে ছেড়ে দিলে তারাতারি নিচে না নেমে, আস্তে আস্তে নামে, চামড়ার সাথে বেশি লাগার মত হয়ে যায়),

৪.তারাতারি শ্বাস নেওয়া, কাপুনি উঠতে পারে।

বিড়ালের জ্বর হয়েছে কিনা তা বুঝার সঠিক একমাত্র উপায় হল থার্মোমিটার দিয়ে মাপা।

৫.তাপমাত্রা মাপার জন্য বিড়ালের পায়ুপথে ২ মিনিট থার্মোমিটার রাখতে হবে। একদম আস্তে করতে হবে যেন ব্যাথা না পায়। দরকার হলে আরেকজনকে বলবেন বিড়াল ধরতে, আর আরেকজন বিড়ালের তাপমাত্রা মাপবে।

৬. পায়ুপথ ছাড়া বগলে তাপমাত্রা নিলে সেটা সঠিক হয় না লোমের কারণে, চামড়ার স্পর্শ দরকার সঠিক তাপমাত্রা পেতে হলে। থার্মোমিটারের সামনের অল্প অংশ শুধু পায়ুপথে দিতে হবে।

৭.১০০.৪ - ১০২.৫ পর্যন্ত তাপমাত্রা হলে তা স্বাভাবিক, এর থেকে বেশি হলে জ্বর আছে, সেই ক্ষেত্রে ডাক্তার দেখাবেন অবশ্যই।

৮.তাপমাত্রা যদি ১০০.৪-১০২.৫ এর থেকে কম থাকে, সেটাও সমস্যা, সেই ক্ষেত্রে বিড়ালের তাপমাত্রা বাড়াতে হবে, তাই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন যদি তাপমাত্রা কম থাকে, অবহেলা করবেন না।

৯.জ্বর এর সময় মুরগির সুপ খেতে দেবেন, (পানির মদ্ধে মাংস টুকরা করে সেদ্ধ হতে দেবেন, কোন তেল মসলা দেবেন না, না দেওয়ার মত করে হাল্কা লবণ দিতে পারেন আর কিছু না), ঠিক মত পানি খেতে দেবেন, ওর কাছে পানি রাখবেন।

১০.বাতাসযুক্ত জায়গায় রাখবেন জ্বর হলে। ভিজা টাওয়াল দিয়ে গা মুছে দিতে পারেন।

2
$ 0.00

Comments