যারা বিড়াল ভয় পান তারা ailurophobia রোগে আক্রান্ত।
৫০০০ হাজার বছর পূর্বে চীনা কৃষকরা প্রথম বুঝতে পারেন বিড়াল বাড়িতে পালন সম্ভব।
মানুষের ফিংগারপ্রিন্টের মত প্রতিটি বিড়ালের নাকের প্যাটার্ন আলাদা।
বৈজ্ঞানিক ভাবে বিচার করলে উসাইন বোল্টের চেয়েও একটি বিড়াল তিনগুন বেশি গতিতে দৌড়াতে পারে।
বিড়াল রাতে খুবই ভালো দেখতে পায়। এক হিসেবে এ সময়ে তারা মানুষের চেয়ে ছয়গুণ স্পষ্ট দেখতে পায়। এ ছাড়া তাদের ঘ্রাণ ও শ্রবণশক্তিও খুব ভালো।
পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী বিড়াল ছিল "ব্ল্যাকি"। তার মালিক তার নামে ১৩ মিলিয়ন ডলারের সম্পদ লিখে গিয়েছিল।
বিড়াল প্রায় ১০০ ধরনের আলাদা শব্দ করতে পারে, যেখানে কুকুর পারে ১০ ধরনের।
আরও মজার বিষয় হচ্ছে, বিড়াল শুধুমাত্র মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্যই মিউ মিউ শব্দটি ব্যবহার করে।
সাধারণত পোষা বিড়ালের ওজন হয় চার থেকে পাঁচ কিলোগ্রাম। তবে ব্যতিক্রম তো আছেই। সবচেয়ে ওজনদার পোষা বিড়ালের ওজন প্রায় ২২ কিলোগ্রাম!
বিড়ালের মস্তিস্কের গতি এত বেশি যে ২০১৫ সালে একটি প্রতিযোগিতায় সুপার কম্পিউটারও পরাস্ত হয়েছিলো।
অধিকাংশ মেয়ে বিড়াল ডানহাতি এবং ছেলে বিড়াল বামহাতি হয়ে থাকে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আয়ুস্কাল পেয়েছিল ''Creme Puff" নামের একটি বিড়াল, ৩৮ বছর বেচেছিলো।
অনেক উচু থেকে পড়ে গিয়েও বেচে ফিরেছে প্রায় ৯২ শতাংশ বিড়াল।
মানুষের মত বিড়াল ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখে।
একটি বিড়াল তার উচ্চতার প্রায় ৭ গুন লাফিয়ে উঠতে পারে।
বিড়াল শুধু তার পায়ের পাতায় ঘামে।
বিড়াল তার জীবনের জেগে থাকার ৩০ থেকে ৫০ ভাগ সময় ব্যয় করে নিজেকে পরিষ্কার করতে।
বিড়াল গোয়েন্দাগিরি করতে ভালবাসে।
বেশিরভাগ বিড়াল গান পছন্দ করে না।
বিড়াল মিষ্টি স্বাদ পায় না।
কিছু বিড়াল পানি খুবই পছন্দ করে, যেমন - টার্কিশ ভ্যান, বেঙ্গাল জাতের বিড়াল।
এক জরিপে দেখা গেছে বিড়াল পালা হার্টের জন্য ভালো।
বিড়াল আল্ট্রাসনিক শব্দ শুনতে পারে যা আমরা পারি না।
একাধারে অনেকক্ষন তাকিয়ে থাকলে বিড়াল তা হুমকি হিসেবে মনে করে।
বিড়াল খুবই ধূর্ত এবং নিখুঁত শিকারি। তারা যখন হাঁটে, তখন প্রতিটি পদক্ষেপে তাদের পেছনের পা ঠিক সেখানেই ফেলে যেখানটায় সামনের পা পড়েছে। এতে করে আওয়াজের পরিমাণ চূড়ান্তভাবে কমে যায় এবং পায়ের ছাপের অস্তিত্বও বিশেষ থাকে না।
বিড়াল দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘুমিয়ে কাটায়।
অন্য প্রানীদের চেয়ে বিড়াল টেলিভিশন দেখা বেশি পছন্দ করে।
browneeee