The top of the CN Tower shows respect to visitors with the bird’s eye view of Toronto but is expensive and usually requires time to get there.
However, a reservation at CN Tower’s 360 restaurants offers visitors some benefits and this Toronto attraction experience may be the best way for you.
First and foremost, the food is quite good - usually not tourist attraction food, but real restaurant food - fresh and well presented Second, by making a reservation, you skip the line up for the tower and head straight to the restaurant following your meal, you louout and glass floor There is admirable access to. Finally, during your meal you enjoy an unobstructed, rolling panoramic view 114 stories about Toronto.
Dinner at 360 doesn't come cheap, with a pre-fix set of at least $ 65 per person, including a set lunch and dinner menu, with three-course meals (a little more than half for kids), but if you think you're paying ভর্তি 30 ( খরচ 20 for kids No cost, a busy meal at the top of the tower is not a bad way to go.
Make a reservation at the CN Tower 350 restaurant
Dining at CN Tower 360 Restaurant
Benefits:
Leave the line up
No need to be admitted to the CN Tower; This is included in the price of your food in 360 days. After your meal, you are welcome to stay for as long as you like in the towers of Lloyd and glass earthenware.
Relax, the rolling view of the city
Vegetarian options abound
Parts are generous. You will not leave hungry.
Difficulty:
Relatively Expensive - The Prin Fix is around $ 65 to 75 75 and the entries run at least $ 40 A couple should expect to pay CAD $ 250 with wine, tip and taxes.
While the food is better than renting your average tourist attraction, it’s still not the best dining in town.
Tips for dinner at CN Tower's 360 Reservation
Call 416-362-5411 to make a reservation or book online.
Ask for a window seat, although they usually will not guarantee this.
Consider drowning to take advantage of Toronto’s daytime and nighttime opportunities.
Go to the baseball game night in the summer when the Rogers Center dome opens you will be able to watch the game running from 360 restaurants.
If you are hungry, set value menu order as it is good value.
Don’t forget that the food is expensive, but the cost is for admission to the CN Tower. Keep this in mind, and you won’t be disappointed by your meals, which may very well be the most expensive in your Toronto.
Did you know
The atmosphere attacks the CN tower an average of 75 times per year. The tall copper tall CN tower is running under the ground to protect the occupied rod from damage.
The CN tower is in a perfect 2.79 cm (1.1 inch) pinnacle, or, true vertical.
Daily Bangladesh :: ডেইলি বাংলাদেশ☰ জাতীয় করোনাভাইরাস সারাদেশ রাজধানী আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিনোদন খেলা ধর্ম লাইফস্টাইল সাত রঙ অর্থনীতি তথ্যপ্রযুক্তি প্রথম প্রহর আর্কাইভস হোম ভ্রমণ চীনের মহাপ্রাচীর ‘রহস্য’ প্রকাশিত: ১১:৫৪ ২৮ নভেম্বর ২০১৮ আপডেট: ১১:৫৪ ২৮ নভেম্বর ২০১৮
A- A A+ ছবি: সংগৃহীত ছবি: সংগৃহীত
পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের একটি চীনের মহাপ্রাচীর। বলা হয়, এটিই পৃথিবীর একমাত্র স্থাপনা যা চাঁদ থেকেও দেখা যায়। চীনের মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ্য প্রায় ৬২৭৬ কিলোমিটার। তবে এই প্রাচীরের শাখা দেয়ালগুলো এক করলে দৈর্ঘ্য দাঁড়ায় প্রায় ৫৫০০ মাইল। এই মহাপ্রাচীরের চাইনিজ নাম চাংছ্যাং, যার অর্থ লম্বা দেয়াল। ২৩০০ বছরের পুরোনো এই প্রাচীরের আদ্যোপান্ত জানবো আজ!
কে এই মহাপ্রাচীরের নির্মাতা
কিন সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট এই মহাপ্রাচীরটি নির্মাণ করেছেন-এই ধারণা বেশিরভাগ মানুষের। তা আসলে পুরোপুরি সত্য নয়। অনেক ইতিহাসবিদ, অনেক তথ্যের ভিত্তি প্রচলিত এই কথাকে মানতে নারাজ। তাদের মতামত অনু্যায়ী, ঝাউ সাম্রাজ্যের শুরুতে চীনের মহাপ্রাচীর নির্মাণের উদ্যোগ নেন সম্রাট ঝাউ। তিনি প্রথম রাজ্যের সীমানা বরাবর বড় প্রাচীর তৈরির উদ্যোগ নেয়। খ্রিস্টপূর্ব ৮ম শতাব্দীতে এই কাজ শুরু হয় বলে অনেকের ধারণা। তবে মূল কাজ শেষ হয় কিন সাম্রাজ্যের সময়ই। হান (২০৬ খ্রীষ্টপূর্ব থেকে ২২০ খ্রীষ্টাব্দ) সাম্রাজ্যের সময় এই প্রাচীর আরো দীর্ঘ করা হয়েছিলো।
পরবর্তীতে মিং সাম্রাজ্যের সময় (১৩৬৮-১৬৪৪) চীনের মহাপ্রাচীর সংস্কার করা হয়। তখনই এই প্রাচীর আধুনিক রূপ পায়। তাই অনেকেই চীনের মহাপ্রাচীরকে ‘মিং-এর দেয়াল’ বলে থাকে। ধারণা করা হয়, ১মিলিয়নের অধিক শ্রমিক বিভিন্ন সময়ে এই প্রাচীর নির্মাণের জন্য কাজ করেছে। বিজ্ঞানীদের মতে, এই প্রাচীর তৈরীর সময় বেশিরভাগ শ্রমিক মারা যায় এবং অনেককে সে স্থানেই দাফন করা হয়েছিলো।
গৌরবান্বিত এই প্রাচীরটি তৈরীর নেপথ্যে ছিলো কঠোর পরিশ্রম, মেধা ও মননশীলতা। এই প্রাচীরটি তৈরীর সময় আশেপাশে যা পাওয়া গিয়েছিলো প্রায় সব ব্যবহার করা হয়েছিলো। পাথর থেকে কাঠ বাদ যায়নি কিছুই। মিং সাম্রাজ্যের সময় যখন দেয়ালটির পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিলো তখন পাথরের জায়গায় ইট ব্যবহার করা হয়েছিলো!
মহাপ্রাচীরের নেপথ্যে
চীনের মহাপ্রাচীর তৈরীর মূল উদ্দেশ্য ছিলো বাইরের আক্রমণ থেকে সাম্রাজ্যকে রক্ষা করা। সে সময় মঙ্গলীয়রা খুবই আক্রমণাত্মক জাতি হিসেবে পরিচিত ছিলো। তারা বিভিন্ন সাম্রাজ্য জয় করার জন্য তীরন্দাজ বাহিনী গড়ে তোলে, যাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ছিলো প্রায় অসম্ভব। মূলত তাদের রুখতেই এই মহাপ্রাচীর তৈরীর উদ্যোগ নেয়া হয়েছিলো। কারণ, কিন সি হিউয়াং চেয়েছিলেন তার উত্তরাঞ্চলের সাম্রাজ্য সম্পূর্ণ শত্রু মুক্ত রাখতে। এজন্যই হাজারটি টাওয়ারসহ একটি বিশাল প্রাচীর তৈরী করা হয়েছিলো। আর এই টাওয়ারগুলোতে সবসময়ই সৈন্য রাখা হতো, যাদের কাজ ছিলো বাইরের শত্রুর গতিবিধির উপর দৃষ্টি রাখা। প্রতিরক্ষার পাশাপাশি সীমান্ত হিসেবেও চীনের মহাপ্রাচীরের বড় ভূমিকা ছিলো সে সময়ে। তাছাড়া বাণিজ্যের ক্ষেত্রে মহাপ্রাচীরটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এটা শুধুই দেয়াল?
মহাপ্রাচীরটি একটা অবিচ্ছিন্ন লম্বা দেয়াল তা সত্য। এছাড়াও এই প্রাচীরটিতে রয়েছে বিভিন্ন টাওয়ার, যেখানে সেনারা পাহারায় থাকতো এবং আরো আছে সেনাদের জন্য আবাসস্থল। ধারণা করা হয় মিং