হাই বন্ধুরা।
সবাই কেমন আছেন !?
আশা করি সবাই ভাল আছেন !
আমাদের পরম বন্ধু। আমরা শ্বাস-প্রশ্বাসে জন্য অক্সিজেন গ্রহণ করে কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করি। গাছ আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বিষাক্ত কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে এর মাধ্যমে পরিবেশ রক্ষা করা। মানুষ তার প্রয়োজনে প্রচুর গাছ কাটছে এবং বন উজাড় করছে। প্রকৃতি ও পরিবেশের ভীষণ ক্ষতি হচ্ছে।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য একটি দেশের মূল ভূখণ্ডের কমপক্ষে 25 ভাগ বন থাকা দরকার। আমাদের দেশে তো নাই বরং যা আছে তাও নির্বিচারে ধ্বংস করা হচ্ছে। সভ্যতা ও উন্নয়নের ফলে সৃষ্টি হচ্ছে কল কারখানা। রাস্তায় যানবাহনের চলাচল বাড়ছে কারখানাও গাড়ির ধোঁয়া বাতাসে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ। ক্ষয় হচ্ছে বাতাসের ওজোন স্তর সৃষ্টি হচ্ছে গ্রীন হাউস এফেক্ট। দেখা দিচ্ছে নানা রোগব্যাধি এই সব ঘটছে বাতাসে অক্সিজেনের অভাবের কারণে।
বেশি বেশি গাছ লাগালে বাতাসে অক্সিজেনের ঘাটতি পূরণ হবে প্রকৃতির ভারসাম্য ফিরে আসবে। পরিবেশ দূষণ মুক্ত হবে তাছাড়া আমাদের জ্বালানির চাহিদার পরিমাণ বেশিরভাগই পূরণ করা হয় বৃক্ষের মাধ্যমে। কাঠ থেকে আমরা বাড়ি-ঘর এবং আমাদের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র প্রস্তুত করে থাকেন সুতরাং ভবিষ্যতের কথা ভেবে এখনই আমাদের অধিকার বৃক্ষরোপণ করা প্রয়োজন।
বাড়ির আশেপাশে রাস্তার দু'পাশে পতিত জমিতে প্রচুর পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে বৃক্ষরোপনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জনগণকে আরও সচেতন করে তুলতে হবে মনে রাখতে হবে বৃক্ষ বাঁচলে আমরা বাঁচবো।
আমরা সবাই গাছ লাগাব পরিবেশকে বাসাবো। আমার সকল বন্ধুকে ধন্যবাদ।
ঘরে থাকুন-
ভালো থাকুন।
বৃক্ষরোপণ আসলেই খুবই প্রয়োজন একটি কাজ। গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান। এই শ্লোগানে আমাদের মূলমন্ত্র হওয়া উচিত। তোমাকে অনেক ধন্যবাদ বন্ধু বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে এত সুন্দর একটি প্রবন্ধ শেয়ার করার জন্য