আমি একজন পর্যটক,আমার ধারণা আপনাদের মাঝে দিলাম। দিনে দিনে দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের সমাগম নিয়ে প্রায় সকলেই আশা হারিয়েছেন। তাই বন্ধ হচ্ছে একের পর এক হোটেল। হিমালয়ান হসপিট্যালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক সম্রাট স্যান্যাল জানিয়েছেন, 'মার্চের মধ্যবর্তী সময় থেকে মে মাস পর্যন্ত পর্যটন শিল্পে প্রতিদিন দার্জিলিংয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকার লাভ হয়। সেই লভ্যাংশ পুরোটাই এখন জলে।' আদিত্য বোথরা নামে এক ট্যুর অপারেটর জানান, মধ্য মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে প্রায় ৩৫% পর্যটক এলেও মধ্য সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য নভেম্বরের মধ্যে ৪৫% পর্যটক আসেন। এই বছর বর্ষার আগে লভ্যাংশ শূন্য, উৎসবের মরসুমে কি হবে কে জানে। আশা করি বর্তমানে লকডাউন বন্ধ হচ্ছে বলে কিছুটা অবস্থা ঠিক হবে।
আমরা সকলে প্রার্থনা করি এ দিন যেনো বেশিদিন না থাকে।আমরা প্রত্যেকেই বর্তমানে করোনা আবহে আতংকিত।তাই হয়ত এমন দিন আমাদের দেখতে হচ্ছে যা ছিল কল্পনাতীত।
লাইক, সাবস্ক্রাইব করবেন সবাই,
চলুন সবাই কে সবাই সাহায্য করি।
করোনা ভাইরাসে পৃথিবীর সমস্ত কিছু থমকে গেছে। যতদিন না এই পরিস্থিতি সাভাবিক হয় ততোদিন এই রকম অবস্থা থাকবে কিছু করার নেই।