সম্প্রতি শুক্রগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নাসা ঘোষণা করেছে, মহাকাশে ভিনগ্রহে প্রাণের সন্ধানে এবার তারা শুক্রগ্রহকে অগ্রাধিকার দেবে। এমন সময়ে রাশিয়া হঠাৎ দাবি করল, শুক্র গ্রহটি তাদের সম্পত্তি।
রাশিয়ান মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান দিমিত্রি রোগোজিন মস্কোয় একটি অনুষ্ঠানে দাবি করলেন, শুক্রগ্রহ রাশিয়ান গ্রহ।
মস্কো টাইমস-কে দিমিত্রি বলেন, 'আমাদের দেশ প্রথম এবং একমাত্র দেশ, যারা শুক্র গ্রহের মাটি ছুঁয়েছে। '
তার বক্তব্য, ৬০, ৭০ ও ৮০-র দশকে রাশিয়া একাধিকবার শুক্র গ্রহের মাটিতে নেমেছে। এবং রাশিয়ার মহাকাশযানই প্রথম ওই গ্রহ সম্পর্কে তথ্য পাঠিয়েছে পৃথিবীকে।
গ্রহটি নরকের মতো। রাশিয়ান মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান ঘোষণা করলেন, রাশিয়া স্বাধীন ভাবে ফের শুক্রগ্রহে অভিযান চালাবে। আর কোনও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে নয়।
সম্প্রতি নেচার অ্যাস্ট্রোনমি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তারা শুক্রের বায়ুমণ্ডলে ফসফিন নামে একটি গ্যাস শনাক্ত করা গিয়েছে। যা গ্রহের বায়ুমণ্ডলের মধ্যে জীবনের উপস্থিতির নির্দেশ করতে পারে।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলেও এই গ্যাস রয়েছে। নাসার পরবর্তী চারটি মিশনের মধ্যে দুটি শুক্র গ্রহকে কেন্দ্র করে। ইউরোপের এনভিশন মিশনও হবে শুক্রকে কেন্দ্র করে যেখানে নাসাও অংশীদার। নাসা জানিয়েছে, শুক্র গ্রহদের মধ্যে এমন এক গন্তব্য যা আমরা ছোট ছোট মিশন দিয়ে পৌঁছে যেতে পারি।
I subscribe you.please subscribe me.