বাংলা আর্টিকেল রাইটিং

0 19
Avatar for Montasin11
3 years ago

আমি গত পর্বে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং নিয়ে সব বিষয়ে একটা বেসিক ধারণা দিয়েছিলাম। পোস্ট করার পর অনেকে সবকিছু ক্লিয়ার ভাবে বুঝে গেছে আবার অনেকে ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পারে নাই,তারা আমাকে ইনবক্সে

প্রচুর নক করেছে,যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি হেল্প করার। আমাকে যারা প্রচুর পরিমাণে নক করেছে তাদের জন্য আজকের এই লেখা। সবচেয়ে ভালো লাগার বিষয় হচ্ছে আমি পোস্ট করার পর অনেকে লিখতে শুরু করেছে বা লেখার চেষ্টা করছে। অনেকে আমাকে ইনবক্সে আমাকে বলেছে। যাই হোক মূল কথায় আসি।

অনলাইন জগতে সফলতার চেয়ে ব্যর্থতার গল্প গুলো অনেক বেশী। তবে অনলাইন জগতে আসতে চাইলে আগে আপনাকে মাইন্ড সেট আপ করতে হবে যে আপনার মধ্যে প্রচুর ধৈর্য শক্তি আছে কিনা। আপনার ভিতর যদি ধৈর্য শক্তি থাকে এবং রাতারাতি বড়লোক হওয়ার চিন্তা ভাবনা না থাকে তবে সাফল্য আপনাকে ডাকছে। আমাদের দেশের যারা অনলাইন জগতে আসেন তাদের মধ্যে কেউ কেউ ভাবেন বিদেশীদের কাজ তাদের তো অনেক টাকা, তাদের কাজ করতে পারলেই বড়লোক হয়ে যাবো। শুরু করব, প্রতি দিন ২০ করে মাসে ৬ লাখ ইনকাম হবে,বাড়ি, গাড়ী, উফ আর ভাবতে পারছি না। আপনার কিছুই হবে কারন যে বিদেশী টা আপনাকে ডলার দিচ্ছে সে বিল গেটসের মেয়ের জামাই না যে আপনার জন্য বস্তা ভর্তি ডলার নিয়ে বসে আছে। তবে আপনি যদি আপনার দক্ষতা কে দিন দিন বৃদ্ধি করে,ধৈর্য, পরিশ্রম ও ভালোবাসার সাথে কাজ করতে পারেন তবে ডলারের বস্তা না হলেও টাকার বস্তা হওয়া সম্ভব। কিন্তু আমাদের দেশে দুই ধরণের মানুষ আছে, এক. তারা বিশ্বাস ই করতে পারে না অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়,২. এই শ্রেণীর লোকেরার আবার ভাবেন টাকা আর টাকা।

যাই হোক আমার লেখার বিষয় টা বাংলা আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং। আজকে আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত বলব।

আমার প্রথম কথা হচ্ছে যদি কাজটির প্রতি ভালোবাসা না থাকে, ইচ্ছা না থাকে তবে করার দরকার নাই। ইচ্ছা না থাকলে সে কাজ কখনো ই ভালো হয় না। এখন কিভাবে আর্টিকেল লেখা শুরু করবেন, কোথা থেকে বিষয় বস্তু নির্বাচন করবেন,কি কি নিয়ম কানুন শুরু করবেন,সে সব বিষয় নিয়ে লিখব।

# প্রথমে কিভাবে লেখা শুরু করবেন

আপনাকে লেখা শুরুর করার জন্য বিশদ ভাবে ভাবতে হবে। আপনি বিশদ ভাবে ভাববেন যখন আপনি অর্থের বিনিময়ে কারো কাজ টি করে দিবেন। আপনাকে আর্টিকেল বা কনটেন্ট লেখার বিষয়ে প্রাথমিক ভাবে যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে সহজ কোন বিষয় লিখতে শুরু করা,সেটা বিক্রি করবেন না এই অর্থে, পরবর্তীতে আপনি কঠিন কোন বিষয় নিয়ে লেখা শুরু করবেন। এতে করে আপনার দক্ষতা লেভেল টা প্রাথমিক থেকে ধীরে ধীরে উপরের দিকে চলে যাবে। আশা করি এই বিষয় টা বুঝতে পেরেছেন।

# বিষয় বস্তু নির্বাচন

ধরে নিলাম আপনি ভালো বা মোটামুটি লিখতে পারেন। এখন আপনি চাচ্ছেন ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে কোন ব্লহ সাইটে লিখে দিবেন। এখন আপনি যদি কোন ব্লগ সাইটে লিখতে তখন আপনাকে লিখতে হবে চমকপ্রদ কোন বিষয়। সেই সব চমকপ্রদ বিষয় গুলো আপনার আমার হাতের নাগালেই রয়েছে। আপনি চাইলেই গুগলের সাহায্য লিখতে পারেন। তবে কেউ কেউ কিভাবে গুগলে কিভাবে সার্চ করতে হয় সেটা জানে না। তবে এতে লজ্জার কিছু নেই তবে নিজে নিজে শিখে অন্যদের কাছে জানতে চাইলে হাসাহাসি করবে আপনার উদ্যমী শক্তি টাকে শুরুতেই শেষ করে দিবে।

তবে আমি যেটা মনে করি সেটা হচ্ছে ভালো বিষয় বস্তু নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আপনাকে সবচেয়ে বেশী সাহায্য করতে পারবে পত্রিকা এবং বই। পত্রিকা ও বই হচ্ছে জ্ঞানের ভান্ডার। বই এবং পত্রিকা আপনাকে দুই ভাবে সহায়তা করবে। এক. আপনি লেখার জন্য ভালো বিষয় বস্তু পাবেন এবং দুই. লেখক এবং সাংবাদিকেরা কিভাবে লেখে সেটাও জানতে পারবেন।

তবে কোন বিষয় নিয়ে লেখা শুরু করার আগে পুরোপুরি না হলেও মোটামুটি ধারণা নিয়ে তারপর লেখা শুরু করবেন। যে বিষয়ে লিখছেন সে বিষয়ে ভালো ধারণা না থাকলে আপনার লেখার মান ভালো হবে না।

# ভালো শিরোনাম

আমরা যখন কোন খবর বা লেখা পড়ি তখন প্রথমে কি দেখে আকৃষ্ট হই?

অব্যশই খবর বা লেখাটির শিরোনাম। একটি ভালো শিরোনামের জন্য ই কোন খবর মানুষ বেশী বেশী পড়ে। আপনি যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়ে একটা সুন্দর শিরোনাম দিন। ধরুন আপনি রাজশাহী শহর কে নিয়ে লিখছেন,আপনি তখন শিরোনাম দিতে পারেন " সিল্কসিটির ইতিকথা"। এ রকম ভাবে সুন্দর একটি শিরোনাম দিবেন।

# লেখা শুরু করবেন কিভাবে

আমরা প্রতিটা বই এর শুরুতে একটা ভূমিকা দেখি। সেই ভূমিকা তে বই টি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত একটি বিবরণ দেওয়া থাকে। আবার আমরা যখন কোন খবর পড়ি তখন দেখবেন খবরের শুরু ঘটনা টি সংক্ষিপ্ত ভাবে লিখে পরবর্তীতে বর্ণনা করে। তেমনি আপনি পাঠক কি দিতে চাচ্ছেন সেটা শুরুতেই দিতে হবে। আপনি আপনার শুরুর ভূমিকা তে যখন পাঠক কে চুম্বকের মত আকর্ষণ করতে পারবেন তখন লেখক আপনার লেখাটা পুরোপুরি পড়বে। কিন্তু ভূমিকা টা ভালো দিতে পারলেন না। তখন কি পাঠক আপনার লেখার পড়বে? আপনার লেখা একটু দেখে চলে গেলে স্বার্থকতা থাকবে না,আপনাকে এমন ভাবে লিখতে হবে পাঠক সম্পূর্ণ পড়বে এবং পুনরায় পড়তে আসবে।

# বর্ণনা কিভাবে লিখবেন

ভূমিকা শেষ করার পড়ে বর্ণনা তে যেতে হবে। বর্ণনা টা লেখার জন্য আপনাকে আপনার বিষয়বস্তুর একটা বিষয়ে বর্ণনা করে অপর একটি বিষয় বর্ণনা করবেন। ধরুন আপনি লিখতে বসেছেন চেলসি ও বার্সার ম্যাচটি ড্র হয়েছে। এখন এর জন্য শিরোনাম দেওয়ার পর ভূমিকা কে লিখলেন গতরাতে বার্সা - চেলসির হাইভোল্টেজ ম্যাচটি ড্র হয়েছে।গোল করেছেন মেসি ও উইলিয়ান। এটা হলো ভূমিকা। তারপর বর্ণনা তে গিয়ে লিখতে হবে শুরুটা কেমন হয়েছে,প্রথমার্ধে কে কেমন খেলেছে,কয়টা ফাউল,কাকে রেফারি কার্ড দেখিয়েছেন,কে কখন গোল দিয়েছে ইত্যাদি ই হলো বর্ণনা।

# লেখার দৈর্ঘ্য

ফ্রিল্যান্স রাইটাররা তথা বাংলা যারা লিখেন বা লিখবেন তারা দুই ধরণের সাইটে লিখতে পারেন। এক. ব্লগ সাইট ও দুই. নিউজ পোর্টাল।

নিউজ পোর্টালের লেখাগুলো হবে ছোট আকারের, যেখানে বিভিন্ন খবর ই গুরত্ব পায়।

আর ব্লগ সাইটের লেখার ক্ষেত্রে ধরণ টা হবে খবরের মত ই কিন্তু বিশ্লেষণ টা হবে বৃহৎ আকারের। ব্লগ সাইট গুলো তে বিভিন্ন অজানা ইতিহাস,ঐতিহাসিক ঘটনাবলি,ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব, আন্তর্জাতিক গুরুত্ব পূর্ণ ঘটনা,সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয়,সাহিত্য ও সংস্কৃতি,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি,খেলাধুলা,মিথলজি ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত লেখা। মূলত কিছু কিছু ক্ষেত্রে সংবাদ মাধ্যমে শর্ট করে যা প্রকাশ করা হয় ব্লগে সেটা বিস্তারিত ভাবে থাকে।

# কিভাবে শেষ করবেন

আমরা যখন কোন কয়েক একসাথে মুভি দেখি বা একা ই দেখি যখন মুভি শেষ হয় তখন আমাদের মুখ টা হা হয়ে যায় যদি সেটা অবিশ্বাস্য হয় আর যদি করুণ পরিণতি হয় তবে আমরা কিছুক্ষণ এক ভাবে চেয়ে থাকি। লেখার শেষ টা হতে হবে ঠিক এমন। আপনি কোন বিষয় পাঠকের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে বা তাকে ভালো ভাবে বুঝিয়ে আপনার লেখা শেষ করে। লেখা অপূর্ণ রেখে শেষ করবেন না।

# টিপস

১. লেখার সময় কপি করে চালিয়ে দেওয়ার কথা ভাববেন না। কারন আপনি যদি মনে করেন কপি করেই চালিয়ে দিবেন তবে তারা আপনাকে খুঁজত না,তারা নিজেরাই কপি করে চালিয়ে দিত।

২. লেখার সময় শব্দের বানানের দিকে লক্ষ্য রাখবেন। ভুল বানানে ভরপুর থাকলে কেউ সেটা নিতে চাইবে না।

৩. বাক্য গঠনের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখবেন বাক্য টি যেন অর্থবোধক হয়। এটাও লক্ষ্য রাখবেন যেন বাক্যটি পূর্ণ বাক্য হয়।

৪. নিজেকে তুচ্ছ মনে করবেন না। আপনার যারা প্রতিপক্ষ তারা যত ভালো রাইটার ই হোক না কেন,সেও কিন্তু একদিন আপনার মত ই ছিল। তাই নিজের উপর বিশ্বাস রাখবেন।

৫. অনেক সময় কঠিন বিষয়ে লেখতে হতে পারে, তখন আপনার উচিত সে বিষয়ে কিছুটা পড়ালেখা করে নেয়া, এতে লেখতে সুবিধা হবে, যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়ে কোন ধারণা না থাকলে কখনোই ভালো লিখতে পারবেন না। তাই যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়ের বিভিন্ন ফোরাম এবং ব্লগ ভিজিট করুন এবং পড়ুন, এতে আপনার ধারণা ক্লিয়ার হবে।

৬. লেখার সময় নিজেকে উদার করে দিবেন কারন আপনি যখন উদারতার সাথে ভালো কিছু লিখবেন,আপনার কাছে থেকে আরো লেখা চাইবে যাদের আপনি লিখে দেন।

# ইনকাম

এই বার আসি আসল কথায়। বিনা পয়সায় এ দুনিয়ায় কিছু ই হয় না। আপনি নিজের মাথা খাটিয়ে লিখে দিবেন আর অর্থ দিবে না তেমন না। তবে আপনার লেখা ভালো হলে আপনাকে অর্থ দিবে।

এই অর্থ টা কারা দিবে?

আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের ব্লগ সাইট ও নিউজ পোর্টাল আছে।

নিউজ পোর্টাল গুলোর কোন কোনটির নিজস্ব সংবাদদাতা থাকে বাদ বাকিরা মডিফাই করে চালিয়ে দেয়। মডিফাই বলতে পুরাতন জিনিস কে নতুন করা তেমন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে টাকা একটু কম দিবে তবে যেটা দিবে সেটা ভালো ই দিবে।

আমি একটা নিউজ পোর্টালে এ রকম মডিফাই করে দেই,তারা আমাকে মাসে ৫ হাজার দেয়। ভালো লিখলে আরো বাড়াবে।

ব্লগ সাইটে প্রতিটা লেখার জন্য আপনাকে শুরুতে দিবে ২০০ টাকা। আবার কোন কোন সাইট প্রতি হাজার শব্দে ২০০ টাকা করে দেয়।পরবর্তীতে বাড়বে। আপনি লেখা পাঠালেই টাকা পাবেন না,তারা যাচাই বাছাই করার পর যখন প্রকাশ করবে তখন আপনি চাওয়ার সাথে সাথে ই লেখা টাকা পাঠিয়ে দিবে। আমি আরো দুইটা সাইটে লিখি একটা সাইট আর্টিকেল প্রতি ২০০ করে দেয়,আরেক টা সাইট প্রতি হাজারে ২০০ করে দেয়।

এখন আপনি ভাবেন, আপনি দুইটা সাইটে প্রতি মাসে ১০ টা করে ২০ টা লেখা পাঠালেন বা একটা সাইটেই পাঠালেন তাহলে যদি সবগুলা এপ্রোভ হয় মাসে ৪ হাজার টাকা।

এখন আরেক কথায় আসি,কোস সাইটে কোন বিষয়ে লেখার আগে দেখে নিবেন সেখানে এ ধরণের লেখা আগেও প্রকাশ করা হয়েছে তাহলে তারা একই লেখা আবার প্রকাশ করবে না। গত রাতেও আমি একটা লেখা রিজেক্ট হয়েছি আগে থাকার কারনে,তখন কি করবেন লেখাটি অন্য সাইটে পাঠিয়ে দিবেন যদি সেখানে লেখা না থাকে।

আমি আপনাদের উৎসাহ্ দেওয়ার জন্য বলতেছি আমার প্রথম ১০ দিনের ইনকাম ছিল ৮০০ টাকা। ৪ হাজার শব্দ লিখি পাইছিলাম। চার মাস পর আগামী মাস থেকে আমার ইনকাম আল্লাহ্'র রহমতে 10k ছাড়িয়ে যাবে।

কিন্তু এটা হতে আমার চার মাস সময় লেগেছে। তাই শুরুতে কম হলে এক সময় অনেক বেড়ে যাবে যদি ধৈর্য নিয়ে করেন।

# কারা করতে পারবেন

১. আমার মতে মেয়েদের জন্য এটা অনেক ভালো কাজ। ঘরে বসে কাজ করতে পারবেন। ঘরে বসেই টাকা পাবেন বিকাশে।

২. বিভিন্ন লেভেলের ছাত্ররা। নিজের পকেট খরচ বা পড়াশোনার খরচ যেমন যোগাতে পারবেন এই কাজ করে তেমনি নিজের জ্ঞানকেও বৃদ্ধি করতে পারবেন।

নিজের উদাহরণ দিচ্ছি,উৎসাহ দেওয়ার জন্য তবে নিজেকে সফল মনে করি না এখনও তবে আল্লাহ্ সহায় হয়েছেন, আমাকে এক সময় আমার বাবা পড়াশোনার খরচ দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছিল। তার পেনশন ছাড়া আর কোন টাকা ছিল না। আমি তখন একটা সুপার শপে পার্ট টাইম জব নেওয়ার কথা ভাবি। এমনি পাঠাও সাইক্লিস্টের কাজ করার কথাও ভেবেছি,টিউশনির বিজ্ঞাপন লাগিয়েছি, কাজ হয় নাই একটাও। পরে আর্টিকেল লেখা শুরু করি। এখন নিজের খরচ তো চলছেই,কিছুদিন পর ইনশাল্লাহ্ বাবা মা কে দিব।

৩. আমাদের সবার যোগ্যতা এক না,সবাই ভালো চাকরি করতে পারি না। যারা কম বেতনের চাকরি করেন তাদের জন্য বাড়তি ইনকামের একটি ভালো সুযোগ। মাসে যদি ৩-৪ হাজার টাকা বাড়তি ইনকাম হয় তাহলে তো অনেক ভালো। এখন যদি বলেন চাকরি করে এসে বাসায় এসে কিভাবে লিখব,

আমার পড়াশোনার শেষ পর্যায় চলছে,সকাল ৮ টা তে ইন্টার্নির সাইটে যাই রাত ৮ টায় আসি। আমি তো ১২ ঘন্টা কাজ করে এসে করতেছি তাহলে আপনি পারবেন না কেন। বেশী না পারলে কম পারেন।

৪. সকল বয়সের নারী-পুরুষ সবাই করতে পারবেন।

সবচেয়ে বড় সুযোগ কি এটা লিখতে লিখতে আপনি ভালো লেখত হতে পারবেন। একদিন আপনার বই বের হবে। আরো অনেক কিছু হবে।

# কোথায় লিখবেন

এই বিষয়ে আমি বেশী কিছু জানি না। কারন ফেসবুকের রুলস পরিবর্তনের পর ব্লগ সাইট গুলোর সাজেশন পোস্ট সেভাবে আসে না।আর গুগল করলে যেসব আসে সে সব লিখি নাই, তাই বলতে পারছি না।

তবে ফেসবুকে আপনার টাইমলাইনে যে সব ব্লগ সাইটের পোস্ট সাজেশন আসবে তাদের কে মেসেজ করবেন তাদের পেজে গিয়ে।

আর নিউজ পোর্টালে কাজ করার জন্য তাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।

Sponsors of Montasin11
empty
empty
empty

2
$ 0.00
Sponsors of Montasin11
empty
empty
empty
Avatar for Montasin11
3 years ago

Comments