বন্ধুত্ব

6 21
Avatar for Misty20
4 years ago

ভালবাসা+যত্ন+ভয়+সাহায্য+মারামারি+শিয়ার +অভিমান +অভিযোগ +অভিজ্ঞতা> বন্ধত্ব।
প্রত্যেক মানুষ প্রেম না পরতে পারে কিংবা প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ না হতে পারে। কিন্তু বন্ধুত্ব সম্পর্কহীন কোন মানব কিংবা আজও পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া বিরল। বন্ধুত্ব নামক মেডিসিন টা প্রত্যেকটা মানুষ পান করেছে, করছে করবে, আজীবন। মানুষের যখন জন্ম হয়ে আস্তে আস্তে বুঝতে পারে তখন বন্ধুত্বের স্বাদটা প্রথম গ্রহণ করে জননী তরে। তার পথম বন্ধু হিসেবে সেই বেচে নেই মাকে। তার মায়ের কূল ঘেঁষে ঘেঁষে মা ও সন্তানের যে বন্ধুত্ব স্থাপন হয় মানবজীবনের সেই বন্ধুত্ব হচ্ছে প্রথম বন্ধুত্ব। জীবনের পরিক্রমায় কালের বিবর্তনে একটি শিশু যখন তার বেড়ে উঠার দ্বিতীয় ধাপ অতিক্রম করে হাঁটত চলতে পারে তখন তার সৃষ্টির নতুন বন্ধুত্ব। এরপর ভিন্ন আঙ্গিকে শুরু তার বন্ধুত্ব অপরিচিত দুজনের আত্নার সম্পর্কে।এর পর পর গঠে উঠে শতধরনের মানুষ সাথে বন্ধুত্ব। চলার পথে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, চাকরির স্থান, চিকিৎসা স্থান, ইত্যাদী প্রতিটি ক্ষেত্রে গড়ে উঠে বন্ধুত্ব সম্পর্ক। এরে মধ্যে কিছু হারিয়ে যাই পুরাতন বন্ধুত্ব গড়ে উঠে নতুন বন্ধুত্ব। যাওয়া আসার মাধ্যমে চলতে বন্ধুত্ব। একজন মানুষের জীবনে অদ্য পর্যন্ত কোন হিসবা দাঁড় করাতে পারবে না তার জীবন বন্ধুত্বের সংখ্যা। একজন মানুষ জীবনে অগণিত বন্ধু থাকে।তাদের মধ্যে এমন কোন বন্ধুর জম্ম নেই যাদের সাথে সম্পর্ক আজীবন চলতে থাকে। জীবনের সুখ দুঃখে সাথী হিসেবে সর্বোচ্ছ অবদান রাখতে পারে বন্ধু। মানুষের জীবনে বন্ধু যেভাবে ভাল অবদান রাখতে পারে অপরদিক তার চেয়ে অপকার করে। বন্ধুত্ব আবদ্ধ হয়ে হযতো হারাতে হয় কোন মায়ের সন্তান কে,কত মায়ের বুক খালি করে এই বন্ধত্ব নামক সম্পর্কটিতে..............চলবেএই বন্ধুত্ব সম্পর্ক টাতে যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতা ও আছে তবে উপকার সিংহভাগ। ব্যাকরণে আছে মনের ভাব প্রকাশ করার নাম ভাষা। আর মনে ভাষা টা প্রকাশ করার নাই হচ্ছে বন্ধুত্ব। পৃথিবীর জম্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত অবিরাম গতিতে চলবে বন্ধুত্ব, না বলা কথা গুলো বলা যাই বন্ধুত্ব নামক স্টেজে। বন্ধুত্ব হলো মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক । আত্মার শক্তিশালী বন্ধন হল বন্ধুত্ব । ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের কারণে মানুষ সুখী হয় যদিও সেখানে বন্ধুত্বের অনেক রূপ আছে কিছু অবস্থান অনুসারে ভিন্ন হয় কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য অনেক বন্ধনের মধ্যে উপস্থিত থাকে । স্নেহ, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সততা, পরার্থপরতা, পারস্পরিক বোঝাপড়া, এবং সমবেদনা, একে অপরের সঙ্গ, আস্থা, নিজের যোগ্যতা, অনুভূতি প্রকাশ, ভয় ছাড়াই বন্ধুর কাছে ভুল করা এই ধরনের বৈশিষ্ট্য বন্ধুত্বে অন্তর্ভুক্ত ।কি ধরনের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব গঠন করতে পারেন তার কোন ব্যবহারিক সীমা নেই, তার ব্যাকগ্রাউন্ড, জীবিকা, ভাল লাগা বন্ধু এ শব্দের মাঝেই সব লুকায়িত এতে কোন বয়স বাধা নয়। সম বয়েসের বন্ধুত্বে সব কিছু আবিস্কার করার এক নব দিগন্ত। কিশোর বয়সের কোন ছেলে বা মেয়ের সাথে যদি তার চেয়ে বড় কারো সাথে বন্ধুত্ব হয় তবে তা তাকে জ্ঞানের পরিসীমা বাড়াতে বিরাট ভূমিকা রাখে। তবে তার জন্য প্রয়োজন পরস্পরের প্রতি বিশেষ যত্ন। অনেক বিষয় ছোট্ট বন্ধু বুঝতে বা মানতে দ্বিধা করবে সে জন্য তকে সব সমসাময়িক দিক থেকে বা বর্তমান সময় উপযোগী বিষয় দিয়ে বুঝানো। মনে যেন কোন ভয় না থাকে সে বিষয়ে খোলা মেলা আলোচনা করা। এ জন্য বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করা। ভালো মন্দ সব কিছু খোলামেলা আলোচনা করা। যাতে আগামীর দিন গুলো সুন্দর ও সুখের হয়। আমাদের দেশে দেখা যায় অনেক বিষয় খুব কাছের বন্ধুর সাথেও শেয়ার করি না। লজ্জা সারাক্ষণ নিজেকে আবদ্ধ করে রাখে। সবচে নিকট সবচেয়ে আপন বন্ধুটিকে বলতে কেন দ্বিধা করি। পিতা মাতা সর্বপ্রথম সব থেকে আপন বা কাছের মানুষ। কিন্তু অনেক বিষয় আমরা তাদের সাথে শেয়ার করতে পারিনা, এটা যত ফ্রি দেশ হোক সব দেশে সিংহভাগ একই। কিন্তু বন্ধুর সাথে অকপটে সব ভালো মন্দ যত খারপ হোক র্নিদ্বিধায় বলা যায় আর সব কিছু সব সময় গোপন অতি গোপন রাখার নামই প্রকৃত বন্ধু।
সর্বশেষ এইটাই সুনিশ্চিত যে মানবজীবনের বন্ধুত্বের কোন বিকল্প নাই। বন্ধুত্বের জয় সবসময় ✌।এই বন্ধুত্ব সম্পর্ক টাতে যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতা ও আছে তবে উপকার সিংহভাগ। ব্যাকরণে আছে মনের ভাব প্রকাশ করার নাম ভাষা। আর মনে ভাষা টা প্রকাশ করার নাই হচ্ছে বন্ধুত্ব। পৃথিবীর জম্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত অবিরাম গতিতে চলবে বন্ধুত্ব, না বলা কথা গুলো বলা যাই বন্ধুত্ব নামক স্টেজে। বন্ধুত্ব হলো মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক । আত্মার শক্তিশালী বন্ধন হল বন্ধুত্ব । ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের কারণে মানুষ সুখী হয় যদিও সেখানে বন্ধুত্বের অনেক রূপ আছে কিছু অবস্থান অনুসারে ভিন্ন হয় কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য অনেক বন্ধনের মধ্যে উপস্থিত থাকে । স্নেহ, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সততা, পরার্থপরতা, পারস্পরিক বোঝাপড়া, এবং সমবেদনা, একে অপরের সঙ্গ, আস্থা, নিজের যোগ্যতা, অনুভূতি প্রকাশ, ভয় ছাড়াই বন্ধুর কাছে ভুল করা এই ধরনের বৈশিষ্ট্য বন্ধুত্বে অন্তর্ভুক্ত ।কি ধরনের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব গঠন করতে পারেন তার কোন ব্যবহারিক সীমা নেই, তার ব্যাকগ্রাউন্ড, জীবিকা, ভাল লাগা বন্ধু এ শব্দের মাঝেই সব লুকায়িত এতে কোন বয়স বাধা নয়। সম বয়েসের বন্ধুত্বে সব কিছু আবিস্কার করার এক নব দিগন্ত। কিশোর বয়সের কোন ছেলে বা মেয়ের সাথে যদি তার চেয়ে বড় কারো সাথে বন্ধুত্ব হয় তবে তা তাকে জ্ঞানের পরিসীমা বাড়াতে বিরাট ভূমিকা রাখে। তবে তার জন্য প্রয়োজন পরস্পরের প্রতি বিশেষ যত্ন। অনেক বিষয় ছোট্ট বন্ধু বুঝতে বা মানতে দ্বিধা করবে সে জন্য তকে সব সমসাময়িক দিক থেকে বা বর্তমান সময় উপযোগী বিষয় দিয়ে বুঝানো। মনে যেন কোন ভয় না থাকে সে বিষয়ে খোলা মেলা আলোচনা করা। এ জন্য বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করা। ভালো মন্দ সব কিছু খোলামেলা আলোচনা করা। যাতে আগামীর দিন গুলো সুন্দর ও সুখের হয়। আমাদের দেশে দেখা যায় অনেক বিষয় খুব কাছের বন্ধুর সাথেও শেয়ার করি না। লজ্জা সারাক্ষণ নিজেকে আবদ্ধ করে রাখে। সবচে নিকট সবচেয়ে আপন বন্ধুটিকে বলতে কেন দ্বিধা করি। পিতা মাতা সর্বপ্রথম সব থেকে আপন বা কাছের মানুষ। কিন্তু অনেক বিষয় আমরা তাদের সাথে শেয়ার করতে পারিনা, এটা যত ফ্রি দেশ হোক সব দেশে সিংহভাগ একই। কিন্তু বন্ধুর সাথে অকপটে সব ভালো মন্দ যত খারপ হোক র্নিদ্বিধায় বলা যায় আর সব কিছু সব সময় গোপন অতি গোপন রাখার নামই প্রকৃত বন্ধু।
সর্বশেষ এইটাই সুনিশ্চিত যে মানবজীবনের বন্ধুত্বের কোন বিকল্প নাই। বন্ধুত্বের জয় সবসময় এই বন্ধুত্ব সম্পর্ক টাতে যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতা ও আছে তবে উপকার সিংহভাগ। ব্যাকরণে আছে মনের ভাব প্রকাশ করার নাম ভাষা। আর মনে ভাষা টা প্রকাশ করার নাই হচ্ছে বন্ধুত্ব। পৃথিবীর জম্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত অবিরাম গতিতে চলবে বন্ধুত্ব, না বলা কথা গুলো বলা যাই বন্ধুত্ব নামক স্টেজে। বন্ধুত্ব হলো মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক । আত্মার শক্তিশালী বন্ধন হল বন্ধুত্ব । ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের কারণে মানুষ সুখী হয় যদিও সেখানে বন্ধুত্বের অনেক রূপ আছে কিছু অবস্থান অনুসারে ভিন্ন হয় কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য অনেক বন্ধনের মধ্যে উপস্থিত থাকে । স্নেহ, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সততা, পরার্থপরতা, পারস্পরিক বোঝাপড়া, এবং সমবেদনা, একে অপরের সঙ্গ, আস্থা, নিজের যোগ্যতা, অনুভূতি প্রকাশ, ভয় ছাড়াই বন্ধুর কাছে ভুল করা এই ধরনের বৈশিষ্ট্য বন্ধুত্বে অন্তর্ভুক্ত ।কি ধরনের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব গঠন করতে পারেন তার কোন ব্যবহারিক সীমা নেই, তার ব্যাকগ্রাউন্ড, জীবিকা, ভাল লাগা বন্ধু এ শব্দের মাঝেই সব লুকায়িত এতে কোন বয়স বাধা নয়। সম বয়েসের বন্ধুত্বে সব কিছু আবিস্কার করার এক নব দিগন্ত। কিশোর বয়সের কোন ছেলে বা মেয়ের সাথে যদি তার চেয়ে বড় কারো সাথে বন্ধুত্ব হয় তবে তা তাকে জ্ঞানের পরিসীমা বাড়াতে বিরাট ভূমিকা রাখে। তবে তার জন্য প্রয়োজন পরস্পরের প্রতি বিশেষ যত্ন। অনেক বিষয় ছোট্ট বন্ধু বুঝতে বা মানতে দ্বিধা করবে সে জন্য তকে সব সমসাময়িক দিক থেকে বা বর্তমান সময় উপযোগী বিষয় দিয়ে বুঝানো। মনে যেন কোন ভয় না থাকে সে বিষয়ে খোলা মেলা আলোচনা করা। এ জন্য বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করা। ভালো মন্দ সব কিছু খোলামেলা আলোচনা করা। যাতে আগামীর দিন গুলো সুন্দর ও সুখের হয়। আমাদের দেশে দেখা যায় অনেক বিষয় খুব কাছের বন্ধুর সাথেও শেয়ার করি না। লজ্জা সারাক্ষণ নিজেকে আবদ্ধ করে রাখে। সবচে নিকট সবচেয়ে আপন বন্ধুটিকে বলতে কেন দ্বিধা করি। পিতা মাতা সর্বপ্রথম সব থেকে আপন বা কাছের মানুষ। কিন্তু অনেক বিষয় আমরা তাদের সাথে শেয়ার করতে পারিনা, এটা যত ফ্রি দেশ হোক সব দেশে সিংহভাগ একই। কিন্তু বন্ধুর সাথে অকপটে সব ভালো মন্দ যত খারপ হোক র্নিদ্বিধায় বলা যায় আর সব কিছু সব সময় গোপন অতি গোপন রাখার নামই প্রকৃত বন্ধু।
সর্বশেষ এইটাই সুনিশ্চিত যে মানবজীবনের বন্ধুত্বের কোন বিকল্প নাই। বন্ধুত্বের জয় সবসময়।

3
$ 0.00
Avatar for Misty20
4 years ago

Comments

বন্ধু মানে বাঁধ ভাঙার গান, বন্ধু মানে দুই দেহে এক প্রাণ। বন্ধু মানে অহর্নিশ হাসাহাসি, বন্ধু মানে তুমি আছো, আমি আছি।

$ 0.00
4 years ago

ওয়াও অনেক সুন্দর লিখছেন।

$ 0.00
4 years ago

আপনার জন্য লিখেছি...

$ 0.00
4 years ago

Thank you so much

$ 0.00
4 years ago