শিশুকে আত্মসম্মান থাকার শিক্ষাটা দিতে হবে।মানুষের জীবনে আত্মসম্মানের বলিয়ানে তার বিকেক, বুদ্ধি, লজ্জা পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ফলে সেই সমাজের কোন অন্যয় কিংবা মন্দকাজ করতে পারে না সমাজের সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হয়।তাই বলা যায় একটি সমাজ, রাষ্ট্র তথা পৃথিবীতে শান্তি শৃঙ্খলা বর্জায় থাকার জন্য একজন মানুষের আত্মসম্মান গড়ে তুলা একান্তভাবে গুরুত্বপূর্ণ। যে সকল মানুষের আত্মসম্মান অবাঞ্ছিত অন্তরালে হারিয়ে যাই বা থাকে না সেই সকল মানুষের মনুষ্যত্ব নষ্ট হয়ে যাই,সেই সকল মানুষে দ্বারা সমাজবিরোধী সকল কাজ করা সম্ভব। তার জন্য সমাজে নারী নির্যতান, দর্শন,ইভটিজিং, নারী লাঞ্চনা,সহধর্মিণী বঞ্চনা, মানুষ কে আঘাত,সবধরনের কাজ সংঘটিত হয়ে থাকে।পক্ষান্তরে যারা আত্নাসম্মান অধিকারী ব্যক্তিত্ব কোন কারণে কোন কর্মে তার আত্মসম্মানে আঘাত প্রাপ্ত হলে নতুবা আত্মসম্মান হরণ হলে, সে ব্যক্তি পৃথিবীতে আর বেঁচে থাকাটাকে অভিশাপ্ত মনে করে। তাই তারা সবার অগোচরে বেঁচে আত্মসম্মানের আত্নহুতি।শিক্ষা ক্ষেত্রে দেখা যায় যে সকল ছাত্র ছাত্রী,শিক্ষক শিক্ষিকা আত্মসম্মানে অধিকার তাদের পথচলা আলাদা তারা নিজের আত্মসম্মান ধরে রাখার জন্য কখনো কোন অবস্থাতেই কোন ধরনের খারাপ কাজ করতে পারে না ফলে রাষ্ট্রের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবেশ সুন্দর হয়ে উঠে।তাই জীবনে সুন্দর ও সুষ্ঠু ভাবে বেঁচে থাকার জন্য আত্মসম্মান অর্জন করা সর্বোত্তম
2
21
❤❤❤❤❤ তোমার লিখা প্রতিবারে আমার মন মুগ্ধ করে বোন।এত সুন্দর গুচ্ছাই কেমনে লিখ।আমাকে কিছু লিখার ধরণ শিখিয়ে দিবে।আমি শিখতে চাই।শিশু কে যদি শিশু কালে সঠিক শিখা না দি।তাহলে সে বড় হয়ে আত্মীসম্মান বোধ চিনবে না।যার শৈশবের শিখা সুন্দর,তার ভবিষ্যৎ সুন্দর ❤