এক মিনিট লাগবে Plz গল্পটা মিস করবেন না,,,
একটি ছেলে বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে গেল,,
মেয়েটা তার ভাল লাগলো,,
তারপর সবাই সবার সবকিছু খোজ খবর নিলো,,
তার ১৫ দিন পর ছেলেটার পক্ষ থেকে মানুষজন গিয়ে মেয়েটার হাতে আংটি পরিয়ে দেয়, আর, বিয়ের কথা পাক্কা করে আসে,,,
তারপর তাদের মধ্যে ফোনালাপ চলতে থাকে,,
তার ৩ দিন পর ফোনালাপ আলোচন:-
ছেলে:- আচ্ছা তুমি কি আরও পরতে চাও??
মেয়ে:- হ্যা,,,কারন আমার আশা ছিল, ডাঃ হবো,,
ছেলে:- ডাঃ হলে তুমি খুশি হবে??
মেয়ে:- হ্যা,,এটাই আমার সবচেয়ে বড় চাওয়া খোদার কাছে,, আর চাইলেই কি সব পারবো???
ছেলে:- কেন???
মেয়ে:- কারন,,, (১) আমার বিয়ে ঠিক হয়েগেছে
(২) আমার বাবার এতো টাকা নেই
ছেলে:- আমার তো আছে,, তোমাকে আর কিছু দিতে পারি আর না পারি,,তবে তোমার আশাটা আমি পূরন করবো,, তুমি কি পরতে রাজি????
মেয়ে:- হ্যা,,,,কিন্তু বিয়ের আর মাত্র ৯ দিন বাকি,, সেটার কি হবে????
ছেলে:- এটা আমার উপর ছেরে দাও,,,
মেয়ে:- ওকে,,,,,
ছেলে তার ফেমেলির সবাইকে বুঝিয়ে বললো,,এবং সবাই রাজি হলো,,,,
মেয়ের লেখা পরার জন্য সব খরচ ছেলেটা দিচ্ছে, এবং দেখাশুনা ঠিক মতই ছিলো,,,
কিন্তু কিছু দিন পর,,,,
মেয়ে:- আমার একটা কথা রাখবে???
ছেলে:- হ্যা,, বলো আমি কি করতে পারি???
মেয়ে:- কিছু মনে করোনা,,। আমার সাথে আর দেখা করিওনা,,,।
ছেলে:- কিন্তু কেন???
মেয়ে:- তোমাকে দেখলে নিজেকে ধরে রাখতে পারিনা
ওদিকে আমার পরিক্ষার ২ বছর বাকি,,,। যদি ফেল করি,, সমাজে মূখ দেখাতে পারবোনা,,,,। আর তোমার টাকা ও কষ্ট সব বিথা যাবে,,,।।।
ছেলে:- ওকে,,,কিন্তু ফোনে কথা বলবানা????
মেয়ে:- হ্যা,,
ছেলে:- ওকে,,,
২ বছর পর মেয়েটা পরিক্ষা দিলো এবং পাশ করলো,,
সেই খুশিতে মেয়ের বাড়িতে মেহমান ভরপুর,,
কিন্তু ছেলেটাকে বললোনা,,,
কারন এখন ঐ ছেলেকে স্বামি হিসেবে সবার সামনে পরিচয় করাতে পারবেনা বলে,,
তার ১৫ দিন পর মেয়েটা একটি চেম্বার নিয়ে বসে,,
তখন জানতে পেরে ছেলেটা তাকে ফোন করলে মেয়েটা ফোন কেটে দেয় এবং বন্ধ করে দেয়,,,
ছেলেটা তার বাড়িতে যায়,,আর,,মেয়ে তাকে বললো,, আমাকে ক্ষমা করে দাও এবং মনে কষ্ট নিওনা,,
আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না,,,
ছেলে:- কেন???
মেয়ে:- কারন তুমি আমার যোগ্য না এবং লেখা পরাও জানোনা,,,
ছেলে:- আমাদের ফেমেলি থেকে যে সব ঠিক করা,,,
মেয়ে:- ওটা আগে ছিল,,, এখন আমি তা মানতে পারবো না,,
ছেলে:- দুচোখ ভরা কান্না নিয়ে বললো,,
OK আমি তোমার জন্য দোয়া করি ভাল থেকো,,, একথা বলে চলে আসলো,,,
কিছুদিন পরে ছেলেটা অসুস্থ হয়ে পরে,,,
আর ঐ দিকে মেয়েটা এক হাসপাতালের বড় ডাঃ হয়,,,
ছেলেটার অবস্থা খারাপ দেখে ঐ হাসপাতালে নিয়ে যায়,,,
ঐ খানে এক ডাঃ তাকে দেখে চিনে ফেলে,,
আর ওর ফেমেলিকে বকা জকা করলো,,,
কারন অনেক লেইট করে ফেলেছে,,,
তখন মেয়েটা ঐ ডাঃ কে বললো আপনি ওদের বকছেন কেন,,,
তখন ডাঃ বললো,, এই মানুষটা আজ থেকে প্রায় ৫ বছর আগে ওর বউয়ের ডাক্তারি পরতে টাকা লাগবে বলে একটা কিডনী বিক্রি করলো,,,
আমি নিষেধ করলে সে বললো,, আমার বউ ডাঃ হলে আমাকে সে ভাল করে দেবে,,,,
তা শুনে মেয়েটার চোখ থেকে জল নেমে এলো,,,
কি লাভ এখন কান্না করে,,,
আসোলে কিছু কিছু মেয়েরা সার্থপর,,,
তাদের সার্থের জন্য তারা সব করতে পারে,,,