💘💘বড় লোকের ছেলেটি যখন জেদি মেয়ের বডিগার্ড💘💘
পর্বঃ ১৬
লেখকঃ Farvez Hosen
আকাশঃ তানু,তিথি কোন সমস্যা হলে ওদেরকে বলবে।
।
তিথি-তানুঃ ঠিক আছে।
।
আকাশ তাহলে এখন আসি আমি।বলে আকাশ গাড়ি নিয়ে ওদের অফিসে চলে গেল। অফিসের ভিতর ডুকে আকাশ তো অবাক কেননা অফিসের ভিতরে............
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
।
অফিসের ভিতর ডুকে আকাশ তো অবাক কেননা অফিসের ভিতর থেকে ইরার বাবা বের হয়ে যাচ্ছে যদিও ওনি আকাশকে দেখে নি আর কয়েকশত ছেলে মেয়ে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে।
।
আকাশ ভিতরে ডুকতে যাবে তখনই একটা ছেলে পিঁছন থেকে ডাক দেয়।।
।
ছেলেটিঃএই যে ভাই লাইনে না দাঁড়িয়ে ভিতরে ডুকছেন কেন।
।
আকাশঃ লাইনে কেন দাঁড়াবো।
।
ছেলেটিঃ আপনি ইন্টারভিউ জন্য আসলেন না।
।
আকাশঃ একটু মজা করে,হ্যাঁ।
।
ছেলেটিঃ তাহলে লাইনে দাঁড়ান।
।
আকাশ ছেলেটির কথায় লাইনে দাঁড়ানোর কারণ হয়তে আকাশ এখন বুঝতে পারছে কেন ওর আব্বু ওকে এখানে আসতে বলছে।
তাই আকাশ দাঁড়িয়ে সবার মন্তব্য গুলো শুনছে।
চলুন তাহলে ওদের মন্তব্য গুলো জেনে নি।
।
১ম জন --আরেহ ভাই এসব কোম্পানিতে চাকরি হবে বলে মনে হয় না।
।
২য় জন--কেন ভাই।
।
৩য় জন--দেখতেই তো পাচ্ছেন আজকাল টাকা ছাড়া কি চাকরি মিলে।
।
৪র্থ জন--তাও ঠিক বলছেন আজকাল মেধা দিয়ে চাকরি হয় না।
।
৫ম জন--সব কোম্পানি গুলো এক না।
।
৬ষ্ঠ জন--তারপর ও এক হতে কতক্ষণ।
।
৭ম জন--ঠিক বলছেন ভাই, হয়তো ভিতরে নিয়ে বলবে পরে জানাবে।
।
৮ম জন--হ্যাঁ,ভাই পরে জানানো কথা বলে নিজেদের লোকদেরই চাকরিতে রাখবে।
।
৯ম জন--হ্যাঁ,ভাই এই সব ইন্টারভিউ তো শুধু নাম করার জন্য।
।
১০ম জনঃ আপনারা একটু চুপ করবেন।
।
সবাই একসাথে বলে উঠলো কেন চুপ করবো।
।
ওদের সবার কথায় আকাশ সামনে তাকায়।
।
১০ম জন--সবার উদ্দেশ্য বলে উঠলো যখন আপনারা সবাই জানেন যে কোম্পানি তে ঘুষ আর নিজের লোক ছাড়া কোম্পানিগুলো তে employer নিবে না তাহলে আপনারা কেন আসছেন ইন্টারভিউ দিতে।সব সময় এটা ভাববেন আমি যদি এই কোম্পানিতে চাকরি পাই তাহলে আমি এই কোম্পানির জন্য কি করতে পারবো সবসময় এটা ভাববেন।কিন্তু এনারা ইন্টারভিউ কখন নিবে সেই কখন থেকে দাঁড়িয়ে আছি।
।
মেয়েটা কথা শেষ না হতেই আকাশ লাইন থেকে বের হয়ে মেয়েটাকে দেখে।
আকাশ ভাবে মেয়েটা তো ঠিকই বলেছে যদিও আকাশের কোম্পানিতে ট্রেলেন্ট লোক নেওয়া হয়।তাই আকাশ লাইন থেকে বের হয়ে ম্যানেজিং ডিরেক্টর রুমে ফোন করে আর আজকের ইন্টারভিউ দিতে আসা সকল লোককে একটা রুমে যেতে বললেন ওখানেই নাকি একসাথে সবার ইন্টারভিউ নেওয়া হবে।
।
সেজন্য সবাই একটা রুমে চলে যায় আর সবাই গিয়ে ওখানে বসে পড়ে।
একজন লোক এসে আপনাদের আর মাএ ৫ মিনিট পর ইন্টারভিউ নেওয়া হবে।
বলে লোকটি চলে যায়।
।
আকাশ ওখান থেকে একটা মেয়েকে সিলেক্ট করে।।
।
আপনারা হয়তো বুঝতে পেরেছেন আকাশ কার কথা বলছে আর যদিও না বুঝে থাকেন তাহলে আবারও বলছি ওই ১০ম নাম্বারে মেয়েটি।
।
ম্যানেজারঃ আপনাদের ইন্টারভিউ নেওয়া শেষ।
।
সামনে বসে থাকা একটা লোক দাঁড়িয়ে থেকে বললো কখন আমাদের ইন্টারভিউ নেওয়া হলো।
।
ম্যানেজারঃ আপনারা যখন লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন তখন।
।
মিথ্যে বলছেন আপনারা আমাদের মধ্যে তো কেউই ইন্টারভিউ দিতে যাই নি।তাহলে আপনারা ইন্টারভিউ নিলেন কখন।
।
ম্যানেজারঃ দেখুন এই ব্যাপারে আমি কিছুই বলতে পারবো না আপনাদের যা বলার আমাদের স্যার বলবেন।
।
সবাই তাহলে ডাকুন আপনার স্যারকে।আমরা জানতে চাই ওনি ইন্টারভিউ নিলেন কিভাবে।
।
ম্যানেজারঃ আপনারা বসুন ওনি এখনই এসে পড়বে।
।
একটু পর আকাশ ওই রুমে আসে।আকাশকে দেখে ওদের মধ্যে অনেকেই অবাক হয়, কেননা ওদের মধ্যে অনেকেই জানে আকাশও ওদের মতো এখানে চাকরির জন্য এসেছে।
।
কিছু লোক বলে উঠলো আরেহ ওনিও তো আমাদের মত ইন্টারভিউ দিতে এসেছে।তাহলে কি আপনারা ওনাকে চাকরি দিয়েছেন।
।
ম্যানেজারঃ আপনারা ভুল করছেন,ওনি এই কোম্পানিতে চাকরির জন্য আসেনি বরং চাকরি দিতে এসেছেন আর ওনি হচ্ছে এই কোম্পানির চেয়ারম্যান।
।
সবাই আচার্য হয়ে কি বলছেন কি আপনি।
।
ম্যানেজারঃ হ্যাঁ আমি ঠিক বলছি আর ওনিই তখন আপনাদের সাথে দাঁড়িয়ে থেকে আপনাদের ইন্টারভিউ নিয়েছেন।
।
কিন্তু ওনি তো আমাদের কিছু জিজ্ঞেস করেনি।
।
ম্যানেজার ঃ এই ব্যাপারে আমি কিছু জানি এখন আপনাদের মাঝে ওই ব্যক্তির নাম বলা হবে যিনি এই ইন্টারভিউতে সিলেক্ট হয়েছেন।
।
এই দিকে সবাই অধির আগ্রহে বসে আছে আর সবার দৃষ্টি এখন আকাশের দিকে।
।
আকাশঃ আমার হাতে বেশি সময় নেই তাই আমি আজকে যাকে আমার কোম্পানিতে সিলেক্ট করেছি তার নাম হলো শাহিনা।
।
লোকজন স্যার আপনি আমাদের কেন সিলেক্ট করলেন না।
।
আকাশঃ কারণ তোমরা অনেকে অনেক কিছু বলছো কিন্তু এই মেয়েটি শুধু এটাই বলেছে ও যদি এই কোম্পানিতে চাকরি পায় তাহলে ও এই কোম্পানির জন্য কি করতে পারবো।
So congress Shahina.
।
শাহিনাঃ ধন্যবাদ স্যার।
।
আকাশ ঠিক আছে।আর ম্যানেজার সাহেব ওকে appointment letter দিয়ে দিবেন আর এদের সবাইকে যেতে বলেন আর হ্যাঁ আজকে যারা এই কোম্পানিরতে চাকরির জন্য এসেছে তারা যেন আর কখনো এই কোম্পানিতে Apply করতে না পারে সেজন্য এদের apply Block করে দিবেন।
এসব কথা বলে আকাশ বের হয়ে ওর আব্বুর সাথে দেখা করে।
।
শাহাজাহান ঃ ইন্টারভিউ নেওয়া শেষ হলো।
।
আকাশঃ হ্যাঁ,আব্বু।
।
শাহাজাহান ঃ কয়জন কে সিলেক্ট করলে।
।
আকাশঃ একজনকে।
।
শাহাজাহান ঃ শুধু একজনকে কেন আর বাকিরা কি করছে।
।
আকাশঃ তুমি হয়তো জানো আব্বু আমি এমনিতে কোন কাজ করি না।
।
শাহাজাহান ঃ আমি জানি আকাশ।
।
আকাশঃ আমার দেরি হয়ে গেছে এভার আসি।
বলে আকাশ অফিস থেকে বের হয়ে আসে।
আর গাড়ি করে তিথিদের বাড়িতে চলে আসে আর ওর সব সিকিউরিটিতে চলে যেতে বললো ওরাও চলে গেল।আকাশ গিয়ে ইরাকে খুঁজতে থাকে আর ইরার পাশে দাঁড়ায়।
।
ইরাঃ এই তোর এতক্ষণ লাগলো কেন।
।
আকাশঃ স্বরি মেডাম একটু দেরি হয়ে গেছে।
।
ইরাঃ আর একটা কথাও বলবি না।
।
আকাশ এখনো চুপ করে আছে।
এইদিকে তিথি বলে উঠে কি হচ্ছে ইরা ওনি তোর সিকিউরিটি সব ব্যবস্থা করেই গেছে।তাহলে এভাবে বকার কি আছো।
।
ইরাঃ থাক তোকে আর ওর হয়ে সাফাই গাইতে হবে না।
।
তানুঃ এই মেয়ে তোমার এত দেমাগ কিসের। কাউকে মানুষ বলে কি মনে করো না।
।
ইরাঃ তিথি তোর বান্ধবীকে থামতে বল,তোর বান্ধবী কিন্তু আমাকে রীতি মত অপমান করছে আর এরকম হতে থাকলে আমি এই বিয়ে বাড়ি থেকে চলে যাবো।
।
তিথিঃ দেখ এমনটা করিছ না আমি ওর হয়ে তোর কাছে মাপ চাইছি তবুও তুই যাছ না আব্বু-আম্মু শুনতে পেলে অনেক কষ্ট পাবে।
।
ইরাঃ ঠিক আছে। যাবো না কিন্তু তোর বান্ধবীকে সাবধান করে দিবি কথাটা বলে বিরক্ত নিয়ে উঠে গেল।
।
তানুঃ স্যার কোথায় গিয়েছিলেন।
।
আকাশঃ অফিসে কিছু লোক নিয়োগ দিয়ে ছিলাম ওখানে ইন্টারভিউ নিতে গিয়েছিলাম।ওখানকার সব কাজ শেষ করে এখন আসলাম।
।
তিথিঃভাইয়া আমার একটা উপকার করতে পাবেন।
।
আকাশঃ দেখ তুমি আমার বোনের মত কি করতে হবে বল।
।
তিথিঃ আমার একটা বন্ধু আছে মাস্টার্স পাশ করে এখনো বেকার ঘুরছে, ঘুষ না দেওয়া কারণে চাকরি হচ্ছে না।তাই আপনি যদি একটু
।
আকাশঃ ওই বুঝতে পেরেছি এই ব্যাপার ডাকো তাকে আমি একটু কথা বলি।
।
তিথি আমাদের পিঁছনে থাকা কয়েকটা ছেলের থেকে একটা ছেলেকে ডাক দেয়।এই দিকে আয়।
।
ছেলেটিঃ কিরে তিথি আমাকে ডেকেছিলি।আর এনাদের তো আগে কখনো দেখি নি।
।
তিথিঃ হ্যাঁ,পরিচয় করিয়ে দেই ভাইয়া ওর নাম রাকিব।তানুর মত ও আমার ফ্রেন্ড।
।
রাকিবঃ হ্যালো ভাইয়া,কেমন আছেন।
।
আকাশঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো।তুমি?
।
রাকিবঃআলহামদুলিল্লাহ ভালো, ভাইয়া আপনাকে তো চিনি না।
।
তিথিঃ ওনি হচ্ছে...
।
আকাশ তিথিকে থামিয়ে দিয়ে তোমার নাকি চাকরির প্রয়োজন।
।
রাকিবঃ হ্যাঁ,কিন্তু টাকার অভাবে ঘুষ না দেওয়ার কারণে কোথাও চাকরি হচ্ছে না।
।
আকাশঃ ঠিক আছে, এই নাও কার্ড আর এখনই এই ঠিকানায় তোমার সব সাটিফিকেট নিয়ে যাও আর এই নাও আমার নাম্বার ওখানে রিসেফশনে গিয়ে আমাকে ফোন দিবে।
।
রাকিবঃ কিন্তু ভাইয়া আপনার পরিচয়।
।
আকাশঃ তোমার না জানলেও চলবে।
।
রাকিবঃ আচ্ছা ভাইয়া আপনার নাম্বারটা দেন।
।
আকাশঃ 0187*******.তাড়াতাড়ি যাও আর যেভাবে বলছি ওখানে গিয়ে কিন্তু আমাকে ফোন করতে ভুলবে না আর অফিসে ডুকতে কোন সমস্যা হলে অবশ্যই আমাকে জানাবে।
।
রাকিবঃ ঠিক আছে, আমি তাহলে এখনই যাচ্ছি।
।
রাকিবঃ তিথি তাহলে আমি যাই।
।
তিথিঃ সাবধানে যাবি।
।
রাকিবঃ ঠিক আছে।
।
তিথিঃ সত্যি ভাইয়া আপনি আজকে ওর জন্য যা করলেন,ওর অভাবের সংসার।
।
তানুঃ তুই কিছু চিন্তা করিছ না দেখবি ওই ছেলেটির চাকরি হয়ে যাবে।।
।
তিথিঃ তাই যেন হয়।
।
এই দিকে রাকিব আকাশের দেওয়া ঠিকনায় আসে কিন্তু অফিসের গেইট দিয়ে রাকিবকে ডুকতে দিচ্ছে না।
।
সিকিউরিটি ঃ একটু আগে ইন্টারভিউ নেওয়া শেষ হয়ে গেল এখন আর কাউকে ডুকতে দিতে পারি না।ম্যানেজারের অডার আছে।
।
রাকিবঃ চলে আসতে যাবে তখনই আকাশের কথা মনে পড়ে আর আকাশকে ফোন করে।
।
আকাশ ঃ হ্যালো কে বলছেন।
।
রাকিবঃ আমি রাকিব,কয়েক ঘন্টা আগে আপনি ইন্টারভিউ দিতে পাঠিয়েন কিন্তু আমাকে তো ভিতরে ডুকতে দিচ্ছে না।
।
আকাশঃ ওদের কাছে ফোনটা দাও।
।
এরপর আকাশ সিকিউরিটি দের বলে আর ওরা রাকিবকে ভিতরে ডুকতে দেয়।
রাকিব আকাশের কথা মত রিসেপশনের কাছে যায়।
।
রিসেপশনঃ আমি কোন সাহায্য করতে পারি।
।
রাকিবঃ হ্যাঁ,আমি এখানে ইন্টারভিউ দিতে এসেছি।
।
রিসিপশন ঃ স্বরি,ইন্টারভিউ সময় তো শেষ,তাছাড়া লোকও নেওয়া হয়েছেছে।
।
তখনই রাকিব আকাশকে ফোন দেয়
।
রাকিবঃ ভাইয়া এখানে তো ইন্টারভিউ লোক নেওয়া শেষ।
।
আকাশঃ রিসিপশনে থাকা মেয়েটা কাছে মোবাইল দাও।
।
রাকিবঃ ঠিক আছে দিচ্ছি,মেডাম এই দিন কথা বলুন।
।
আকাশ রিসেপশনের থাকা মেয়েটার সাথে কথা বলে আর সব কিছু বুঝিয়ে বলে।
।
মেয়েটিঃ ঠিক আছে আমি সব ব্যবস্থা করে দিচ্ছি আপনি কিছু চিন্তা করবেন না।
বলে ফোনটি রেখে দেয়।
।
রাকিবঃ মেডাম ওনি কি বললো।
।
মেয়েটিঃ আপনি ওনাকে কি ভাবে চিনেন।আপনারা কি কোন ভাবে আগে থেকেই পরিচিত।
।
রাকিবঃ না আমাদের বিয়ে বাড়িতেই আমার বান্ধবী ওনার সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল।
।
মেয়েটি ঃ আচ্ছা আপনি এখানে বসুন আমি ম্যানেজার সাথে কথা বলে আসছি।
ম্যানেজার রুমে গেল।
।
মেয়েটি ঃ স্যার এই নিন ফাইল।
।
ম্যানেজারঃ কিসের ফাইল এটা।
।
মেয়েটিঃ স্যার, একটা ছেলে এসেছে ইন্টারভিউ দিতে।
।
ম্যানেজরঃ ইন্টারভিউ তো শেষ।তুমি ওই ছেলেটা বলো নি।
।
মেয়েটিঃ আকাশ স্যার ওই লোকটাকে পাঠিয়েছে বলছে তাকে যেন চাকরিটা দেওয়া হয়।
।
ম্যানেজার ঃ ঠিক আছে, চল।
ম্যানেজার রাকিবের কাছে গেল আর বলো তুমিই কি রাকিব।
।
রাকিবঃ জি, স্যার।
।
ম্যানেজার ঃস্যার যখন তোমাকে পাঠিয়েছে তখন আমি আর সেখানে কি করবো তুমি কালকে এসে appointed letter টা নিয়ে যেও।
।
রাকিবঃ কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ
দিবো স্যার। আমি অনেক কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিয়েছি কিন্তু টাকার জন্য চাকরি পাইনি।
।
ম্যানেজারঃ ধন্যবাদ লাগবে না।তুমি এখন আসতে পারো।
।
রাকিবঃ কিন্তু স্যার আমার ইন্টারভিউ নিবেন না।
।
ম্যানেজারঃ লাগবে না তোমার ইন্টারভিউ তোমাকে যিনি পাঠিয়েছে ওনিই বুঝে নিবে।এখন তুমি আসতে পারে।
।
রাকিব অফিস থেকে বের হয়ে ওর বাবা -মাকে ওর চাকরি হওয়ার ব্যাপারে বলে,ওনারা অনেক খুশি হয়।রাকিব ওখান থেকে বিয়ে বাড়িতে চলে আসে।আর এসেই তিথিকে খুঁজে বের করে।
।
তিথিঃ কিরে, এত তাড়াতাড়ি চলে এলি যে
আর তোর চাকরিটা হয়েছে।
।
রাকিবঃ অনেকটা মন মরা নিয়ে তিথি আমার চাকরিটা..........