আসসালামু আলাইকুম,,
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম পরম করুনাময় মহান আল্লাহ তাআলার নামে শুরু করতেছি,,
সালাত মহান আল্লাহর কাছ থেকে আমাদের জন্য একটি বড় নিয়ামত,, কোন ব্যক্তি যদি নিয়মিত সালাত আদায় করে তাহলে মহান পাক রব্বুল আলামীন তাকে দুনিয়া ও আখেরাতে অশেষ শান্তি দান করেন,, তার জন্য ইহ কালে এবং পরকালে অশেষ শান্তি আর রহমত দান করে রেখেছেন।আমরা জানি মহান পাক রাব্বুল আলামিন আমাকে বা আমাদের দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন একমাত্র তার এবাদত করার জন্য এবং তাহার গোলামী করার জন্য,,আমরা শুধুমাত্র আমাদের রবের গোলামী করবো , আমরা প্রত্যেক দিন পাঁচ রাকাত নামাজ পড়ার চেষ্টা করব। সবসময় ইবাদত-বন্দেগিতে থাকার চেষ্টা করব,, যে ব্যক্তি আল্লাহ তাআলার এই বিধান মেনে না চলবে তার জন্য ইহ কালে এবং পরকালে অশেষ কষ্ট যাতনা রয়েছে।যা সে মৃত্যুর পর এবং মৃত্যুর আগেই উপলব্ধি করতে পারবে,, শয়তান আমাদের সবসময় তার দিকে নেয়ার চেষ্টা করে। আমরা যেন শয়তানের প্ররোচনায় না পড়ে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে,,আমরা নবীজির সুন্নতকে মেনে চলবো। নবীজি যা আদেশ দিয়েছেন যা নিষেধ করেছেন আমরা সবকিছু মেনে চলবো,, আমরা যদি ঠিকমতো নবীজি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর কথামতো চলি তাহলে আমরা দুনিয়া ও আখেরাতে অনেক শান্তি পাব,, যা আমাদের জান্নাতে নিয়ে যেতে পারবে,, আমরা প্রত্যেক মুসলমান চাই যেন আমাদের মৃত্যুর পর আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ ঠিকানা জান্নাত হোক।আমরা যেন প্রত্যেক দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পারি আল্লাহ যেন আমাদের সেই তৌফিক দান করেন। আমরা যেন সবসময় পবিত্র থাকতে পারি সেই তৌফিক দান করেন যেন আমাদের মহান পাক রাব্বুল আলামিন।ইয়া রাব্বুল আলামিন আমরা অনেক গুনা করেছি মাবুদ আমাদের তুমি মাফ করে দাও,,আমরা তোমার সাথে অনেক বেয়াদবি করেছি মাবুদ অনেক গুনা করে ফেলেছি তুমি ছাড়া আমাদের আর কেউ নাই মাবুদ আমরা বুঝতে পেরেছি এটা আল্লাহ তুমি আমাদের মাফ করে দাও ,, আমিন।
আমি একজন সাধারন মানুষ আমার ভুল হতেই পারে।প্লিজ কেউ কিছু মনে করবেন না।
সুন্দর কথাগুলো লিখার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ মহান। আমাদের নিয়মিত সালাত আদায়ের নির্দেশ তারই। আমরা যদি ৫ওয়াক্ত সালাত নিয়মিত আদায় করি তো পরকালে ভালো ফলাফল পাবো ইনশাল্লাহ