জামালপুর জেলার এক অজপাঁড়াগায় জন্ম গ্রহন করে ছিলেন তিনি।তার বাবা ছিলেন দারিদ্র্য কৃষক,আট ভাই বোন ছিলেন তারা।মায়ের কাছে পড়ালেখার হাতে খড়ি কিন্তুু দারিদ্র্যতার কারনে তৃতীয় শ্রেণি তে উঠার পর পড়া বন্ধ হয়ে যায়।তিনি বাল্যকালে রাখাল ছিলেন।সকালে উঠে গরু চরাতে চলে যেতেন গরুর দুধ বিক্রি করে আট টাকা দিয়ে প্রথম তিনি একটা দোকান দেন।এতো সময় যার কথা বললাম তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভ'নর আতাউর রহমান।
বাড়ির পাশের স্কুলে নাটক এর অনুষ্ঠান হচ্ছিল তার বড় ভাইয়ের সাথে অনুষ্ঠান দেখতে যান এতোটাই দারিদ্র্য ছিলেন যে পড়ে যাওয়া মত জামা ছিল না। সেখানে যাওয়া পর তিনি সবাইকে দেখে ভাবেন যদি আমিও এমন হতে পারতাম।ফেরার পথে তার ভাইকে বলেন তিনি আবার পড়া শোনা করবেন তার ভাই পড়ের দিন যায়ে হেড স্যারের সাথে কথা বরেন তাকে তৃতীয় শ্রেণী তে পরিক্ষা দেওয়ার সুযোগ দিতে বলেন তিনি বলেন সবাই কে দিয়ে সব কিছু হয় না অনেক কষ্টে রাজি করান। তিন মাস সহপাঠীর বাড়ি থেকে পড়াশোনা করে পরিক্ষা দেন আর মনের মধ্য স্যারের বলা কথা মনে করে পড়তে থাকেন পরিক্ষা তে প্রথম হন। তার বাবা একটা খাসি বিক্রি করে তাকে বই কিনে দেন। গ্রামের মফিজ চাচার বাড়ি থেকে পড়ে পড়াশোনা করেন যখন সপ্তম শ্রেণি তে উঠেন তখন ক্যাডেট কলেজ পড়ার চান্স পান কিন্তুু ভাইবা দিতে যাবে কিন্তুু কোনো জামা প্যান্ট ছিল না তার ধার করে ভাইভা দিতে যান মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট এ।ভতি' হন সেখানে কিন্তুু বেতন ছিল ১৫০ টাকা ১০০ টাকা বৃওি ফ্রি কিন্তুু ৫০ টাকা দিতে হবে কোনো উপায় না পেয়ে স্কুলের ফয়েজ স্যার কে সব বলেন তিনি তাকে হাটে নিয়ে যান এবং সাহায্য উটায় ১৫০ টাকা যোগার করে দেন তাই নিযে ঢাকা যান। কলেজের অধ্যক্ষ দেখা করতে আসে তার সাথে তখন তিনি তাকে সব বলেন এবং বেতন ফ্রি করে দেয় এর পর আর তাকে পিছন ফিরে তাকাতে হয় নাই।
আমাদের জীবনে যখন দূঃখ আসে তখন াআমরা ভাবি যে আমাদের মত কষ্টে কেউ নেই কিন্তুু আমরা যদি বিখ্যাত ব্যক্তি দের জীবনি দেখি তাহলে দেখতে পাব আমাদের থেকে তাদের জীবনে বেশি কষ্ট ছিল।একজন রাখাল ছেলে যদি অদ্যম জেদ আর ইচ্ছা নিয়ে গভ'নর হতে পারেন তাহলে আপনি কেন পারবেন না। আপনিও পাারবেন শুধু অদ্যম জেদ ইচ্ছা, ধয্য' ধরে লক্ষ্যর পিছনে ছুটতে হবে।পরিস্থিতি যেমন ই হোকনা কেন নিজের লক্ষ্য থেকে সরে যাবেন না যত সময় পযন্ত তা পূরণ না হয়।