২০০৯ সালের আগস্টে ইয়াহুর প্রকৌশল বিভাগের প্রাক্তন সহ-সভাপতি ব্রায়ান অ্যাক্টন একটি ইন্টারভিউয়ের জন্য ফেসবুক-এ প্রবেশ করেছিলেন। সেখানে তাকে বিশ্রীভাবে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। তারপর তিনি বাড়িতে ফিরে গিয়ে নিজের প্রত্যাখ্যান সম্বন্ধে টুইট করেন এবং তার জীবন নিয়ে এগোনোর সিদ্ধান্ত নেন।
এক মাসের ব্যবধানে, টুইটার এবং ফেসবুকের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরে, তিনি যৌথভাবে ক্লাউড-ভিত্তিক মেসেজিং পরিসেবাগুলোর কিংপিন "হোয়াটসঅ্যাপ"-এর উদ্ভাবন করেন।
২০১৪ সালে তাকে ফেসবুকে ফিরিয়ে আনতে মার্ক জাকারবার্গকে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে হয়।
একদিন বিজ্ঞানীরা লুকোচুরি খেলছেন। আইনস্টাইন চোর। সবাই লুকালো কিন্তু নিউটন লুকালো না। সে মাটিতে 1 মিটার দৈর্ঘ্যের একটি বর্গক্ষেত্র এঁকে তার উপর দাড়িয়ে রইল।
স্বাভাবিকভাবেই আইনস্টাইন এসে নিউটনকে ছুয়ে বলল, "নিউটন তুমি ধাপ্পা।"
নিউটন বলল, "ভুল!! তুমি দেখ আমি 1 বর্গ মিটার ক্ষেত্রের উপর দাড়িয়ে আছি। অর্থাৎ আমি এখন "নিউটন/বর্গ মিটার"।
আর আমরা জানি যে,
1 বর্গমিটার ক্ষেত্রের উপর 1 নিউটন বল প্রয়োগ
করলে যে চাপ হয় তাকে 1 প্যাসকেল বলে। অর্থাৎ
"আমি এখন নিউটন নই আমি এখন প্যাসকেল।"
.
.
.
.আইনস্টাইন অজ্ঞান।
শহীদ টিপু সুলতানের রকেট
___________________
🚀
ভারতের এই সুলতানের ছবির কথা উল্লেখ করেছিলেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি তথা বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আব্দুল কালাম আজাদ। এক বিশেষ ট্রেনিং প্রোগ্রামের জন্য তিনি গিয়েছিলেন নাসায়। সব শেষে তিনি যান ইস্ট কোস্ট, ভার্জিনিয়ার ওয়ালপ আইল্যান্ডে। সেখানে রয়েছে নাসার ‘ওয়ালপ ফ্লাইট ফেসিলিটি’। এই সেন্টারেই হয় নাসার সাউন্ডিং রকেট প্রোগ্রাম।
নাসার ওই সেন্টারের দেওয়ালে একটি ছবি চোখে পড়ে তাঁর। একটি আঁকা ছবি। যেখানে কয়েকজন সেনা রকেট লঞ্চ করছে। কিন্তু এটা দেখেই অবাক হয়েছিলেন যে যারা রকেট লঞ্চ করছে তারা কালো চামড়ার মানুষ। বেশ কয়েকদিন ধরে ছবিটি তাঁকে আকর্ষণ করছিল। একদিন ছবিটির কাছে যান সেটি খুঁটিয়ে দেখতে। ভালভাবে দেখেন, ছবিটিতে আঁকা রয়েছে, ব্রিটিশ আর্মির সঙ্গে লড়াই করছেন টিপু সুলতান। আব্দুল কালাম লিখেছেন, ”যে ঘটনার কথা টিপুর নিদেশও ভুলে গিয়েছে।” অথচ নাসায় রকেটের উদ্ভাবক হিসেবে সম্মানিত হচ্ছেন এক ভারতীয়।
পিতা হায়দার আলির মৃত্যুর পর মহীশুরের মসনদে বলেন টিপু সুলতান৷ ব্রিটিশদের সঙ্গে অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করে লড়েছিলেন তিনি বলে ইতিহাস জানায়৷ তিনিই প্রথম সুলতান, যিনি সেনাকে অত্যাধুনিক সমর কৌশল শিখিয়েছিলেন৷ অষ্টাদশ শতকেই প্রথম ব্যবহার করেছিলেন রকেট৷ এই রকেটগুলি দিয়ে প্রায় ২ কিমি দূরের লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করা যায় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷ রকেটের ভিতরে থাকত ধারাল তলোয়ার। সেটাই উড়ে গিয়ে আঘাত করতে পারত শত্রুপক্ষকে। এই অস্ত্র মাইসোরিয়ান রকেট নামেও পরিচিত