এখন তো করোনার জন্য বলতে গেলে বের হওয়াই হয় না।এমনকি বাজারটাও ৩/৪ দিনের একবারে করি।ইন্টারে পড়াকালীন একবার ময়নট ভ্রমণে গিয়েছিলাম,মাওয়ার কাছাকাছি।
তো সকাল সকাল বের হওয়ায় কেউই বাসায় নাস্তা করতে পারি নি।এলাকা থেকেই নাস্তা করে গুলিস্তান থেকে বাসে উঠি।আর কথায় আছে যত লোক ততো মত।দুপুরের খাবার নিয়ে সবার মধ্যে লেগে গেল বিরাট হট্টগোল।দুপুরের খাবারের জন্য রেখেছিলাম ২০০-২৫০/= টাকা।
তো কেউই এক মতে আসতে পারছিলাম না সকালের নাস্তার ব্যাপারে।কেউ বলছে ভাত,গরুর মাংস,ডাল,সবজি(টাকা উসুলের জন্য)।আসলে এমন কিছু মানুষ ছিল যারা ফার্স্ট টাইম আমাদের সাথে ট্যুরে যাচ্ছিল।আর আমি ছিলাম সকালে খিচুড়ি এর পক্ষে।কারন মাওয়ার আশেপাশে গিয়ে খিচুড়ি আর ইলিশ না খেলে ট্যুর টাই বৃথা।
তো যে যার মত খাবার নিলাম।আমার খেতে সমস্যা হয় নি।ঠিকঠাক মতোই খাওয়া হলো।আর মাছটা ভালই তাজা ছিল।আর অই প্রথম কখনো ভর্তা আর আচার টেস্ট করি।
খাবারটা ওভারওল ভালোই ছিল।কিন্তু সমস্যা হইছে যারা ভাত+গরুর মাংস নিয়েছিল।একে তো ঝাল তার সাথে ঝোল বেশি নিয়েছিল টাকা উসুলের জন্য🤣 আর সাথে রোদ+গরম তো আছেই।ওদের খাওয়ার পর দেখি চোখ,মুখ লাল হয়ে গেছে।
সারাজীবনের জন্য একটা শিক্ষা পেয়েছে।আর আমি পদ্মার ইলিশের স্বাদ পেলাম।সবমিলিয়ে ট্যুর+খাওয়া ভালোই ছিল।
ধন্যবাদ।
অসাধারণ হয়েছে। মিনি কক্সবাজার (মৈনটঘাট) আমি অনেকবার গিয়েছি যেহেতু আমার বাসা তার কাছাকাছি। অনেক সুন্দর একটা স্থান।