তাজমহল বাংলাদেশ

5 17
Avatar for Jahura99
4 years ago

তাজমহল বাংলাদেশ হল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে ১০ মাইল পূর্বে পেরাব, সোনারগাঁওয়ে অবস্থিত প্রকৃত তাজমহল (ভারতের আগ্রায় অবস্থিত একটি মুঘল নিদর্শন) এর একটি হুবহু নকল বা অবিকল প্রতিরুপ। তাজমহল বাংলাদেশের মালিক আহসানুল্লাহ মনি একজন ধনবান চলচ্চিত্র নির্মাতা, তিনি ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে তার 'তাজমহলের কপিক্যাট সংস্করণ' প্রকল্পের ঘোষণা করে। প্রকল্পটির জন্য ব্যয় হয়েছে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা এবং এটি রাজধানী ঢাকা ২০ মাইল উত্তর পূর্বে সোনারগাঁওয়ের পেরাবে নির্মিত হয়। এটি নির্মাণের কারণ হিসেবে তিনি জানান “এই তাজমহলের রেপ্লিকাটি তৈরী করা হয়েছে যেন তার দেশের দরিদ্র মানুষ যাদের ভারত গিয়ে প্রকৃত নিদর্শন দেখার সামর্থ্য নেই তারা যেন তাজমহল দেখার স্বপ্ন পূরন করতে পারেন নিজের দেশে থেকেই”।[১]

সৃষ্টির ঘটনায় ভারত ক্ষুব্ধ হয় বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস থেকে জানানো হয় আহসানুল্লাহ মনিকে প্রকৃত তাজমহলের (৩০০ বছরের ও বেশি পুরোনো) মেধাস্বত্ব লংঘন করার দায়ে অভিযুক্ত করা হবে।[২]

২০০৩ সালে সালে এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়, তবে মনি বলেন যে তিনি ১৯৮০ সালে ভারতের আগ্রায় সত্যিকারের তাজ পরিদর্শন করার সময় তার মাথায় এই ধারণাটি এসেছিলেন। তিনি বলেন যে বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী দারিদ্র্যসীমার নিচে রয়েছে , তাঁদের আসল জিনিসটি দেখার জন্য ভারতে ভ্রমণের সামর্থ্য নেই। "সবাই তাজমহল দেখার স্বপ্ন দেখে তবে খুব কম সংখ্যক বাংলাদেশী ভ্রমণ করতে পারে কারণ তাদের পক্ষে এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল"। মনি ১৯৮০ সালে তাজ মহল দেখেন ও পরে আরো ৬ বার দেখেন। তিনি এর উপর এতটাই মোহিত হয়েছিলেন যে তিনি একদল স্থপতি নিয়োগ করেন এবং তাজ মহলের আকার মাপের জন্য তাদের ভারতে প্রেরণ করেন। তিনি বলেন: “আমি মূল তাজের মত একই মার্বেল এবং পাথর ব্যবহার করেছি। আমরা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেছি, এজন্য সময় কম লেগেছে। তা না হলে এটি সম্পন্ন করতে ২০ বছর এবং ২২,০০০ শ্রমিক লাগত ”।

4
$ 0.00

Comments

ক্ষুব্ধ হয় বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস থেকে জানানো হয় আহসানুল্লাহ মনিকে প্রকৃত তাজমহলের (৩০০ বছরের ও বেশি পুরোনো) মেধাস্বত্ব লংঘন করার দায়ে অভিযুক্ত করা হবে।[২]

২০০৩ সালে সালে এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়, তবে মনি বলেন যে তিনি ১৯৮০ সালে ভারতের আগ্রায় সত্যিকারের তাজ পরিদর্শন করার সময় তার মাথায় এই ধারণাটি এসেছিলেন। তিনি বলেন যে বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী দারিদ্র্যসীমার নিচে রয়েছে , তাঁদের আসল জিনিসটি দেখার জন্য ভারতে ভ্রমণের সামর্থ্য নেই। "সবাই তাজমহল দেখার স্বপ্ন দেখে তবে খুব কম সংখ্যক বাংলাদেশী ভ্রমণ করতে পারে কারণ তাদের পক্ষে এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল"। মনি ১৯৮০ সালে তাজ মহল দেখেন ও পরে আরো ৬ বার দেখেন। তিনি এর উপর এতটাই মোহিত হয়েছিলেন যে তিনি একদল স্থপতি নিয়োগ করেন এবং তাজ মহলের আকার মাপের জন্য তাদের ভারতে প্রেরণ করেন। তিনি বলেন: “আমি মূল তাজের মত একই মার্বেল এবং পাথর ব্যবহার করেছি। আমরা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেছি, এজন্য

$ 0.00
4 years ago

nice good

$ 0.00
4 years ago

Nice

$ 0.00
4 years ago