আজ ১০ অক্টোবর,
স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস
একজন নারী আমার মা, আমার বোন, আমার স্ত্রী, আমার কন্যা, আমার বন্ধু, তাদের যে কোন খারাপ কিছু থেকে রক্ষা করার জন্য সচেতন করা আমার আপনার সবার দায়িত্ব, হোক আপনি নারী কিংবা পুরুষ। আসুন কাছের মানুষদের এই মরণ ব্যাধি ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচাতে সচেতন করি, যা আমাদের দেশে আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়ে গেছে।
‘স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস’, দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘স্থূলতা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।’ দেশে ৮ম বারের মতো পালিত হচ্ছে দিবসটি। স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়াতে ২০১৩ সাল থেকে বেসরকারিভাবে দিবসটি উদ্যাপিত হয়ে আসছে।
বাংলাদেশে দিন দিন স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। এ ব্যাধির শিকার হয়ে প্রতিবছর প্রাণ হারাচ্ছেন হাজারো নারী। সাধারণত চিকিৎসকের কাছে যেতে অনীহা, নিজের ও পরিবারের অবহেলার কারণেই এর প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
চিকিৎসকরা বলছেন, ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই সচেতনতা ও সময়মতো চিকিৎসা বাঁচিয়ে তুলতে পারে রোগীকে এবং দিতে পারে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন।
বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ১২ হাজার নারী নতুন করে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। মৃত্যু হয় প্রায় ৭ হাজার জনের।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে ১৫ লক্ষাধিক নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন এবং প্রতি লাখে ১৫ জন মারা যান।
বয়স বেশি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নারীদের ক্ষেত্রে এ রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। বিশ্বায়নের প্রভাবে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনও এ রোগের জন্য অনেকটা দায়ী। দেশে অধিকাংশ নারী স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, সামাজিক ও ধর্মীয় কারণে শেষ পর্যায়ে (চতুর্থ পর্যায়) ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। যখন রোগীকে আর কোনোভাবেই বাঁচানো সম্ভব হয় না।একজন নারী আমার মা, আমার বোন, আমার স্ত্রী, আমার কন্যা, আমার বন্ধু, তাদের যে কোন খারাপ কিছু থেকে রক্ষা করার জন্য সচেতন করা আমার আপনার সবার দায়িত্ব, হোক আপনি নারী কিংবা পুরুষ। আসুন কাছের মানুষদের এই মরণ ব্যাধি ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচাতে সচেতন করি, যা আমাদের দেশে আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়ে গেছে।
‘স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস’, দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘স্থূলতা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।’ দেশে ৮ম বারের মতো পালিত হচ্ছে দিবসটি। স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়াতে ২০১৩ সাল থেকে বেসরকারিভাবে দিবসটি উদ্যাপিত হয়ে আসছে।
বাংলাদেশে দিন দিন স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। এ ব্যাধির শিকার হয়ে প্রতিবছর প্রাণ হারাচ্ছেন হাজারো নারী। সাধারণত চিকিৎসকের কাছে যেতে অনীহা, নিজের ও পরিবারের অবহেলার কারণেই এর প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
চিকিৎসকরা বলছেন, ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই সচেতনতা ও সময়মতো চিকিৎসা বাঁচিয়ে তুলতে পারে রোগীকে এবং দিতে পারে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন।
বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ১২ হাজার নারী নতুন করে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। মৃত্যু হয় প্রায় ৭ হাজার জনের।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে ১৫ লক্ষাধিক নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন এবং প্রতি লাখে ১৫ জন মারা যান।
বয়স বেশি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নারীদের ক্ষেত্রে এ রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। বিশ্বায়নের প্রভাবে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনও এ রোগের জন্য অনেকটা দায়ী। দেশে অধিকাংশ নারী স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, সামাজিক ও ধর্মীয় কারণে শেষ পর্যায়ে (চতুর্থ পর্যায়) ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। যখন রোগীকে আর কোনোভাবেই বাঁচানো সম্ভব হয় না।চিকিৎসকরা বলছেন, ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই সচেতনতা ও সময়মতো চিকিৎসা বাঁচিয়ে তুলতে পারে রোগীকে এবং দিতে পারে সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন।
বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ১২ হাজার নারী নতুন করে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। মৃত্যু হয় প্রায় ৭ হাজার জনের।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে ১৫ লক্ষাধিক নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন এবং প্রতি লাখে ১৫ জন মারা যান।
বয়স বেশি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নারীদের ক্ষেত্রে এ রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। বিশ্বায়নের প্রভাবে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনও এ রোগের জন্য অনেকটা দায়ী। দেশে অধিকাংশ নারী স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, সামাজিক ও ধর্মীয় কারণে শেষ পর্যায়ে (চতুর্থ পর্যায়) ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। যখন রোগীকে আর কোনোভাবেই বাঁচানো সম্ভব হয় না।
আপনি ও আপনার পরিবারের সদস্য সচেতন তো?
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য।