মত প্রকাশের স্বাধীনতার সাথে কারো "ব্যাঙ্গ" চিত্রের প্রদর্শন কীভাবে সভ্যতা হতে পারে, তার উত্তর কিছু 'অসভ্যের' কাছে নিশ্চয়ই আছে। সেই সব অসভ্যদের মাঝে একটি রাষ্ট্রের প্রধান হয়ে "ওয়াল্ড অসভ্য র্যাংকিং"-এ এখন এক নাম্বার স্থানটি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট দখল করে আছেন। যিনি সমগ্র বিশ্বের সার্বজনীন শ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বনবীর "ব্যাঙ্গচিত্রকে" রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় প্রদর্শন করে ইতিহাসে; ইসলাম ও অন্যধর্মের নবী বিদ্বেষের নতুন 'নজির' উপস্থাপন করেছেন।
.
আমাদের হৃদয় ভেংগে যাচ্ছে, অন্তরের রক্তক্ষরণ দেখানো যাচ্ছেনা, কী করা উচিৎ তা বুঝতে না পেরে বুকফেটে কান্না আসছে! শুধুই ভাবছি যত রাগ তাদের, আমাদের নবীজীকে নিয়ে কেনো? বিদ্বেষ কেবল ইসলাম আর মুসলিমদের সাথে কেনো? মত প্রকাশ নামের খড়গ কেবল ইসলামের ধর্মীয় বিধিনিষেধ নিয়ে কেনো?
এসবের নানান উত্তর জানার পরও মন শান্ত হচ্ছেনা, অবিরাম অশান্তি আর দুঃখবোধে বুক ভারী হয়েই যাচ্ছে।
.
শুধু ধৈর্যের সঙ্গে নিজেকে সান্তনা দিচ্ছি একটি আয়াতকে সামনে রেখে, এই সত্যগোপন কারী, নীচ মানষিকতার অধিকারী, ভন্ড সভ্যতার ফেরিওয়ালা, যারা আমাদের নবী ও তার পরিবার তথা মুসলিমদের নিয়ে ব্যাঙ্গ করাকে সভ্যতা আর স্বাধীনতা বলছে, আর তাদের দোসর হয়ে যারা মুনাফিক রুপে চুপকরে তাদের এই ঘৃন্য কাজ দেখছে, তাদের ও তাদের লিডারের পরিনতি অত্যাসন্ন-
" তাদের প্রত্যেকের জন্য ততটুকু আছে, যতটুকু সে গুনাহ করেছে এবং তাদের মধ্যে যে এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে, তার জন্য রয়েছে বিরাট শাস্তি।"
আল কুরআন। সূরা নূরঃ ১১
.
সুতরাং হে ফ্রান্স! আমাদের কলিজার ধন, চোখের পুতলি, আমাদের জীবনের চেয়ে কোটিগুন প্রিয়, রাসূল সা. এর জন্য আমাদের করনীয় খুঁজতে বুঝতে আমাদের সময় লাগলেও, আমার আল্লাহ কিন্তু 'সারী'য়ুল হিসাব'কারী হিসেবে তরিৎ ফায়সালা করতে চূড়ান্ত সক্ষম।
.
নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরা শেষ করে দিওনা। তোমাদের এই স্পর্ধার পরিনতি অত্যাসন্ন। হে আল্লাহ যদি তারা ফিরে না আসে এদের একটাকেও ছেড়ে দেবেন না। একটাকেও না হে আল্লাহ!
.
আর যাদের সক্ষমতা থাকার পরেও রাসূলের অপমানেও চুপকরে আছে, নিজেদের স্বার্থে পদক্ষেপ নিচ্ছেনা, তাদের জন্য শতধীকের সাথে চীর উন্নত মমশীরের কবির দু'টো লাইন-
"রাসূলের অপমানে যদি কাঁদে না তোর মন, মুসলিম নয় মুনাফিক তুই রসূলের দুশমন।
"রাসূলের অপমানে যদি কাঁদে না তোর মন, মুসলিম নয় মুনাফিক তুই রসূলের দুশমন"।
.
মত প্রকাশের স্বাধীনতার সাথে কারো "ব্যাঙ্গ" চিত্রের প্রদর্শন কীভাবে সভ্যতা হতে পারে, তার উত্তর কিছু 'অসভ্যের' কাছে নিশ্চয়ই আছে। সেই সব অসভ্যদের মাঝে একটি রাষ্ট্রের প্রধান হয়ে "ওয়াল্ড অসভ্য র্যাংকিং"-এ এখন এক নাম্বার স্থানটি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট দখল করে আছেন। যিনি সমগ্র বিশ্বের সার্বজনীন শ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বনবীর "ব্যাঙ্গচিত্রকে" রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় প্রদর্শন করে ইতিহাসে; ইসলাম ও অন্যধর্মের নবী বিদ্বেষের নতুন 'নজির' উপস্থাপন করেছেন।
.
আমাদের হৃদয় ভেংগে যাচ্ছে, অন্তরের রক্তক্ষরণ দেখানো যাচ্ছেনা, কী করা উচিৎ তা বুঝতে না পেরে বুকফেটে কান্না আসছে! শুধুই ভাবছি যত রাগ তাদের, আমাদের নবীজীকে নিয়ে কেনো? বিদ্বেষ কেবল ইসলাম আর মুসলিমদের সাথে কেনো? মত প্রকাশ নামের খড়গ কেবল ইসলামের ধর্মীয় বিধিনিষেধ নিয়ে কেনো?
এসবের নানান উত্তর জানার পরও মন শান্ত হচ্ছেনা, অবিরাম অশান্তি আর দুঃখবোধে বুক ভারী হয়েই যাচ্ছে।
.
শুধু ধৈর্যের সঙ্গে নিজেকে সান্তনা দিচ্ছি একটি আয়াতকে সামনে রেখে, এই সত্যগোপন কারী, নীচ মানষিকতার অধিকারী, ভন্ড সভ্যতার ফেরিওয়ালা, যারা আমাদের নবী ও তার পরিবার তথা মুসলিমদের নিয়ে ব্যাঙ্গ করাকে সভ্যতা আর স্বাধীনতা বলছে, আর তাদের দোসর হয়ে যারা মুনাফিক রুপে চুপকরে তাদের এই ঘৃন্য কাজ দেখছে, তাদের ও তাদের লিডারের পরিনতি অত্যাসন্ন-
" তাদের প্রত্যেকের জন্য ততটুকু আছে, যতটুকু সে গুনাহ করেছে এবং তাদের মধ্যে যে এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে, তার জন্য রয়েছে বিরাট শাস্তি।"
আল কুরআন। সূরা নূরঃ ১১
.
সুতরাং হে ফ্রান্স! আমাদের কলিজার ধন, চোখের পুতলি, আমাদের জীবনের চেয়ে কোটিগুন প্রিয়, রাসূল সা. এর জন্য আমাদের করনীয় খুঁজতে বুঝতে আমাদের সময় লাগলেও, আমার আল্লাহ কিন্তু 'সারী'য়ুল হিসাব'কারী হিসেবে তরিৎ ফায়সালা করতে চূড়ান্ত সক্ষম।
.
নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরা শেষ করে দিওনা। তোমাদের এই স্পর্ধার পরিনতি অত্যাসন্ন। হে আল্লাহ যদি তারা ফিরে না আসে এদের একটাকেও ছেড়ে দেবেন না। একটাকেও না হে আল্লাহ!
.
আর যাদের সক্ষমতা থাকার পরেও রাসূলের অপমানেও চুপকরে আছে, নিজেদের স্বার্থে পদক্ষেপ নিচ্ছেনা, তাদের জন্য শতধীকের সাথে চীর উন্নত মমশীরের কবির দু'টো লাইন-
"রাসূলের অপমানে যদি কাঁদে না তোর মন, মুসলিম নয় মুনাফিক তুই রসূলের দুশমন"।
~~~আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
ধন্যবাদ।
Plz like comment subscribe me..