মাইলের পর মাইল স্ক্রল করতে থাকার এই ছকবদ্ধ জীবনে কতো কিছু যে চোখে পড়ে! হাতের আঙুলে হেঁটে যাই লোকের স্মৃতি আর কথার আলপথ বেয়ে; সে হাঁটায় পথটুকু যে কতোটা মনোযোগ পায়, তা নিজেই বুঝি না! যেন হাঁটতে হয় তাই হাঁটা; করবার মতো বিশেষ কিছু নেই, তাই হাঁটা; যেসব কাজের তাগাদা আছে তার কিছুই করতে মন লাগে না, তাই হাঁটা।
এরকমই বেপথু হাঁটতে থাকার একটা কনসেপচুয়াল বিকেলে কোনো এক অপরিচিতের চিঠি পেলাম। ওল্ড টাইপরাইটার ফন্টে কে যেন তাকে একটা চিঠি লিখেছে- কে যেন বলছি কেন, কাছের কেউই হবে! কাছের কেউ ছাড়া চিঠি লেখে বুঝি? সেই চিঠি নিয়ে তার সে কী আহ্লাদ! আমি যেন চোখের সামনে সেই অপরিচিতের একান ওকান হাসি দেখতে পেলাম।
হাসিটা দেখে এমন কিছু একটা মনে হলো, যে মনে হওয়ার সাথে আমার পরিচয় নেই তেমন। আপনাকে শেষ চিঠি লিখেছি অনেক অনেকদিন হয়। ফিরতি চিঠি লিখতে আপনার অনীহা দেখে আপনার বারান্দার আশপাশ মাড়ানোও বাদ দিয়েছি সেই কবে! বারবার বললে নাকি মিথ্যে কথাও খুব সত্যি মনে হয়। আমি নিজেকে বারংবার বলি, আপনাকে লেখার মতো সময়ই নেই আমার হাতে!
তবু আজ ওই অপরিচিতের চিঠি পাওয়া দেখে কেমন একটা অনুভূতি এলো মনে। ঈর্ষা নয়, আবার ঠিক অন্যের সুখ দেখে সুখী হওয়াও নয়, এর মাঝামাঝি কিছু। অন্তর্বর্তী শূন্যতা। তোমার আছে, ক্ষতি নাই। কিন্তু, আমারও হোক। হোক না, ক্ষতি কী?
ক্ষতি যে ঠিক কী, তা আমিই কি ছাই জানি, বলুন? আপনি জানেন? পুব থেকে এতো বেগে বাতাস আসে! আমি টের পাই আজ রাত্তিরেও নদীর জলের উচ্চতা বাড়বে... প্লাবনের শোক কি পলিমাটিতে কাটে, অমিতাভ?মাইলের পর মাইল স্ক্রল করতে থাকার এই ছকবদ্ধ জীবনে কতো কিছু যে চোখে পড়ে! হাতের আঙুলে হেঁটে যাই লোকের স্মৃতি আর কথার আলপথ বেয়ে; সে হাঁটায় পথটুকু যে কতোটা মনোযোগ পায়, তা নিজেই বুঝি না! যেন হাঁটতে হয় তাই হাঁটা; করবার মতো বিশেষ কিছু নেই, তাই হাঁটা; যেসব কাজের তাগাদা আছে তার কিছুই করতে মন লাগে না, তাই হাঁটা।
এরকমই বেপথু হাঁটতে থাকার একটা কনসেপচুয়াল বিকেলে কোনো এক অপরিচিতের চিঠি পেলাম। ওল্ড টাইপরাইটার ফন্টে কে যেন তাকে একটা চিঠি লিখেছে- কে যেন বলছি কেন, কাছের কেউই হবে! কাছের কেউ ছাড়া চিঠি লেখে বুঝি? সেই চিঠি নিয়ে তার সে কী আহ্লাদ! আমি যেন চোখের সামনে সেই অপরিচিতের একান ওকান হাসি দেখতে পেলাম।
হাসিটা দেখে এমন কিছু একটা মনে হলো, যে মনে হওয়ার সাথে আমার পরিচয় নেই তেমন। আপনাকে শেষ চিঠি লিখেছি অনেক অনেকদিন হয়। ফিরতি চিঠি লিখতে আপনার অনীহা দেখে আপনার বারান্দার আশপাশ মাড়ানোও বাদ দিয়েছি সেই কবে! বারবার বললে নাকি মিথ্যে কথাও খুব সত্যি মনে হয়। আমি নিজেকে বারংবার বলি, আপনাকে লেখার মতো সময়ই নেই আমার হাতে!
তবু আজ ওই অপরিচিতের চিঠি পাওয়া দেখে কেমন একটা অনুভূতি এলো মনে। ঈর্ষা নয়, আবার ঠিক অন্যের সুখ দেখে সুখী হওয়াও নয়, এর মাঝামাঝি কিছু। অন্তর্বর্তী শূন্যতা। তোমার আছে, ক্ষতি নাই। কিন্তু, আমারও হোক। হোক না, ক্ষতি কী?
ক্ষতি যে ঠিক কী, তা আমিই কি ছাই জানি, বলুন? আপনি জানেন? পুব থেকে এতো বেগে বাতাস আসে! আমি টের পাই আজ রাত্তিরেও নদীর জলের উচ্চতা বাড়বে... প্লাবনের শোক কি পলিমাটিতে কাটে, অমিতাভ?মাইলের পর মাইল স্ক্রল করতে থাকার এই ছকবদ্ধ জীবনে কতো কিছু যে চোখে পড়ে! হাতের আঙুলে হেঁটে যাই লোকের স্মৃতি আর কথার আলপথ বেয়ে; সে হাঁটায় পথটুকু যে কতোটা মনোযোগ পায়, তা নিজেই বুঝি না! যেন হাঁটতে হয় তাই হাঁটা; করবার মতো বিশেষ কিছু নেই, তাই হাঁটা; যেসব কাজের তাগাদা আছে তার কিছুই করতে মন লাগে না, তাই হাঁটা।
এরকমই বেপথু হাঁটতে থাকার একটা কনসেপচুয়াল বিকেলে কোনো এক অপরিচিতের চিঠি পেলাম। ওল্ড টাইপরাইটার ফন্টে কে যেন তাকে একটা চিঠি লিখেছে- কে যেন বলছি কেন, কাছের কেউই হবে! কাছের কেউ ছাড়া চিঠি লেখে বুঝি? সেই চিঠি নিয়ে তার সে কী আহ্লাদ! আমি যেন চোখের সামনে সেই অপরিচিতের একান ওকান হাসি দেখতে পেলাম।
হাসিটা দেখে এমন কিছু একটা মনে হলো, যে মনে হওয়ার সাথে আমার পরিচয় নেই তেমন। আপনাকে শেষ চিঠি লিখেছি অনেক অনেকদিন হয়। ফিরতি চিঠি লিখতে আপনার অনীহা দেখে আপনার বারান্দার আশপাশ মাড়ানোও বাদ দিয়েছি সেই কবে! বারবার বললে নাকি মিথ্যে কথাও খুব সত্যি মনে হয়। আমি নিজেকে বারংবার বলি, আপনাকে লেখার মতো সময়ই নেই আমার হাতে!
তবু আজ ওই অপরিচিতের চিঠি পাওয়া দেখে কেমন একটা অনুভূতি এলো মনে। ঈর্ষা নয়, আবার ঠিক অন্যের সুখ দেখে সুখী হওয়াও নয়, এর মাঝামাঝি কিছু। অন্তর্বর্তী শূন্যতা। তোমার আছে, ক্ষতি নাই। কিন্তু, আমারও হোক। হোক না, ক্ষতি কী?
ক্ষতি যে ঠিক কী, তা আমিই কি ছাই জানি, বলুন? আপনি জানেন? পুব থেকে এতো বেগে বাতাস আসে! আমি টের পাই আজ রাত্তিরেও নদীর জলের উচ্চতা বাড়বে... প্লাবনের শোক কি পলিমাটিতে কাটে, অমিতাভ?
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য।
sob kichui kore dilam amar post te o sob kore diben