আপনি করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগী?.এর শেষ কোথায়? এর কিছু লক্ষণ এবং করণীয়"
করোনা নেগেটিভ হওয়ার পরও যারা লক্ষণ নিয়ে ধুঁকছেন
করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন সময় লাগে এ প্রশ্ন এখন সবার। এক্ষেত্রে বয়স, লিঙ্গ এবং অন্যান্য শারীরিক বিষয়ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যত গভীর চিকিৎসা আপনাকে নিতে হয়েছে সুস্থ হয়ে উঠতেও ঠিক ততটা সময় লাগবে। ব্যক্তি ভেদে সংক্রমণের ধরণ,অসুস্থতা ভিন্ন ভিন্ন হবে।
করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগী:
সারা বিশ্বে এমন অনেক মানুষ আছেন যাদের করোনা নেগেটিভ আসার পরেও তারা বিভিন্ন লক্ষণে ভুগছেন। করোনা থেকে সেরে ওঠার দীর্ঘদিন পরেও ঠান্ডা,কাশি,মাথাব্যাথার মত সমস্যায় ভুগছেন। অনেকের আবার মুড সুইং এর মত সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এ সমস্যার শেষ কোথায় বা কবে শেষ হবে তা অজানা। এদেরকে সাধারণত করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগী বলা হয়।
করোনার শেষ কোথায়?
করোনা কবে শেষ হবে বা এর শেষ কোথায় এর উত্তর কারো জানা নেই। যাদের মধ্যে করোনার লক্ষণ দীর্ঘদিন ধরে থাকে তারা বুঝতে পারে না তার সাথে আসলে কি হচ্ছে। এই নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। এছাড়া অনলাইনে বিভিন্ন সমর্থন ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগীদের নিয়ে।
সাধারণ কিছু লক্ষণ:
ক্লান্তি,শরীরে ব্যাথা,শ্বাস নিতে অসুবিধা,মু্ড সুইং করা,স্মৃতি ভ্রম, কাজ করতে অক্ষমতা এই লক্ষণ গুলো কমবেশি করোনা নেগেটিভ হওয়া মানুষের মধ্যে দেখা দেয়। এছাড়া খাবারে স্বাদ না পাওয়া সহ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে মানুষের অনেক সময় লাগে। ব্রিস্টল ভিত্তিক সাউথমেড হাসপাতাল কর্তৃক পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া প্রায় ৭৫ শতাংশ রোগী করোনা মুক্ত হওয়ার পরে এর লক্ষণের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান। তিন মাস ধরে লক্ষণগুলো রোগীর শরীরের মধ্যে থাকে। আরেকটি গবেষণায় জানা গেছে এই রোগীদের হার্ট ফেইলিউরের সম্ভাবনা থাকে।
আমাদের করণীয়:
ভাইরাসটি সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পেতে বিজ্ঞানীদের এখনো সময় প্রয়োজন। করোনার লক্ষণ শরীরে দীর্ঘদিন থাকলে নিজের শরীরের বিষয়ে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা, বিশ্রাম নেওয়া এবং টাটকা ফল ও শাকসবজি খেতে হবে। আতঙ্কিত না হয়ে নিজের সঠিক যত্ন নিতে হবে।
আপনি যেহেতু করোনা থেকে বেঁচে উঠেছেন এই সমস্যাগুলো থেকেও খুব দ্রুত মুক্তি মিলবে। এজন্য বাড়তি চিন্তা না করে নিজের সঠিক পরিচর্যা করতে হবে।
আপনি করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগী?.এর শেষ কোথায়? এর কিছু লক্ষণ এবং করণীয়"
করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন সময় লাগে এ প্রশ্ন এখন সবার। এক্ষেত্রে বয়স, লিঙ্গ এবং অন্যান্য শারীরিক বিষয়ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যত গভীর চিকিৎসা আপনাকে নিতে হয়েছে সুস্থ হয়ে উঠতেও ঠিক ততটা সময় লাগবে। ব্যক্তি ভেদে সংক্রমণের ধরণ,অসুস্থতা ভিন্ন ভিন্ন হবে।
সারা বিশ্বে এমন অনেক মানুষ আছেন যাদের করোনা নেগেটিভ আসার পরেও তারা বিভিন্ন লক্ষণে ভুগছেন। করোনা থেকে সেরে ওঠার দীর্ঘদিন পরেও ঠান্ডা,কাশি,মাথাব্যাথার মত সমস্যায় ভুগছেন। অনেকের আবার মুড সুইং এর মত সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এ সমস্যার শেষ কোথায় বা কবে শেষ হবে তা অজানা। এদেরকে সাধারণত করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগী বলা হয়।
করোনা কবে শেষ হবে বা এর শেষ কোথায় এর উত্তর কারো জানা নেই। যাদের মধ্যে করোনার লক্ষণ দীর্ঘদিন ধরে থাকে তারা বুঝতে পারে না তার সাথে আসলে কি হচ্ছে। এই নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। এছাড়া অনলাইনে বিভিন্ন সমর্থন ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগীদের নিয়ে।ক্লান্তি,শরীরে ব্যাথা,শ্বাস নিতে অসুবিধা,মু্ড সুইং করা,স্মৃতি ভ্রম, কাজ করতে অক্ষমতা এই লক্ষণ গুলো কমবেশি করোনা নেগেটিভ হওয়া মানুষের মধ্যে দেখা দেয়। এছাড়া খাবারে স্বাদ না পাওয়া সহ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে মানুষের অনেক সময় লাগে। ব্রিস্টল ভিত্তিক সাউথমেড হাসপাতাল কর্তৃক পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া প্রায় ৭৫ শতাংশ রোগী করোনা মুক্ত হওয়ার পরে এর লক্ষণের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান। তিন মাস ধরে লক্ষণগুলো রোগীর শরীরের মধ্যে থাকে। আরেকটি গবেষণায় জানা গেছে এই রোগীদের হার্ট ফেইলিউরের সম্ভাবনা থাকে।ভাইরাসটি সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পেতে বিজ্ঞানীদের এখনো সময় প্রয়োজন। করোনার লক্ষণ শরীরে দীর্ঘদিন থাকলে নিজের শরীরের বিষয়ে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা, বিশ্রাম নেওয়া এবং টাটকা ফল ও শাকসবজি খেতে হবে। আতঙ্কিত না হয়ে নিজের সঠিক যত্ন নিতে হবে।
আপনি যেহেতু করোনা থেকে বেঁচে উঠেছেন এই সমস্যাগুলো থেকেও খুব দ্রুত মুক্তি মিলবে। এজন্য বাড়তি চিন্তা না করে নিজের সঠিক পরিচর্যা করতে হবে।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য ❤।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল।করোনা বিষয়ে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন।করোনা কবে শেষ হবে বা এর শেষ কোথায় এর উত্তর কারো জানা নেই। যাদের মধ্যে করোনার লক্ষণ দীর্ঘদিন ধরে থাকে তারা বুঝতে পারে না তার সাথে আসলে কি হচ্ছে। এই নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। এছাড়া অনলাইনে বিভিন্ন সমর্থন ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে করোনার দীর্ঘ ভুক্তভোগীদের নিয়ে।ক্লান্তি,শরীরে ব্যাথা,শ্বাস নিতে অসুবিধা,মু্ড সুইং করা,স্মৃতি ভ্রম, কাজ করতে অক্ষমতা এই লক্ষণ গুলো কমবেশি করোনা নেগেটিভ হওয়া মানুষের মধ্যে দেখা দেয়। এছাড়া খাবারে স্বাদ না পাওয়া সহ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে মানুষের অনেক সময় লাগে। ব্রিস্টল ভিত্তিক সাউথমেড হাসপাতাল কর্তৃক পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া প্রায় ৭৫ শতাংশ রোগী করোনা মুক্ত হওয়ার পরে এর লক্ষণের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান। তিন মাস ধরে লক্ষণগুলো রোগীর শরীরের মধ্যে থাকে। আরেকটি গবেষণায় জানা গেছে এই রোগীদের হার্ট ফেইলিউরের সম্ভাবনা থাকে।ভাইরাসটি সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পেতে বিজ্ঞানীদের এখনো সময় প্রয়োজন। করোনার লক্ষণ শরীরে দীর্ঘদিন থাকলে নিজের শরীরের বিষয়ে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা, বিশ্রাম নেওয়া এবং টাটকা ফল ও শাকসবজি খেতে হবে। আতঙ্কিত না হয়ে নিজের সঠিক যত্ন নিতে হবে।