আমরা মুখের স্কিনের যত্নের বিষয়ে মোটামুটি সবাই সচেতন কিন্তু চোখর বিষয়ে কেউই তেমন সচেতন না। চোখের নিচে বেশি সেন্সেটিভ হওয়ায় চোখের নিচের আলাদা যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। চোখের যত্নে কি কি করা যেতে পারে সে বিষয়ে আজ আলোচনা করব।
চোখের ক্রিম:
আমরা সবসময় চোখের নিচের ক্রিম লাগাতে ভুলে যায় বা বেশিরভাগ সময়ই এটি ব্যবহার করি না। এমন একটি মশ্চারাইজার দরকার যা চোখের নিচে হাইড্রেশনের ব্যবস্থা করে।আমরা সবসময় চোখের নিচের ক্রিম লাগাতে ভুলে যায় বা বেশিরভাগ সময়ই এটি ব্যবহার করি না। এমন একটি মশ্চারাইজার দরকার যা চোখের নিচে হাইড্রেশনের ব্যবস্থা করে।
ভুল মশ্চারাইজার:
আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে।আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে। মুখের ক্রিম ও সিরামগুলোতে রেটিনয়েডস থাকে যা চোখের নিচের ক্ষতি করে।আমরা সবসময় চোখের নিচের ক্রিম লাগাতে ভুলে যায় বা বেশিরভাগ সময়ই এটি ব্যবহার করি না। এমন একটি মশ্চারাইজার দরকার যা চোখের নিচে হাইড্রেশনের ব্যবস্থা করে।
ক্রিম সঠিকভাবে নির্বাচন করুন:
চোখের চারপাশের ত্বকটি খুব সূক্ষ্ম তবে এর অর্থ এটি নয় যে আপনার একটি মশ্চারাইজার প্রয়োজন। চোখের ক্রিমগুলিতে রেটিনল এবং ভিটামিন এ থাকতে হবে। এতে করে হাইড্রেশন বাড়াতে সহায়তা করবে এবং জ্বালা হওয়ার ঝুঁকিও হ্রাস করবে।আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে।আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে। মুখের ক্রিম ও সিরামগুলোতে রেটিনয়েডস থাকে যা চোখের নিচের ক্ষতি করে।আমরা সবসময় চোখের নিচের ক্রিম লাগাতে ভুলে যায় বা বেশিরভাগ সময়ই এটি ব্যবহার করি না। এমন একটি মশ্চারাইজার দরকার যা চোখের নিচে হাইড্রেশনের ব্যবস্থা করে।চোখের চারপাশের ত্বকটি খুব সূক্ষ্ম তবে এর অর্থ এটি নয় যে আপনার একটি মশ্চারাইজার প্রয়োজন। চোখের ক্রিমগুলিতে রেটিনল এবং ভিটামিন এ থাকতে হবে। এতে করে হাইড্রেশন বাড়াতে সহায়তা করবে এবং জ্বালা হওয়ার ঝুঁকিও হ্রাস করবে।
ডার্ক সার্কেল:
বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় ডার্ক সার্কেলের কারণে চোখের নিচে কালো হয়। আবার অনেক সময় ভালো মত ঘুমিয়েও জেনেটিক প্রবলেমের জন্য এমন হয়। চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল একবারে মুছে ফেলা অনেক কষ্টকর তবে বিভিন্ন কৌশল যেখানে ক্যাফেইন এবং ভিটামিন কে রয়েছে তা চোখর ডার্ক সার্কেল দূর করতে সাহায্য করে।এতে করে হাইড্রেশন বাড়াতে সহায়তা করবে এবং জ্বালা হওয়ার ঝুঁকিও হ্রাস করবে।আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে।আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে। মুখের ক্রিম ও সিরামগুলোতে রেটিনয়েডস থাকে যা চোখের নিচের ক্ষতি করে।আমরা সবসময় চোখের নিচের ক্রিম লাগাতে ভুলে যায় বা বেশিরভাগ সময়ই এটি ব্যবহার করি না। এমন একটি মশ্চারাইজার দরকার যা চোখের নিচে হাইড্রেশনের ব্যবস্থা করে।চোখের চারপাশের ত্বকটি খুব সূক্ষ্ম তবে এর অর্থ এটি নয় যে আপনার একটি মশ্চারাইজার প্রয়োজন। চোখের ক্রিমগুলিতে রেটিনল এবং ভিটামিন এ থাকতে হবে। এতে করে হাইড্রেশন বাড়াতে সহায়তা করবে এবং জ্বালা হওয়ার ঝুঁকিও হ্রাস করবে।বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় ডার্ক সার্কেলের কারণে চোখের নিচে কালো হয়। আবার অনেক সময় ভালো মত ঘুমিয়েও জেনেটিক প্রবলেমের জন্য এমন হয়। চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল একবারে মুছে ফেলা অনেক কষ্টকর তবে বিভিন্ন কৌশল যেখানে ক্যাফেইন এবং ভিটামিন কে রয়েছে তা চোখর ডার্ক সার্কেল দূর করতে সাহায্য করে।
জীবনযাত্রা ঠিক করা:
আপনি প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমাচ্ছে কিনা বিষয়টি নিশ্চিত করুন। সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। খাবারে অতিরিক্ত লবণ বাদ দিন। ধূমপানের মত বাজে অভ্যাস থাকলে তাও বাদ দিতে হবে। ধূমপানের মত অভ্যাস থাকলে সেটিকেও বাদ দিতে হবে।এতে করে হাইড্রেশন বাড়াতে সহায়তা করবে এবং জ্বালা হওয়ার ঝুঁকিও হ্রাস করবে।আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে।আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে। মুখের ক্রিম ও সিরামগুলোতে রেটিনয়েডস থাকে যা চোখের নিচের ক্ষতি করে।আমরা সবসময় চোখের নিচের ক্রিম লাগাতে ভুলে যায় বা বেশিরভাগ সময়ই এটি ব্যবহার করি না। এমন একটি মশ্চারাইজার দরকার যা চোখের নিচে হাইড্রেশনের ব্যবস্থা করে।চোখের চারপাশের ত্বকটি খুব সূক্ষ্ম তবে এর অর্থ এটি নয় যে আপনার একটি মশ্চারাইজার প্রয়োজন। চোখের ক্রিমগুলিতে রেটিনল এবং ভিটামিন এ থাকতে হবে। এতে করে হাইড্রেশন বাড়াতে সহায়তা করবে এবং জ্বালা হওয়ার ঝুঁকিও হ্রাস করবে।বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় ডার্ক সার্কেলের কারণে চোখের নিচে কালো হয়। আবার অনেক সময় ভালো মত ঘুমিয়েও জেনেটিক প্রবলেমের জন্য এমন হয়। চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল একবারে মুছে ফেলা অনেক কষ্টকর তবে বিভিন্ন কৌশল যেখানে ক্যাফেইন এবং ভিটামিন কে রয়েছে তা চোখর ডার্ক সার্কেল দূর করতে সাহায্য করে।আপনি প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমাচ্ছে কিনা বিষয়টি নিশ্চিত করুন। সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। খাবারে অতিরিক্ত লবণ বাদ দিন। ধূমপানের মত বাজে অভ্যাস থাকলে তাও বাদ দিতে হবে।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য।