একজন মানুষ মনুষ্যত্ববোধ অর্জন করে তার নিজের জ্ঞানের মাধ্যমে। জ্ঞান না থাকলে মানুষ আর পশুর ভিতরে কোন পার্থক্য থাকে না। পৃথিবীর সকল প্রাণীর মধ্যে মানুষই সব থেকে জ্ঞানী। সেটা আপনারা একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন। আর মানুষ শ্রেষ্ঠত্বের কারণ মানুষ তার বিবেক বুদ্ধি যা অন্য পশুর মধ্যে থাকে না। প্রতিটি মানুষের মধ্যে জ্ঞান নিহিত থাকে। কেউ জ্ঞানকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে কেউবা পারে না। যে পারেনা তার জীবনটা ব্যর্থ। আর যে পারে তার জীবনটা সফল। কিন্তু কিছু কিছু জ্ঞানী মানুষ ভুল কাজ করে। তারা সমাজের আজ করতে চাই দেখাতে চাই সেই সব থেকে জ্ঞানী। আর এমন জ্ঞানী সমাজের কোনো উপকারে আসে না। সমাজকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। আর এমন মানুষকে আমি ধিক্কার জানাই। তাই আমাদের সকলকেই সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে তাহলে আমরা সঠিক জ্ঞানী মানুষ হতে পারব।তবে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হলেই যে মানুষ জ্ঞানী হয় তাও আবার না। অনেক অশিক্ষিত মানুষ ও জ্ঞানী হয়ে থাকে। আর তাদের ভিতর মনুষত্ববোধ থাকে। এবং সমাজের উন্নয়নের জন্য তারা আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকে। আমি এমন ধরনের মানুষকে খুবই পছন্দ করি। জ্ঞান মানুষকে বিনাশ করে আবার মানুষকে সত্যি কারের পর্যায়ে নিয়ে যায়।আমাদের সুস্থ সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করার জন্য জ্ঞান অর্জন করা আবশ্যক।
দুদিনের এই পৃথিবীতে মানুষের উপকারে যদি না আসতে পারলাম তাহলে আর জ্ঞানী হয়ে কি লাভ হল।
মনুষ্যত্ব না থাকলে যত বিদ্যা অর্জন করুক না কেন । তারপর ও সে সমাজের কাছে বিবেকহীন।
আমাদের জ্ঞান অর্জন দারকার । আপনার সাথে একমত কিন্তূ মনুষ্যত্ব ঠিক রেখে ।