চায়ের দোকানে এমন একটি স্থান যেখানে ক্রেতাদেরকে চা পরিবেশন করানো হয়। এটি আমাদের দেশে একটি পরিচিত দৃশ্য। শহর-গ্রাম রেলওয়ে স্টেশন এবং বাসস্ট্যান্ডে দেখা যায়। বিশেষ করে এটিকে রাস্তার কোণায় দেখা যায়। একটি চায়ের দোকান খুব সকালে খোলে এবং রাত্রে দেরি করে বন্ধ হয়। ক্রেতাদের বসার জন্য সেখানে কিছু চেয়ার বেঞ্চ এবং টেবিল থাকে। কেটলি সবসময় জ্বলতে দেখা যায়। এখানে সিগারেট পান কেক ইত্যাদি বিক্রি করা হয়। সেখানে একটি ছেলে থাকে যে ক্রেতাদেরকে সা পরিবেশন করে। এটি একটি জনপ্রিয় সাক্ষাৎকারের স্থান। বিভিন্ন ধরনের লোকজন এখানে আসে এবং সামাজিক সমস্যা রাজনীতি সম্পর্কে আলোচনা করে। এটি ক্লান্ত পথিক দের জন্য বিশ্রাম নেওয়ার স্থান। এটি সকল বয়সের মানুষের জন্য একটি মিলনস্থল। সকল বয়সের লোকজন এখানে আসে, বিশেষ করে তরুণ ও বৃদ্ধরা এখানে জড়ো না হয়ে একটি দিন কাটাতে পারে না। যদিও চায়ের দোকান বিনোদনকেন্দ্র একজন চা বিক্রেতার জীবন দুর্বিষহ।
এই মহামারীর ভিতরে একটি কথা না বলে পারছিনা কিন্তু কথাটি দুঃখজনক হলেও সত্য-চায়ের দোকানে একদল গবেষক আবিষ্কার করেছেন যে সিগারেট খেলে নাকি করোনাভাইরাস হবে না 🤣🤣🤣🤣।
A tea shop is very tolerable. Many kinds of people come there to have tea. Everyone hangs out with tea and biscuits.