জান্নাতে প্রবেশের জন্য নামাজীর যামানত
হুজুর (সা:) বলেন, আল্লাহপাক বলেছেন, তোমার উম্মতের উপর আমি পাচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছি এবং এই ওয়াদা করেছি যে, যে ব্যক্তি এই নামাজ সমূহকে গুরুত্বসহকারে সময়মত আদায় করবে তাকে আপন জিম্মাদারিতে বেহেশতে প্রবেশ করাব। আর যে ব্যক্তি এই নামাজের প্রতি যত্নবান হলনা তার ব্যপারে আমার কোন জিম্মাদারী নেই। -(দুররে মনসুর)
ফায়দা: অন্য হাদিসে পরিষ্কারভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, আল্লাহপাক পাচওয়াক্ত নামাজকে ফরজ করেছেন। যদি কোন ব্যক্তি অবহেলা করে ঐ নামাজে কোন ভুল না করে, বরং শুদ্ধভাবে অজু করে সময়মত পূর্ণ আন্তরিকতার সাথে নামাজ পড়ে, আল্লাহতায়ালা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, এমন ব্যক্তিকে নিশ্চয়ই বেহেশতে প্রবেশ করাবেন। আর যারা এর ব্যপারে উদাসীন, তাদের প্রতি আল্লাহর কোন ওয়াদা নেই। তাকে ক্ষমা করা বা শাস্তি দেয়া সম্পূর্ণ আল্লাহতায়ালার ইচ্ছার উপর নির্ভর। নামাজের কতবড় ফজিলত, যার প্রতি যত্নবান হলে মানুষ আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের হেফাজত ও জিম্মাদারীতে চলে যায়। আমরা এই দুনিয়াতেই দেখতে পাই যে, যদি কোন প্রভাবশালী বা ধনী লোক কাউকে কোন প্রকার আশ্বাস দেয় অথবা কোন দাবী পূরণের দায়িত্বভার নেয়, তবে ওই ব্যক্তির আনন্দের আর শেষ থাকেনা বরং প্রভাবশালী ওই লোকের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ হয়ে থাকে। কিন্তু একটি সাধারণ ও সহজসাধ্য এবাদত নামাজের উপর ভিত্তি করে আল্লাহপাক প্রতিজ্ঞা করছেন যে, আমি আমার বান্দাকে নিশ্চয়ই পুরস্কৃত করব, তবুও আমাদের মত হতভাগ্য আর কে হতে পারে, যারা এই ব্যাপারে চরম উদাসীনতার পরিচয় দিয়ে থাকি।
আলহামদুলিল্লাহ,,,,, আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ