পড়ালেখা,এই শব্দটা সকল শিক্ষার্থীদের জন্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ।আমাদের নিজেদের ইচ্ছা থাক বা না থাক তবুও পড়াশোনা করতেই হয় আমাদের।এই পড়াশোনার সুফলটা হয়তবা আমরা ছোটবেলাই বুঝতে পারিনা,রাগ হয় অভিভাবকদের উপর আমাদের।কেন তারা জোড় করে আমাদের প্রতি যেন আমরা ভালো করে পড়াশোনা করি!!কিন্তু একটা প্রাপ্ত বয়সে এসে আমরা পড়াশোনার সুফলটা বুঝতে শিখি।অর্থ,সম্পদ যেকোনো সময় বেদখল হয়ে যেতে পারে কিন্তু বিদ্যা এমন একটা জিনিস যেইটা কারোর কাছথেকে কেড়ে নেওয়ার ক্ষমতা অন্যকারোরই নেই।বিদ্যা,ঙ্গান এসব অর্জিত মানুষের ব্যক্তিগত সম্পত্তি যা যতটা বিলানো যায় ততোটাই বৃদ্ধি পায় বইকি একটুও কমেনা।
বরাবরই পড়াশোনাটা আমি মনের বিরুদ্ধে করতাম।আমার পড়াশোনা করতে ববালো লাগতোনা কখনোই।তখন আমি বইয়ের পৃষ্ঠার লেখকদের ছবি দেখতাম।কাউকেই চিনতাম না নিচের লেখা নাম দেখতাম।আর তাদের লেখা গদ্য, পদ্যের সাথেতো আমার কোনো পরিচয় ছিলনা বললেই বলা চলে।তখন আমি তাদের ছবি দেখে ঠিক করতাম কোন লেখকটা আমার পছন্দের।আমার এখনো মনে রয়েছে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর ছবিটা আমার খুব পছন্দের ছিল।তারপর দেখলাম বোর্ড বইয়ে সংযুক্ত করা তার লেখাগুলো আসলেই আমার মন ছুঁয়ে গেলো।তার উপন্যাসগুলিও আমার বরশ পছন্দের।
অনেকদিনপর আজকে আবার একসাথে অনেক লেখকদের ছবি দেখলাম, সেই আগের কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
আমি এখানকার সব লেখকদের নাম জানিনা।যদি কেউ জেনে থাকেন তাইলে অনুগ্রহপূর্বক কমেন্টের মাধ্যমে নাম্বার অনুযায়ী জানিয়ে দেবেন।
আজকের এই লেখাটা আসলে ক্ষুদ্র একটা স্মৃতাচারণ যে সময়টা পেরিয়ে এসেছি আমি অনেক আগেই।
অনেকদিনপর কিছু একটা লিখলাম।ভূলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই।
ধন্যবাদ সবাইকে আমার স্মৃতাচারণটাকে পড়ার জন্য।