কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের তিন তিন বার নির্বাচিত ভাই ইন্তেকাল করেছেন( ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। দীর্ঘদিন কিডনি জনিত রোগে ভুকছিলেন। তিনি তার চিকিৎসা সবসময়ই পাশের দেশ ভারতে দেখাতেন।কিন্তু লকডাউন এর কারনে ভারতে যেতে পারেন নি। তার দীর্ঘদিন রাজনীতির জীবনে সততা সাথে দ্বায়িত্ব পালন করে।
তিনি পটিয়া উপজেলা থাকে অবস্থায় তিন তিন বার শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন।
কর্ণফুলী আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী বলেন, আমার দীর্ঘদিনের রাজনীতির সহযোদ্ধা, মুজিব আর্দশের সৈনিক আজ হারালাম। তিনি সামাজিক ভাবে একজন ভালো মানুষ। তিনি অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিশ্বাসী একজন মানুষ। তার অভাব কেউ পূরন হবার নয়।
মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
কর্নফুলী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হায়দার আলী রনি বলেন” আমার অনেক বড় নেতা হারিয়েছি কর্ণফুলীবাসী।যার অভাব কেউ পূরন করতে পারবে না।তিনি অনেক জনপ্রিয় নেতা ছিলেন। তিনি সততার সাথে তিন তিন বার শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দ্বায়িত্ব পালন করেন।মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
বর্তমান শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন ” তিনি চেয়ারম্যান থাকা আবস্থায় আমি মেম্বার ছিলাম।তিনি আমার সহযোদ্ধা ছিলেন। তিনি কর্ণফুলী আওয়ামী লীগের বাতি হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি মারা গেছে এখন বিশ্বাস হচ্ছে না।
মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
0
7
Written by
Foysal
Foysal
4 years ago
Ffggg vvv Vv Fg